বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কি করনীয় - বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম
শীতকালে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগা খুবই স্বাভাবিক।কারণ বাচ্চাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম যার কারণে বাচ্চারা খুব দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে। এইজন্য বাচ্চাদের বিশেষ যত্ন রাখতে হবে আপনি যদি জানতে চান যে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কি করনীয় এবং বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম কি তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য।
শীতকালে ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ায় বাচ্চাদের অসুস্থ হয়ে পড় আশঙ্কা অনেক বেশি বেড়ে যায় এই সময় প্রত্যেকটা মা-বাবায় বাচ্চাদের নিয়ে অনেক দুশ্চিন্তায় থাকেন যে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কি করনীয়। তবে আপনি যদি অল্প কিছু নিয়ম অনুসরণ করেন এবং বাচ্চার খাবার তালিকায় একটু পরিবর্তন আনেন তাহলে খুব সহজেই আপনার বাচ্চাদের ঠান্ডা থেকে দূরে রাখতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্র
ভূমিকা
শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ার সাথে বাচ্চাদের শরীর মানিয়ে নিতে না পারলে একটু-আকটু সমস্যা হয়েই থাকে তার মধ্যে অন্যতম হলো সর্দি-কাশি এবং জ্বর।শীত এবং বসন্ত কালে এই সমস্যা গুলো আরো বেড়ে যায়। তাই শীতকালে বিশেষ করে বাচ্চাদের সবচেয়ে বেশি যত্ন নিতে হবে
কারণ বাচ্চাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হয় এতে বাচ্চাদের সহজেই ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। শীতকালে যদি বাচ্চারা সর্দি কাশি ও জ্বরে ভোগে তাহলে শীতের মজাই যেনো নষ্ট হয়ে যায়।তবে ভয় পাওয়ার কোনো কারন নেয়। আজকের এই পোস্টে আমরা
এমন কিছু উপায় নেই ও ওষুধ নিয়ে আলোচনা করব যে উপায় গুলো অনুসরণ করলে আপনি আপনার বাচ্চাদের এই শীতকালে জ্বর সর্দি ও ঠান্ডা থেকে দূরে রাখতে পারবেন।বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে নিচে দেখুন
বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায়
শীত আসতে না আসতেই সর্দি কাশি ও জ্বর লেগেই রয়েছে। আবহাওয়ারই পরিবর্তন এর সাথে শরীর মানিয়ে নিতে না পারলে এই জ্বর সর্দি কাশি দেখা যায় কিংবা সংক্রমনের কারণেও এমনটা হতে পারে। সতর্কতার জন্য বলে রাখি যে শ্বাসকষ্ট ও জ্বর তিন দিনের বেশি থাকলে
অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। আর সাধারণ জ্বর,সর্দি,কাশি হলে ঘরোয়া কিছু উপায়ের মাধ্যমেই সারিয়ে তুলতে পারেন।যেমন:মাথায় পানিপট্টি দিয়ে আপনি আপনার বাচ্চার জ্বর সরিয়ে তুলতে পারেন। প্রিয় পাঠক সবসময় চেষ্টা করবেন বাচ্চাদের ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে
সারিয়ে তোলার কেননা বাচ্চাদের অল্প ঠান্ডা তে ওষুধ না দেওয়াই ভালো। আর শীতকালে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগা খুবই সাধারণ বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে যে নিউমেনিয়া হয়েছে এমনটা কিন্তু নয় তাই সবসময় চেষ্টা করবেন ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে।তাই বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে যে ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করতে হবে নিচে দেখুন
আদার গুণাগুণ
আদা চা বাচ্চার শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী বিশেষ করে যাদের বুকে কফ রয়েছে এবং যারা সর্দিতে আক্রান্ত তাদের নিয়মিত আদার চা বানিয়ে খাওয়াতে হবে। আদাতে বিদ্যমান অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।আদার একটি টুকরোকে
ছোট ছোট করে কেটে লবণ দিয়ে মিশিয়ে নিন। লবণ মিশানো আদার টুকরো কে মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ বাচ্চাদের চিবাতে দিবেন এর ফলে বাচ্চারা সর্দী জর থেকে একটু আরাম পাবেন।এছাড়াও তুলসী পাতা আদা থেঁতো করে মধুর সাথে মিশিয়েও বাচ্চাদের খেতে দিবেন এতে বুক থেকে কফ দূর হবে।
হলুদ চা এর গুনাগুন
প্রত্যেকটি বাচ্চা ও শিশুদের জন্য হলুদ চা অনেক বেশি উপকারী চেষ্টা করবেন বাচ্চাদের নিয়মিত হলুদ চা খাওয়ানোর কারণ হলুদ চাই আছে প্রচুর পরিমাণে বি৩,বি৬,পটাশিয়াম ও আয়রন সহ অনেক উপাদান রয়েছে যা দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। শরীরের ব্যাথা উপশম করে।
এছাড়াও বাতের ব্যাথা উপশমে সাহায্য করে, হার্ট সুস্থ রাখে, ব্রণ দূর করে এবং জর ,সর্দি কাশি সারতে সাহায্য করে। হলুদ ১০-১৫ মিনিট সিদ্ধ করে লেবু ও মধুর সাথে মিশিয়ে খেতে হবে। আপনার বাচ্চা কি ঠান্ডা ও জ্বরে ভুগছে? তাহলে আজই আপনার সোনামণিদের হলুদটা বানিয়ে খাওয়ান এতে খুব দ্রুত তারা জ্বর ও সর্দি থেকে রেহায় পাবে
পেঁয়াজের উপকারিতা
পেঁয়াজ শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী।শুধু শরীরের জন্যই নয় বরং স্কিনের জন্য অনেক বেশি উপকারী আপনার বাচ্চাকে জ্বর ও সত্যি কার সাথে ভুগছে তাহলে আজ থেকেই তাকে পেঁয়াজের রস খাওয়াবেন।সর্দি কাশি সরানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পেঁয়াজ।
পেঁয়াজ আমাদের সবার বাসাতেই থাকে। পেঁয়াজ কুচি কুচি করে পানিতে ৫-৬ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। তারপর এর মধ্যে ২ চা চামচ মধু মিশিয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারবেন এটি ছোট বাচ্চাদের জন্য অনেক উপকারী ।
রসুনের উপকারিতা
বাচ্চার শরীরের জন্য রসুন অনেক বেশি উপকারী রয়েছে হাজারো পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন যা নিমিষেই বাচ্চার ঠান্ডাকে দূর করতে পারে।তাই রসুন প্রতিদিন সকালে ১-২ কোয়া কাঁচা রসুন বাচ্চাকে চিবিয়ে খেতে দিবেন এতে বুকের কফ ও সর্দি দূর হবে। রসুনে বিদ্যমান অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল
দেহের তাপমাত্রার ভারসাম্যকে রক্ষা করে এবং দেহের রক্তসঞ্চালন ক্ষমতার সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও রসুন শরীরে হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে, সেল ড্যামেজ রোধ করে, ত্বক ভালো রাখে , রক্ত পরিষ্কার রাখে । এইজন্য রসুন শুধু বাচ্চাই নয় বাচ্চা থেকে বড়রা প্রত্যেকের জন্য অনেক উপকারী উপাদান।
মধুর উপকারিতা
মধু আল্লাহর দেয়া এক অপূর্ব নেয়ামত এতে আছে হাজারো পুষ্টিগুণ ভিটামিন যা বাচ্চা শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী এবং নিমিষেই বাচ্চার ঠান্ডা ও জ্বর সর্দি-কাশিকে দূর করতে পারে।তাই প্রতিদিন সকালে ও রাতে গরম পানির সাথে মধু এবং সামান্য পরিমাণ লেবুর রস
ও আদা মিশিয়ে বাচ্চাদের খাওয়ার। এতে গলা ব্যাথা কাশি দুর হবে । এছাড়াও মধু দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, হজমে সহায়তা করে, ফুসফুসের যাবতীয় রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে ,তাপ উৎপাদন করে, দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, ওজন কমায়, গলার স্বর সুন্দর করে, উচ্চ রক্ত চাপ কমায়।
মাথায় পানিপট্টি দিতে হবে
জ্বরে বাচ্চার শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রাকে হ্রাস বা কমানোর জন্য ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হলো পানিপট্টি দেওয়া। মাথায় পানিপট্টি দিলে খুব দ্রুত অতিরিক্ত তাপমাত্রাগুলো কমানো সম্ভব।তাই পরিষ্কার একটি কাপড় নিয়ে সেটি ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে নিন।
এরপর ভেজা কাপড়টি আপনার বাচ্চার কপালে দিয়ে রাখুন। এভাবে কয়েকবার করলে বাচ্চা আরাম পাবে এবং বাচ্চার অতিরিক্ত তাপমাত্রা ক্রমশ হ্রাস পাবে। জ্বর অনেক বেশি থাকলে এভাবে দিনে ২-৩ বার মাথায় পানিপট্টি দিবেন।
তুলসী পাতার রস পান করতে হবে
আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে তুলসী পাতায় হাজারো গুনাহ পুষ্টিগুণ রয়েছে যা বাচ্চার জ্বর ও ঠান্ডাকে নিমিষেই দূর করতে পারে। আপনার সোনামণিও কি এই শীতকালে ঠান্ডায় ভুগছে তাহলে বেশি না ১০-১২ টা তুলসী পাতা গরম পানিতে ৫-৬ মিনিট ফুটিয়ে সেই পানি পান করুন
এতে সর্দি ,গলা ব্যাথা, কাশি, এবং ম্যালেরিয়ার মতো অনেক রোগ সেরে যাবে। তুলসী পাতাই বিদ্যমান অ্যান্টিব্যাকটেিয়াল এবং অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান যা শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে আপনার বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো বৃদ্ধি করবে। বাচ্চাদের জন্য তুলসী পাতা
অনেক বেশি উপকারী কারণ বাচ্চাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি কম থাকে এই সময় যদি বাচ্চাদের নিয়মিত এক গ্লাস তুলসী পাতার রস পান করান যায় যায় তাহলে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং তারা ঠান্ডা ও জ্বর থেকে রেহাই পাবে।
এছাড়াও তুলসী পাতা শুধু যে বাচ্চাদের জন্য উপকারী এমনটা কিন্তু নয় তুলসী পাতা ছোট ও বড় উভয়ের জন্যই অনেক বেশি উপকারী।তুলসী পাতা ওজন কমাতে সাহায্য করে, ডায়াবেটিকস দুর করে,শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমায় ,রক্তচাপ হ্রাস করে।
দারুচিনির উপকারিতা
গলা ব্যাথা থেকে শুরু করে জ্বর ,কাশি এসব সরাতে দারুচিনি অনেক বেশি উপকারী। দারুচিনি তে আছে অ্যান্টিব্যাকেরিয়াল , অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিভাইরাল যা জর সর্দি সারাতে সহায়তা করে।আপনার বাচ্চা কি এই শীতকালে জ্বর ও সর্দি কাশিতে ভুগছে? তাহলে আপনার সোনামণিদের
নিয়মিত দারুচিনির চা বানিয়ে খাওয়াবেন এতে খুব দ্রুত তারা জ্বর ও সর্দি কাশি থেকে রেহাই পাবে। এই শীতকালে বাচ্চাদের জ্বর ও সর্দি কাশি হওয়া খুবই সাধারণ তবে জ্বর হলে যেমন পড়াশোনায় মনোযোগ বসেনা তিনি অনেক অস্বস্তিকর লাগে সাথে সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে আসে
এবং কাশির জন্য গলা ব্যথা হয়ে যায়। এ অবস্থায় বাচ্চার জীবন যেন পুরোই অতিষ্ঠ।তাই এমন অবস্থা থেকে আপনার বাচ্চাকে যদি আপনি দূরে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিত দারুচিনির চা বানিয়ে খাওয়াবেন।এছাড়াও দারুচিনি খেলে ডাইবেটিক্স এড় ঝুঁকি কমে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায় গুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই ঠান্ডা সারিয়ে তোলা যায়। চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি যে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কি করণীয় আমাদের।
বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কি করনীয়
শীতকালে আপনি কি আপনার বাচ্চাদের নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন যে শীতকালে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কি করবেন? এই শীতকালের শুষ্ক আবহাওয়ায় বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগার প্রবণতা আরো ৭০% বেড়ে যায়। আর যেহেতু বাচ্চাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়দের তুলনায় অনেক কম
তাই বাচ্চারা খুব দ্রুত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। তাই এই শীতকালে বাচ্চাদের অনেক বেশি যত্ন ও খেয়াল রাখতে হবে যেন বাচ্চারা কোনভাবেই জ্বর ও সর্দি কাশি শিকার না হয়। তাই আপনার বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কি করণীয় সে সম্পর্কে জানতে নিচে দেখুন
গরম কাপড়
এই শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ার জন্য বাচ্চাদের শরীরে প্রবেশ না করতে পারে এইজন্য বাচ্চাদের সব সময় গরম কাপড় পরিয়ে রাখতে হবে যেন বাচ্চারা কোনভাবেই ঠান্ডা অথবা সর্দি কাশির শিকার না হতে পারে। এই শীতে শুষ্ক আবহাওয়া শুধু বাচ্চাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর এমনটা কিন্তু নয়
বাচ্চাদের স্কিনের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর শীতের শুষ্ক আবহাওয়াই বাচ্চাদের ত্বক সংকুচিত হয় ফলে ফেটে যায় এজন্য বাচ্চাদের গরম কাপড় পরানোর পাশাপাশি মশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন।
গরম পানি
এই শীতকালে বাচ্চাদের ঠান্ডা পানি কখনোই পান করতে দিবেন না। ঠান্ডা পানি পান করলে বাচ্চাদের জ্বর ও সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা আরো 80 % বেড়ে যাবে এজন্য বাচ্চাদের হালকা কুসুম কুসুম গরম পানি পান করাবেন। এই শীতকালে বাচ্চারা খুব দ্রুত যেকোনো রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে
এই জন্য বাচ্চাদের অনেক খেয়াল রাখতে হবে সবসময় বাচ্চাদের চোখে চোখে রাখবেন।যেনো বাচ্চারা ভুলেও কখনো ঠান্ডা পানি পান না করে।আর ঠান্ডা পানির পাশাপাশি আইসক্রিম জাতীয় ঠান্ডা খাবার থেকে দূরে রাখবেন।
ভালো মানের মশ্চারাইজার
বাচ্চাদের ত্বকের জন্য মশ্চারাইজার অনেক বেশি উপকারী। এই শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় বাচ্চাদের ত্বক উস্কো শুষ্ক হয়ে যায় ফলে স্কিন সংকুচিত হয় এবং একসময় ফেটে যায় তাই বাচ্চাদের ত্বককে সুন্দর ও কোমল রাখতে নিয়মিত মশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন।
মশ্চারাইজার ত্বকের আদ্রতা কে বজায় রাখে এবং ত্বককে সুন্দর রাখে।বাচ্চার ত্বকে মশ্চারাইজার ব্যবহার করে পাশাপাশি ঠোটে লিপ ব্লাম অথবা মেরিল ব্যবহার করবেন। শীতকালে বাচ্চাদের সব সময় যত্ন করবেন যেন বাচ্চারা কোনভাবেই ঠান্ডা ও জ্বর সর্দির শিকার না হয়।
দরজা জানালা খোলা রাখতে হবে
অবাক করছেন যে আমি শীতকালে বাসার দরজা ও জানালা কেন খোলা রাখতে? কারণ শীতকালে অনেকেই ভাবেন যে বাইরের ঠান্ডা হাওয়া হাওয়াই বাচ্চার জ্বর সর্দি হতে পারে এই জন্য সব সময় বাসা দরজা জানালা বন্ধ রাখেন কিন্তু তাদের ধারণা ভুল।দিনে সবসময় বাসার দরজা ও জানালা বন্ধ রাখলে
বাচ্চার অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রবণতা আরও বেশি বেড়ে যাবে কারণ বাচ্চার গায়ে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে রোদ ও বাইরের বাতাস না লাগে তাহলে বাচ্চার শরীর আরো বেশি খারাপ লাগতে পারে। এজন্য দুপুরে সকালে বাসার দরজা ও জানালা খোলা রাখবেন তারপর সন্ধ্যায় বন্ধ করে দিবেন।
বুকে সরিষার তেল লাগাতে হবে
বাচ্চাদের যদি ঠান্ডা লাগে তাহলে নিয়মিত তাদের বুকে সরিষার তেল মালিশ করে দিতে হবে এতে দ্বারা খুব দ্রুত সর্দি ও ঠান্ডা থেকে রেহাই পাবে। অনেক সময় বুকে কফ জমে গেলেও নিয়মিত সরিষার তেল মালিশ করলে কফ দূর হয় সরিষার তেলে রয়েছে হাজারো ভিটামিন যা বাচ্চা শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী
এইজন্য আপনি লক্ষ্য করবেন গ্রামে বেশিরভাগ মানুষ তাদের নবজাতক বাচ্চার বুকে সবসময়ই সরিষার তেল লাগিয়ে রাখেন যেনো তাদের বাচ্চা কোনভাবেই অসুস্থ না হয়।প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে কি করণীয় এবার চলুন আমরা জেনে আসি সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত।
সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত
প্রিয় পাঠক আপনি কি আপনার বাচ্চাদের নিয়ে চিন্তিত? বাচ্চারা এই শীতকালের সর্দিতে ভুগছে?যদিও সর্দি খুব সাধারন তবুও সর্দি হলে অনেক অস্বস্তিকর লাগে।নাক সব সময় সর্দিতে বন্ধ হয়ে থাকে । আবার অনেক সময় নাকে জ্বলা পড়া অনুভূতি হয়।তাই বাচ্চাদের সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত
সেই বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন? বাচ্চাদের সর্দি হলে আদা চা খাওয়াবেন আগাছায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান যা বাচ্চার বুক থেকে কফ দূর করার পাশাপাশি সর্দি থেকে রেহাই দেয়। তাই বাচ্চা সর্দি হলে নিয়মিত এক কাপ আদা চা বানিয়ে খাওয়াবেন সাথেই
রাত্রে ঘুমানোর আগে বাচ্চাদের দুধের সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে দিবেন দুধের সাথে হলুদ মিশিয়ে দিলে দুধের পুষ্টি আরো ১০০ গুণ বেশি বেড়ে যায় এবং বাচ্চার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকাংশে বেড়ে যায়। বাচ্চা সর্দি হলে বাচ্চার বুকে বেশি বেশি করে সরিষার তেল মালিশ করে দিতে হবে
এতে খুব দ্রুত বাচ্চারা সর্দি থেকে রেহাই পায়। সরিষার তেলে রয়েছে বহু পুষ্টিগুণ যা সর্দি দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও যাদের বুকে কফ জমা রয়েছে এবং বারবার খুসখুসে কাশি হয় তাদের জন্য সরিষার তেল অনেক বেশি উপকারী। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে বাচ্চাদের সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি সর্দি হলে কি ফল খাওয়া উচিত।
সর্দি হলে কি ফল খাওয়া উচিত
বাচ্চাদের সর্দি হয়েছে? বাচ্চাদের শরীরে রক্তের ক্ষমতা অনেক কম যার কারণে বাচ্চারা খুব দ্রুত যেকোনো রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে এই জন্য এই শীতকালে বাচ্চাদের অনেক যত্ন নিতে হবে কারণ শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় বাচ্চারার অসুস্থ হয়ে পর প্রবণতা ৮০ পারসেন্ট বেড়ে যায় তাই এই সময়
বাচ্চাদের যত্ন নিয়া আবশ্যক। এই সময় প্রত্যেকটা মা-বাপের চিন্তিত থাকে যে সর্দি হলে কি ফল খাওয়া উচিত কারণ প্রত্যেকটি ফলই তো ঠান্ডা জাতীয় খাবার তাই না? যেমন পেঁপে এটি হাজার পুষ্টি ও ভিটামিনের ভরপুর কিন্তু সর্দি হলে পেঁপে খেলে কিন্তু সর্দি ও ঠান্ডা আরো বেড়ে যায়। আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব যে সর্দি হলে কি ফল খাওয়া উচিত।
আপেল
সর্দি হলে বাচ্চাদের নিশ্চিন্তে আপেল খাওয়াতে পারেন কারণ আপেল কোন ঠান্ডা জাতীয় ফল না এটি যে কোন অবস্থাতেই খাওয়া যায়।
জলপাই
জলপাই ফলে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা বাচ্চা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে এবং জল সর্দি কাশি দ্রুত দূর করে। আপনার বাচ্চা যদি সর্দি হয় তাহলে আপনি নিশ্চিন্তে জলপাই খাওয়াতে পারবেন কারণ জলপাই খেলে কোন ক্ষতি নেই বরং জলপাই খেলে বাচ্চা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে।
পেয়ারা
পেয়ারা এটি গ্রীষ্মকালীন ফল। আমার মতে সর্দি হলে বাচ্চাদের পেয়ারা থেকে দূরে থাকাই ভালো কারণ পেয়ারা হাজারো পুষ্টিগুনে ভরপুর হওয়ার পাশাপাশি এটি ঠান্ডা ফল। বাচ্চারা সর্দিতে পেয়ারা খেলে আরও বেশি সর্দি লাগার সম্ভাবনা রয়েছে এজন্য বাচ্চাদের এই অবস্থায় পেয়ারা থেকে দূরে রাখুন।
কমলা লেবু
কমলালেবু এটি প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এ ভরপুর একটি ফল এটিএম বাচ্চা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে বৃদ্ধি করে কিন্তু এটিও ঠান্ডা জাতীয় ফল অর্থাৎ এগুলো গ্রীষ্মকালীন ফল তবু বাংলাদেশ এখন প্রতি সিজনেই এই ফলগুলো পাওয়া যায়। আমার মতে বাচ্চাদের সর্দি লাগা অবস্থায়
কমলা লেবু থেকে দূরে রাখা উচিত।
লেবু
লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা বাচ্চার শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী এবং এটি খেলে কোন ক্ষতি নেই তাই আপনি নিঃসন্দেহে আপনার বাচ্চাদের সর্দি হলে লেবু খাওয়াতে পারবেন। লেবু খেলে বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে এবং দ্রুত সর্দি থেকে রেহাই পাবে।
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে বাচ্চাদের সর্দি হলে কি ফল খাওয়া উচিত এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি বাচ্চাদের কাশি হলে কি খাওয়া উচিত
বাচ্চাদের কাশি হলে কি খাওয়া উচিত
এই শীতকালে বাচ্চাদের অসুস্থ হবার প্রবণতা প্রায় 80% বেড়ে যায় কারণ শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় বাচ্চারা খুব দ্রুত কাবু হয়ে যায়। শীতকালে সবচেয়ে বেশি বাচ্চাদের যত্ন রাখতে হয় করতে হবে বাচ্চাদের এই সময় যত্ন না করলে বাচ্চারা খুব দ্রুত নানান রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়বে।
এই সময় প্রত্যেকটা বাবা মা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে অনেক বেশি দুশ্চিন্তায় থাকেন। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব যে বাচ্চাদের কাশি হলে কি খাওয়া উচিত কারণ বাচ্চাদের কাশি হলে খাবারে অনেক পরিবর্তন আনতে হয় না হয়কাশি কখনোই দূর করা সম্ভব নয়।
বাচ্চাদের কাশি হলে তাদের সব সময় হালকা কুসুম গরম পানি পান করাতে হবে। বাচ্চাদের এ অবস্থায় কখনোই ঠান্ডা পানি দিবেন না ঠান্ডা পানি খাওয়ালে তাদের খুশখুসে কাশি আরো বেশি বেড়ে যাবে তাই সবসময় তাদেরকে হালকা কুসুম গরম পানি খাওয়াবেন পারলে একটি ফ্লাক্সে গরম পানি করে
রেখে দিবেন যখন বাচ্চারা পানি চাইবে তখন সে ফ্লাক্স থেকে পানি ঢেলে খেতে দিবেন। বাচ্চাদের এই শীতকালে বিশেষ করে আইসক্রিম জাতীয় ঠান্ডা খাবার থেকে দূরে রাখবেন বাচ্চারা খুবই নাজুক হয় তাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম হয় যার ফলে তারা খুব দ্রুত যেকোনো রোগে
আক্রান্ত হয়ে যায় এই জন্য এই সময়ই তাদের আইসক্রিম জাতীয় ঠান্ডা খাবার থেকে দূরে রাখবেন। বিশেষ করে বাচ্চাদের যদি কাশি থাকে তাহলে কখনোই তাদের ঠান্ডা জাতীয় খাবার খেতে দিবেন না। বাচ্চাদের ঠান্ডা কাশি থাকলে সরিষার তেল বুকে মালিশ করে দিবেন এতে খুব দ্রুত কাশি থেকে
বাচ্চারা রেহাই পাবে।তুলসী পাতা ,বাচ্চাদের খুসখুসে কাশি দূর করতে তুলসী পাতা অনেক বেশি কার্যকরী একটি ভেষজ উপাদান। তুলসী পাতায় রয়েছে হাজারও পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন যা নিমিষে বাচ্চার কাশিকে দূর করতে সাহায্য করে।তুলসী পাতা শুধু কাশিকেই নয় বরং বুকে জমে থাকা
দীর্ঘ দিনের কফ কেউ দূর করতে সাহায্য করে। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে বাচ্চাদের কাশি হলে কি খাওয়া উচিত এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত
সর্দি কাশি কিন্তু খুবই সাধারণ একটি রোগ। এটি কোন রোগ নয় তবে রোগের পূর্বাভাস। বিশেষ করে এই শীতকালে বাচ্চাদের সর্দি কাশি লেগেই থাকে কারণ শীতে শুষ্ক আবহাওয়ায় বাচ্চারা খুব দ্রুত সর্দি ও কাশির শিকার হয়। সর্দি ও কাশি এই দুইটি কোন রোগ নয় তবে অনেক অস্বস্তিকর।
তাই সর্দি ও কাশি হলে অনেকেই তাদের বাচ্চাদের ওষুধ খাওয়ায় তবে আমার মতে বাচ্চাদের ওষুধ খাওয়ানো একদম উচিত নয় প্রথম অবস্থায় চেষ্টা করা উচিত ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে বাচ্চার সর্দি ও কাশি দূর করার। ঘরোয়া উপায় যেমন আদা চা ,তুলসী পাতা, হলুদ চা এগুলো যেমন পুষ্টিকর তেমনি
ছোট বাচ্চার সর্দি কাশি দূর করতে সাহায্য করে তাই আমার মতে ছোট বাচ্চাদের সর্দি-কাশি হলে ঘরোয়া উপায়ের মাধ্যমে সর্দি-কাশি দূর করার চেষ্টা করুন। তুলসী পাতা ও আদা চা এগুলো প্রাকৃতিক উপাদান আর প্রাকৃতিক উপাদানের চেয়ে বেশি পুষ্টিকর ও ভালো আর কিছুই নেই।
তাই সব সময় চেষ্টা করবেন ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করার। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে ছোট বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত নাকি উচিত নয় এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি যে বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম কি
বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম
আশা করছি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে বাচ্চাদের ওষুধ খাওয়ানো একদম উচিত নয়। প্রথম অবস্থায় বাচ্চাদের সর্দি কাশি দেখা দিলে তাদের ঘরোয়া উপায়ের মাধ্যমে সর্দি কাশি দূর করার চেষ্টা করুন তবে ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করার পরেও যদি
বাচ্চাদের ঠান্ডা দূর না হয় তখন আপনি বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধ সেবন করাতে পারেন।বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম গুলো জানতে নিচে দেখুন
- Adolef
- Madhuvas
- Adovas
- Remocof
উপরোক্ত এই চারটি ওষুধ বাচ্চাদের ঠান্ডা জন্য অনেক বেশি কার্যকরী। তবে আমার মতে বাচ্চাদেরতে তোদের তো ওষুধ না দেওয়াই ভালো প্রথম অবস্থায় চেষ্টা করবেন বাচ্চাদের ঘরোয়া উপায় গুলির মাধ্যমে ঠান্ডা ও জর দূর করার তারপরও যদি ঠান্ডা ও জ্বর দূর না হয় তাহলে এই চারটি ঔষধ
তাদের খাওয়াতে পারেন এই চারটি ঔষধ অনেক বেশি কার্যকারী এবং সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন। অর্থাৎ এই ওষুধগুলোর কোন সাইড ইফেক্ট নেই তাই আপনি নিশ্চিন্তে আপনার সোনামণিদের এই ঔষধ গুলো সেবন করাতে পারেন। তো প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে বাচ্চাদের ঠান্ডার ঔষধের নাম কি।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করলাম যে সোনামণিদের ঠান্ডা লাগলে কি করনীয় এবং বাচ্চাদের ঠান্ডার ওষুধের নাম কি। এই শীতকালে বাচ্চারা খুব দ্রুত ঠান্ডা ও জ্বর সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হয়। জ্বর ও সর্দি কাশি এগুলো যদিও কোন বড় জটিল রোগ নয় তবুও
এগুলো অনেক অস্বস্তিকর জ্বর ও সর্দিতে বাচ্চার জীবন যেন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তাই আপনি যদি আপনার বাচ্চাদের জ্বর ও সর্দি থেকে রেহাই দিতে চান তাহলে উপরোক্ত ঘরোয়া উপায়গুলো অবশ্যই অবলম্বন করবেন। আর জ্বর ও সর্দি হলেই যে নিউমিনিয়া অথবা বড় কোন রোগ এমনটা কিন্তু নয়
তাই প্রথমেই বাচ্চাদের এন্টিবায়োটিক অথবা ঔষধ না দিয়ে চেষ্টা করবেন ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করার কারণ বাচ্চাদের ছোট থেকেই ওষুধ দ্বারা অভ্যস্ত না করাই ভালো চেষ্টা করা উচিত ঔষধ ছাড়া এ ঘরোয়া উপায়ের মাধ্যমে জ্বর ও সর্দি সেরে তোলার। প্রিয় পাঠক আমরা আশা করছি যে
আপনি আজকের এই পোস্টটি দ্বারা উপকৃত হয়েছেন যদি এই পোস্টটি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি এমন পোস্ট আরো পেতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url