হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ এবং প্রাথমিক চিকিৎসা জেনে নিন

প্রতিমাসে 12000 টাকা ইনকাম করতে চান? ক্লিক করুন

হার্ট অ্যাটাকের ভয়াবহতা সম্পর্কে আপনি নিশ্চয় জানেন। আজকের এই পোস্টে আমরা হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষণ ও হার্ট এটাক এর প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।তাই হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষণ ও হার্ট এটাক এর প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ এবং প্রাথমিক চিকিৎসা
হার্ট অ্যাটাক যেকোন সময় যেকোনো কারর হতে পারে।তবে হার্ট অ্যাটাকের আগে আমাদের শরীরে কিছু লক্ষণাদী দেখা দেয়, সেই লক্ষণ দেখে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের হার্ট এটাক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তখন আমাদের সতর্ক হতে হবে। এই জন্য আজকের এই পোস্টে আমরা হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষণ ও হার্ট এটাক এর প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করবো।

পেজ সূচিপত্র 

      ভূমিকা     

অস্বাস্থ্যকর খাবার ,ঘুমের অভাব, ধূমপান এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। হার্ট এটাক খুবই মারাত্মক রোগ হার্ট অ্যাটাকের ফলে প্রতিবছর প্রায় হাজার হাজার মানুষের প্রাণ চলে যায়।এইজন্য এখন থেকে একটু সতর্ক হোন এবং হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করুন। আমরা চাইলেই আমাদের জীবন যাপনে একটু পরিবর্তন এনে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা অনেকাংশে কমিয়ে ফেলতে পারি। চলুন তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে ঝটপট আমরা জেনে আসি হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষণ

হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষণ

সময় যাচ্ছে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা বেড়েই চলেছে । হসপিটাল এ বেশিরভাগ মানুষ এই হৃদরোগে আক্রান্ত ।এই হৃদরোগ হওয়ার পেছনে মূল কারণ হিসেবে দাড়িয়েছে অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন , অতিরিক্ত শরীরচর্চা,ধূমপান এবং অ্যালকোহল।এক সময় বয়স ৫০ এর পর হার্ট অ্যাটকের সমস্যা দেখা দিত কিন্তু এখন অনেক অল্প বয়সেই এই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। হার্ট অ্যাটাকের আগে রোগীর শরীরে কিছু লক্ষণ দেখা দেয় চলুন সেই লক্ষণ এবং প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো জেনে আসি;

  • বুকে ব্যাথা
  • অতিরিক্ত ঘাম হওয়া
  • শ্বাসকষ্ট
  • কাশি
  • মাথা ব্যাথা
  • জ্ঞান হারিয়ে ফেলা
  •  হাতে ব্যথা

বুকে ব্যাথা

হার্ট অ্যাটাকের প্রথম লক্ষণ হয়ে আসে বুকে ব্যথা। অর্থাৎ বুকের এক সাইডে প্রচুর ব্যথা অনুভূত হয়।বুকের মাঝ বরাবর চিনচিন ব্যাথা এবং চাপ অনুভূত হওয়া যা কয়েক মিনিটের বেশি সময় ধরে হতে পারে। ধীরে ধীরে সেই ব্যাথা বাম কাধ এবং হাথে ছড়িয়ে পরে।তাই আপনি এরূপ অবস্থা অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অতিরিক্ত ঘাম হওয়া

হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ রোগীর অতিরিক্ত ঘাম হওয়া। যাদের ডায়বেটিক আছে তাদের ক্ষেত্রে হার্ট এটাকের আগে অতিরিক্ত ঘাম হয় এবং বুক ধরফর করে । অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণে হাথ পা ঠাণ্ডা হয়ে আসে এমন অবস্থায় অবহেলা না করে তাৎক্ষণিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এই অবস্থাটির অবহেলা করার ফলে আপনার মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে এজন্য এখন থেকে সতর্ক হোন এবং যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

শ্বাসকষ্ট

হঠাৎ করেই দম ফুরিয়ে আসা, শ্বাস নিতে সমস্যা হওয়া মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়া এটি অবশ্যই খারাপ লক্ষণ। বুক ব্যাথার সাথে শ্বাসকষ্ট এটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। অনেকেই এটিকে সাধারণ সমস্যা মনে করে অবহেলা করতে থাকে মনে করে জ্বর সর্দিতে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে কিন্তু এটি যদি আপনি দীর্ঘদিন যাবত অবহেলা করতে থাকেন তাহলে আপনার মারাত্মক ক্ষতি হবে এই জন্য এখন থেকেই সাবধান হতে হবে।

কাশি

দীর্ঘদিন থেকে কাশি হওয়া মোটেও ভালো লক্ষণ না।হার্ট ঠিক ভাবে কাজ না করলে দীর্ঘদিন থেকে কাশি হতে পারে এবং কাশির সাথে সাদা ও ঘোলাটে কফ বের হলে বুঝতে হবে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। তবে কাশি হলেই যে হার্ট অ্যাটাক হবে এমন কিছু না। অনেক সময় যক্ষার পূর্বাভাস হয়ে কাশি আসে এজন্য শরীরে যে কোন প্রকার সমস্যা দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

মাথা ব্যাথা

প্রতিদিনের মাথা ব্যাথা হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম লক্ষণ । তবে মাথাব্যথা এটি কিন্তু কোন বড় সড়ক নয় আমাদের মাঝে মাঝে এই সমস্যাটি হয় তবে প্রত্যেকটি মাথা ব্যথায় কিন্তু সাধারন নয়। সাধারণত মাথা ব্যাথা হলে আমরা ওষুধ খায়। এবং ওষুধটি সেবনের ফলে ব্যথা উপশম হয় কিন্তু অনেক সময় আপনি লক্ষ্য করবেন মাথা ব্যথা করলে আপনি যতই ওষুধ খান কিন্তু মাথা ব্যথা কমবে না এই এরূপ অবস্থায় যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।এমন মাথা ব্যাথা রোজ দেখা দিলে এটিকে সাধারণ সমস্যা হিসেবে অবহেলা না করে চিকিসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম হবে বলে আমি মনে করি।

জ্ঞান হারিয়ে ফেলা

মাঝে মাঝে যদি আপনি হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পরেন তাহলে এটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। হার্টের সমস্যা থাকলে মাঝে মাঝে এমন জ্ঞান হারিয়ে ফেলার সমস্যা দেখা দিবে অর্থাৎ চোখে আবছা দেখবেন এবং কষ্ট হবে সে অবস্থায় আপনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলবেন। আপনার সাথেও কি কখনো এমন হয়েছে?  এরূপ অবস্থাকে অবহেলা করলে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে এজন্য যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

হাতে ব্যাথা

বুকের পাশাপাশি হাতে ব্যাথা হলে এটি হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম লক্ষণ। হাতের ব্যাথাকে অনেকে সাধারণ ব্যাথা ভেবে অবহেলা করে। হাতের নার্ভ এর সাথে হার্ট এর আশপাশের নার্ভ এর মিল রয়েছে ফলে বুকে ব্যাথা হলে হাতেও ব্যাথা হয় এমন ব্যাথা অবহেলা করলে প্রাণের ঝুঁকি বাড়বে।অনেক সময় পিঠ , বহু ও ঘারে অস্বস্তি অনুভব হয় এবং মাথা ব্যাথার সাথে বমি বমি ভাব দেখা দেয় এগুলো মূলত হৃদরোগের লক্ষণ।

হৃদরোগকে অবহেলা করা মোটেও ঠিক না। হৃদরোগ অনেক মারাত্মক এর ফলে প্রাণহানিও হতে পারে । প্রিয় পাঠক আশা করছি উপরের এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে হার্ট এটাকের লক্ষণ গুলো কি কি এবার চলুন আমরা জেনে আসি হার্ট অ্যাটাক কেনো হয়

হার্ট অ্যাটাক কেনো হয়

আপনি কি জানেন হার্ট অ্যাটাক কেন হয়? আমাদের ডেইলি অস্বাস্থ্যকর খাদ্য ভাস এবং জীবন যাপনের জন্যই কিন্তু হার্ট অ্যাটাক হয় আমরা যদি আমাদের খাদ্য অভ্যাসে মধ্যে একটু পরিবর্তন আনি তাহলেই কিন্তু হার্ট অ্যাটাকের মত এত মারাত্মক রোগের ঝুকি কমাতে পারবো। বর্তমান সময়ে বাচ্চাটা থেকে শুরু করে বড়রা অব্দি ফাস্টফুডের প্রতি এত বেশি আকৃষ্ট হয়ে পড়েছে যে এই সময় ফাস্টফুড ছাড়া যেনো একটা দিনও কাটানো সম্ভব না, কিন্তু আপনি কি জানেন,

যে এই ফাস্টফুড আপনার শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর? ফাস্ট ফুডে কি হয়েছে হাজার ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ যা শরীরের বিভিন্ন প্রকার ক্ষতি সাধন করে ফাস্টফুডে রয়েছে ট্রান্সফ্যাট, স্যাচুরেটেড ফ্যাট কৃত্রিম চিনি হাইড্রোজেনের তেল অতিরিক্ত সোডিয়াম সহ আরো নানান রাসায়নিক পদার্থ যা আপনার হার্টের ক্ষতিকর এবং হার্টের কার্যক্রমে বাধা প্রদান করে এতে আপনার হার্ট এটাকের ঝুঁকি অনেকাংশ বেড়ে যায়। এইজন্য এখন থেকেই সময় থাকতে ফার্স্ট ফুডের অভ্যাস বাদ দিন 

এবং বাসায় তৈরি স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করুন। আশা করছি ওপরের এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে হার্ট এটাক কেন হয় তবে আপনি কি জানেন যে হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো কি কি? বাসায় কারোর হার্ট অ্যাটাক হলে সেই সময় আপনি কি করবেন? জানতে নিচে হার্ট অ্যাটকের প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো দেখে নিন।

  হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা

উপরোক্ত লক্ষণ গুলো দেখা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। নারী ও পুরষদের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ একটু আলাদা হলেও উভয়ের ক্ষেত্রেই বুক ব্যাথা এবং অস্বস্তিকর অনুভূতি দেখা দেয়।উপরোক্ত লক্ষণ গুলি দেখা দিলে যত তারাতারি সম্ভব রোগীকে হসপিটালে নিয়ে যেতে হবে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগে বা ডাক্তার আসার আগে প্রাথমিক ভাবে যেগুলো করতে হবে জেনে নিন;

  • রোগীকে ঘার, মাথা হেলান দিয়ে মাটিতে বসিয়ে দিতে হবে।
  • এই সময় রোগীর ঘাবড়ে যাওয়া অনেক সাভাবিক। এই অবস্থায় রোগী শক খেতে পারেন তাই রোগীর সাথে সাভাবিক ব্যাবহার করুন যেনো রোগী রিল্যাক্সড থাকে।রোগীকে যতটা সম্ভব আরাম দিন এবং তার মনে ভরসা যোগান কোনো ভাবে তাকে ভেঙে পড়তে দিবেন না
  • বাসায় অ্যাসপিরিন ৩০০ গ্রাম থাকলে রোগীকে অ্যাসপিরিন চিবিয়ে খাওয়াতে হবে।
  • প্রতি মিনিটে রোগীর পালস রেট চেক করতে হবে এবং রোগী সারা দিচ্ছে কি না সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
  • রোগীকে অজ্ঞান হতে দেওয়া যাবে না রোগীর সাথে সাভাবিক ভাবে কথা বলতে থাকুন। তাও যদি রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়ে তাহলে অবশ্যই সিপিআর এর সাহায্য নিতে হবে। সিপিয়ার এর সাহায্যে বুকে ধাক্কা দিলে রোগী আবার শ্বাস প্রশ্বাস নিতে পারে।
  • আমাদের আপন জন হার্ট অ্যাটাক ভেঙে পড়া খুবই স্বাভাবিক তবে এই অবস্থায় ভেঙে না পড়ে মনকে শক্ত রেখে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

প্রিয় নাটক উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে হার্ট এটাকে প্রাথমিক চিকিৎসাগুলো কি কি আপনার বাসায় যদি এমন কোন রোগীর হার্ট অ্যাটাক হয় তাহলে আপনি উপরের এই উপায় গুলো অনুসরণ করে তার জীবনের ঝুঁকি অনেকাংশে কমাতে পারবেন সত্যি এটি অনেক মারাত্মক এই জন্য চেষ্টা করুন এখন থেকেই হার্ট এটাক সম্পর্কে সবকিছু জেনে রাখার।

লেখকের শেষ কথা 

প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এই পোস্টে হার্ট অ্যাটাক কেন হয়? হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ কি এবং হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম। আমাদের অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাসের কারণে হার্ট এটাকের মত সমস্যা দেখা দেয় বর্তমান সময়ে আমরা এত বেশি ফাস্টফুডের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে উঠছে যে হার্ট অ্যাটাকের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে ফাস্টফুটে এতসব ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ট্রান্স ফ্যাট, 

স্যাচুরেটেড ফ্যাট, কৃত্রিম তেল, অস্বাস্থ্যকর চিনি ইত্যাদি। এই পদার্থগুলো আমাদের শরীরে মারাত্মক ক্ষতিসাধন করে এর জন্য সময় থাকতে এখনই সতর্ক হোন এবং ফাস্টফুডকে না বলুন। বর্তমান সময়ে বাচ্চারা থেকে শুরু করে বড়রা পর্যন্ত ফার্স্ট উড়িয়ে প্রতি আকৃষ্ট ফাস্টফুড খেতে খুবই সুস্বাদু হলেও এটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর বেশিরভাগ সময়ই হার্ট অ্যাটাকের মূল কারণ হয়ে তারা এই ফাস্টফুড। তাই আমার মতে ফাস্টফুড না খাওয়াই উত্তম। এছাড়াও আমরা আজকের এই পোস্টে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা করেছি।

হার্ট অ্যাটাকে প্রাথমিক লক্ষণ হল বুকের এক সাইড অর্থাৎ বাম সাইডের তীব্র ব্যথা অনুভূত হবে এবং এ ব্যথাটি শুধুমাত্র তিন থেকে চার সেকেন্ড পর্যন্তই স্থায়ী হবে এর থেকে বেশি স্থায়ী হলে ধরে নিবেন এটি গ্যাস। সাথেই প্রচুর ঘাম হবে এবং তীব্র মাথাব্যথা অনুভূত হবে। এই অবস্থায় যত দ্রুত সম্ভব হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো অবলম্বন করবেন এতে জীবনের ঝুঁকি অনেকটা কমে যাবে আপনি যদি না জেনে থাকেন যে হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো কি কি।

তাহলে উপরে দেখুন আমরা হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। সর্বপ্রথম রোগীকে ভরসা দিবেন যে তার কিছু হবে না সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে এবং তাকে টেনশন করতে মানা করবেন টেনশন করার ফলে জীবনের ঝুঁকি আরো বেশি বাড়তে পারে এই অবস্থায় তাকে যথা দ্রুত সম্ভব এটি খোলামেলা জায়গায় নিয়ে যাবেন। যেন সে একটু ভালো অনুভূত করে এতে অনেকাংশে তার জীবনের ঝুঁকি কমে যাবে। হার্ট এ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে ওপর এক নজর দেখে নিন। আশা করছি এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছেম যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে একটি কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url