কফি খেলে ঘুম কম হয়?কফির উপকারিতা ও অপকারিতা
কমলার খোসার আশ্চর্যজনক উপকারিতা
কফির মূল উপাদান ক্যাফেইন যা অ্যাডেনোসিনকে আটকে দেয় ফলে শরীর ক্লান্ত হয় না এইজন্য কফি খেলে ঘুম কম হয় এবং কফি ক্লান্তি ভাব দুর করে এতে আমরা দীর্ঘক্ষণ কাজ করতে পারি।ক্যাফেইন আপনার শরীরে উত্তেজক হিসেবে কাজ করে,রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং মানসিক শক্তিকে আরো বাড়িয়ে দেয়।এছাড়াও কফি আপনার শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে,ক্ষুধা হ্রাস করে এবং ডায়াবেটিস এরাতে সাহায্য করে
আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়েন। তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন কফির উপকারিতা সম্পর্কে। কফিতে এতসব আশ্চর্যজনক উপকারিতা রয়েছে যা সম্পর্কে জানলে আপনি অবাক হবেন এক গ্লাস কপি আপনার শরীরের সমস্ত রোগবালাকে নিমিষেই দূর করতে পারে তবে আপনাকে কফি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি কফি খেলে ঘুম কম হয়? এবং কফির উপকারিতা ও অপকারিতা।
কফি খেলে ঘুম কম হয়?কফির উপকারিতা ও অপকারিতা : ভূমিকা
সারাদিন হারভাঙ্গা পরিশ্রমের পর একটু ক্লান্তি ভাব কাটানোর জন্য এক চুমুক কফি যথেষ্ট । বিশেষজ্ঞরা বলেন বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্মৃতি এবং মস্তিষ্কের দক্ষতা হ্রাস পেতে থাকে এইজন্য রোজ সকালে উঠে এক কাপ ব্ল্যাক কফি পান করতে হবে তাহলে মস্তিস্ক সক্রিয় থাকবে।
এছাড়াও মেজাজকে উন্নত করার পাশাপাশি কফি ক্লান্তি ভাব দুর করে এতে আপনি কাজে বেশি মনোযোগ দিতে পারবেন। প্রিয় পাঠক কফির উপকারিতা এক দুই লাইনে বলে শেষ করা সম্ভব নয় কারণ কফি তো রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন।
যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি ৬, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, লৌহ, আয়রন ও প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন উপাদান যা আপনার হার্ট কে সুস্থ রাখার পাশাপাশি আপনার চোখের দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করে,
শরীরের রোগ বালাই দূর করে ত্বক সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা কি দূর করে মসৃণ করতে সহায়তা করে। আপনি যদি কফির উপকারিতা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান সে ক্ষেত্রে নিচে দেখুন আমরা কফির উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কফি খেলে ঘুম হয় নাকি সে বিষয়ে খুঁটি নাটি সবকিছু আলোচনা করেছি।
কফির উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তরিত
উপাদান যা কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন নামক উপাদান যা আমাদের যা শরীরের ক্লান্তি ভাব দূর করে ওজন কমাতে সাহায্য করে চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করে ত্বকের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি করে।
৯০ শতাংশ মানুষ তাদের ক্লান্তি ভাব দূর করার জন্য কফি পান করেন।কফিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী আবার অপকারীয়।
অতিরিক্ত কফি পান করলে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় যেমন প্রচন্ড মাথা ব্যথা হতে পারে, শরীর দুর্বলতা দেখা দিতে পারে আবার কিডনি স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হতে পারে।
কফির উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ পড়ুন।
কফি খেলে ঘুম কম হয়?
কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন নামক উপাদান যা আপনার স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে ।প্রতি ১০০ গ্রাম কফিতে ৪০ গ্রাম ক্যাফেইন নামক উপাদান পাওয়া যায়।
যখন আপনি কফি পান করেন তখন এই ক্যাফেইন নামক উপাদানটি আপনার শরীরের রক্তের মাধ্যমে খুব দ্রুত যকৃতে পৌঁছে যায় এবং যকৃতে পৌঁছানোর পরে সেটি ভেঙে বিভিন্ন অঙ্গে প্রভাব ফেলে তবে এর মূল প্রভাব মস্তিষ্কে ফেলে।
নামস্তিষ্কে অ্যাডেনোসিন নামক এক ধরনের নিউরোট্রান্সমিটার রয়েছে যা মস্তিস্ক শিথিল করে ফেলে ফলে মানুষ ক্লান্তি বোধ করে।
সারাদিন কাজ করার মাধ্যমে এই অ্যাডেনোসিনের মাত্রা বেড়েই চলে এতে শরীরে ক্লান্তি বোধ সৃষ্টি হয় এবং ঘুম চলে আসে।ক্যাফেইন এই অ্যাডেনোসিনকে আটকে ফলে ক্লান্তি বোধ দূর হয়
এবং ঘুমও চলে যায় এতে আপনি আবার আপনার কাজে সক্রিয় হতে পারবেন।
কফি ক্লান্তি ভাব দুর করে?
শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর প্রশ্ন উঠলে কফির কোনো বিকল্প হয় না। দুই কাপ কফি খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করলে পেশীর শক্তি এত বেশি বৃদ্ধি পায় যে শরীরের যেকোনো ধরনের ব্যাথা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৪৮% বেড়ে যায়।
কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন নামক উপাদান মস্তিষ্কে অ্যাডেনোসিন নামক নিউরোট্রানসমিটার এর কার্যক্ষমতা আটকে দেয় ফলে শরীরের যত ক্লান্তি ভাব সব চলে যায়।
শরীরে এনার্জির ঘাটতি দুর করতে কফির কোনো বিকল্প হয় না।এছাড়াও নিয়মিত ১-২ কাপ কফি খাবার অভ্যাস তৈরি করলে হার্টের যাবতীয় রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা ৮০% বেড়ে যায়।
কফি খেলে ওজন কমে?
আপনি কি জানেন যে কফি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে?
কফিতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে থাকে ক্লোরিজেন এসিড যা আপনার শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে।নিয়মিত এক থেকে দুই বেলা কফি খাওয়ার ফলে আপনার ক্ষুধা হ্রাস পায়
এবং কফি খাওয়ার ফলে শরীরের মেটাবোলিজম এর মাত্রা বৃদ্ধি হয় এতে আপনার অতিরিক্ত ক্যালোরি দ্রুত বার্ন হয়।এভাবে আপনি নিয়মিত দুই বেলা কফি খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের ওজন কমাতে পারবেন।
কফি চোখের জন্য ভালো নাকি খারাপ?
কফির মধ্যে বিদ্যমান ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আপনার চোখের রেটিনার যাবতীয় সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
এমন কি আপনি আপনার দৈনিক 1 থেকে 2 কাপ কফি খাওয়ার মাধ্যমে আংশিক অন্ধত্বের মত সমস্যাও দূর করতে পারেন।চোখের পেছনের অংশে থাকা রেটিনাটিস্যু ও নার্ভ সেলে একত্রিত হয়ে গঠিত
একটি মোটা দেওয়ালসরুপ অংশ যেখানে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় আর কোনো কারণে অক্সিজেনের স্বল্পতা দেখা দিলে ফ্রি রেডিকেল তৈরি হয়।
এই ফ্রি র্যাডিকেল চোখের যাবতীয় সমস্যার জন্য দায়ী। তবে চিন্তার কিছু নেই কফিতে বিদ্যমান ক্লোরোজেনিক এসিড এই ফ্রি র্যাডিকেলকে দূর করে ফলে চোখের যাবতীয় সমস্যা দূর হয়।
কফি ত্বকের জন্য উপকারী?
কফিতে বিদ্যমান আন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান স্কিনের ব্রণ তৈরি কারী ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়াই করে স্কিনকে ভালো রাখে এবং স্কিনের বিভিন্ন দাগ-চ্ছপ দূর করে।
নিয়মিত এক থেকে দুই কাপ কফি খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার স্কিন টা অনেক চকচকে,ব্রাইট এবং দাগ মুক্ত করতে পারবেন।আপনার ত্বকের মৃত কোষ এর পাশাপাশি ব্ল্যাকহেডস হোয়াইটের দূর করে।
২ চা চামচ কফি, ১ চা চামচ বেসন ,১ চা চামচ লেবুর রস, এবং ২ চা চামচ চালের গুড়োর সংমিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে ৩০মিনিট পর ধুয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে আপনার ত্বক অনেক বেশি ব্রাইট,চকচকে এবং দাগ মুক্ত করতে পারবেন।
কফি মাথা ব্যাথা দুর করে?
কফি খেলে মাথা যন্ত্রনা থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায় প্রতি ১০০ গ্রাম কফিতে প্রায় 40 গ্রাম ক্যাফেইন থাকে।কফিতে ক্যাফেইন এর পরিমাণ অনেক বেশি থাকে ক্যাফেইন মূলত একটি তিত জাতীয় পদার্থ এটি শরীরের প্রদাহ জনিত সমস্যা দূর করে ফলে একটু করা কফি বানিয়ে খেলে মাথাব্যাথা দূর হয়।
কফির অপকারিতা/পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে কফি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী কফিতে বিদ্যমান এই ক্যাফেইন উপাদান আপনার সারাদিনের ক্লান্তিবোধ দূর করে।
পাশাপাশি আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে কিন্তু আপনি কি জানেন ?স্বাভাবিকের তুলনায় অতিরিক্ত কফি খেলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
নিয়মিত এক থেকে দুই কাপ কফি খাওয়া শরীরের জন্য অনেক উপকারী তবে এর বেশি কফি খাওয়া শরীরের জন্য কিন্তু মোটেও ভালো না।
কফিতে ক্যাফেইন এর পরিমাণ একটু বেশি থাকায় আপনি যদি দিনে অতিরিক্ত কফি পান করেন তাহলে ,
- কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হতে পারে
- শরীরে ঝাঁকুনি সৃষ্টি করতে পারে
- পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিকের মত মারাত্মক এসিড তৈরি হতে পারে
- হজম শক্তিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে
- স্নায়ুতন্ত্রের উপর ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে
- কফি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে স্নায়ু উত্তেজিত হয়ে পড়ে ফলে আপনার শান্তির ঘুম নষ্ট হতে পারে এতে নিদ্রাহীনতার সমস্যা দেখা দেয়।এইজন্য কফি সূর্য ডোবার আগেই খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন।
- অতিরিক্ত কফি খাওয়ার ফলে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে
- যারা নিয়মিত এক থেকে দুই কাপের বেশি কফি খান তাদের হাড়ের সমস্যা দেখা দেয় , হাড় অনেক দ্রুত ক্ষয় হয়ে যায় এর কারণ হলো মূলত ক্যাফেইন।
- শরীরে ক্লান্তি দেখা দিতে পারে একটু কাজ করার পরেই হাফিয়ে যেতে পারেন কফি মূলত ক্রান্তিবোধ কাটানোর জন্যই খাওয়া হয় তবে অতিরিক্ত কফি খাওয়ার ফলে শরীরে এটি উল্টো কাজ করে ক্লান্তিবোধ আরো বেড়ে যায়।
- অতিরিক্ত কফি খাওয়ার ফলে হৃদ গতি বেড়ে যেতে পারে পরে দেখা তাই নানান ধরনের হৃদরোগ।
- ক্যাফেইন অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে প্রচন্ড মাথা ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে
- শরীরে দুর্বলতা সৃষ্টি হয় এবং দেখা দেয় কাজের প্রতি অনীহা
- রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়
- ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে
নিয়মিত এক থেকে দুই কাপ কফি খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন। সন্ধ্যার পর কখনোই কফি খাবেন না সবসময় চেষ্টা করবেন সূর্য ডোবার আগে কফি খাওয়ার। কারণ সন্ধ্যার পর কফি খেয়ে সারারাত হুহু করে জেগে থাকার কোন মানে হয় না।
কফি খেলে ঘুম কম হয়?কফির উপকারিতা ও অপকারিতা: শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এই পোস্টে কফি খেলে ঘুম হয় নাকি এবং উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। কফিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফে নামক পদার্থ হওয়ার ফলে আপনার ঘুম কম হতে পারে। এই জন্য ঘুমানোর আগে কখনোই কফি অথবা চার পান করবেন না।
তবে কফির এই ক্যাফেইন নামক উপাদানটি সত্যি খুব কার্যকরী তে সারাদিনের কাটাকাটি দখল এক নিমিষেই চলে যায় সাথে আপনি যদি কপি পার করেন এতে আপনার ঘুম কম হয় অর্থাৎ আপনি মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করতে পারবেন কিংবা কোন কাজে মনোযোগ বসাতে পারবেন।
এছাড়াও কফিতে থাকা ভিটামিন এ নামক ভিটামিন টি এটি সরাসরি আপনার চোখের দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করতে সহায়তা করে। এই কফি ধরেছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি সহ ভিটামিন বি এক যা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করবে এবং ত্বক সংক্রান্ত যাবতীয় দূর করবে।
এবং ত্বকের দাগ হীন কোমল এবং ফর্সা করতে সহায়তা করবে প্রিয় পাঠক কফির উপকারিতা এক দুই লাইনে বলে শেষ করা সম্ভব নয় আপনি যদি কফির উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান সে ক্ষেত্রে আমাদের এই পোস্টটি আবারো করুন আমরা আজকের এই পোস্টে কফি খেলে ঘুম কম হয় নাকি
এবং কফির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। কফিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম হাড় সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা কি দূর করে এবং হার্টের কার্যক্ষমতা কে বৃদ্ধি করে। আর এটা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের মধ্যে একটি এজন্য হার্টের যত্ন নেওয়া কিন্তু আবশ্যক।
এইজন্য আপনি যদি হার্টের যত্ন নিতে চান তাহলে নিয়মিত এক কাপ কফি পান করবেন কফিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা আপনার হার্টের কার্যক্ষমতা থেকে বৃদ্ধি করার পাশাপাশি হার্ট সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যাকে দূর করবে। আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন।
আজকের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি এমন নতুন নতুন TIPS AND TRICKS আরো পেতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটটিকে থেকে নিয়মিত ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url