২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে / eid ul fitr 2024
২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে জানতে চান? ২০২৪ সালের রোজার ঈদ সম্পর্কে আমরা নতুন তথ্য দেখিয়ে যে তথ্যের মাধ্যমে জানা যায় যে ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে। আজকের এই পোস্টে আমরা ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে হবে eid ul fitr 2024 এবং রমজান মাসের ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।২০২৪ সালের রমজান মাসের রোজার ঈদ কত তারিখে হবে জানতে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আজকের এই আর্টিকেলে রমজান ২০২৪ কত তারিখে হবে, রমজান মাসের ফজিলত এবং ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে হবে সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
পেজ সূচিপত্র
ভূমিকা
মাহে রমজান মাস হাজারো বরকত কুদরতে ভরপুর একটি মাছ নিশ্চয়ই রমজান মাসে অন্যান্য মাসের তুলনায় অনেক বেশি বরকতময় এবং গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে আমরা প্রত্যেক মুসলিম ভাইবোনদের জন্য রমজান মাসটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই রমজান মাসে আমাদের উপর মহান আল্লাহ তায়ালার রোজাকে ফরজ করেছেন তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত মাহে রমজান মাসে রোজা রাখা। মাহে রমজান মাসটি নিজেকে শুধরানোর মাস। অর্থাৎ আপনি এই মাসটির উসিলায় নিজেকে শুধরে নিজের পিছের সমস্ত পাপের ক্ষমা নিতে পারবেন।
এইজন্য রমজান মাসে বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করতে হবে। তসবি তেলাওয়াত করতে হবে নামাজ পড়তে হবে এবং রোজা রাখতে হবে আমাদের প্রত্যেকের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। এই জন্য আমাদের প্রত্যেকের রোজা রাখতে হবে। এবং রমজান শেষে ঈদুল ফিতর। ঈদের কথা শুনলে মন কেমন আনন্দে মেতে উঠে না? বছরে একবার আসে ঈদুল ফিতর। আমরা অনেকেই জানিনা এই বছরে ২০২৪ সালে রোজার ঈদ কত তারিখে?
আরো পড়ুন: ২০২৪ সালে বাংলাদেশে রোজা কত তারিখে??
তাই আজকের এই পোস্টে আমরা ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে এবং রমজান ২০২৪ কত তারিখে সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব আপনারা যারা রমজান মাস সম্পর্কে জানতে চান এবং রোজার ঈদ এবং কোরবানি কবে হবে সে সম্পর্কে জানতে চান তারা এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়তে থাকুন। আমরা আজকের এই পোস্টে ২০২৪ সালের ঈদুল আযহা কত তারিখে এবং ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে সেই সমস্ত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। নিচে দেখুন রমজান ২০২৪ কত তারিখে।
রমজান ২০২৪ কত তারিখে
আপনি কি জানেন রমজান ২০২৪ কত তারিখে? সৌদি আরবের তথ্য দ্বারা জানা যায় যে ১০ই মার্চ রবিবার সন্ধার পর রোজার অর্ধচন্দ্রাকৃতির চাঁদ দেখা যায় যার অনুসারে প্রিয় সৌদি আরবে 11ই মার্চ একটি রোজা হবে। অর্থাৎ আমাদের বাংলাদেশের রমজান ২০২৪ ১২ মার্চ তারিখে থেকে শুরু হবে। ক্ষেত্রে প্রথম রোজা 12ই মার্চ হবে এবং শেষ রোজা ৯ই এপ্রিল। বিজ্ঞানীদের গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে এবার ২০২৪ সালে আমরা ২৯ টি রোজা পাচ্ছি।
আমরা প্রত্যেকেই চেষ্টা করব এই 29 টি রোজাকে সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার। আর প্রত্যেকটি রোজাকে সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ কি কি সেই সম্পর্কে। কারণ অনেক সময় দেখা যায় আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কিছু ছোটখাটো ভুলের জন্য রোজা ভেঙে যায় এবং আমরা সেটি বুঝতেও পারি না তাই আজকে আমরা জানবো রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ কি কি সেই বিষয়ে। রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ জানতে নিচে দেখুন।
রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ কি কি
প্রিয় পাঠক উপরে আমরা এতক্ষণ জানলাম যে রোজা ২২০৪ কত তারিখে হবে। এবার আলোচনা করব রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ কি বিশেষ সম্পর্কে। রোজা সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে চাইলে আমাদেরকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। এছাড়াও আমরা যেহেতু মুসলিম সেক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ সম্পর্কে। রোজা কেন ভাঙে এবং রোজা ভঙ্গের কারণসমূহ কি কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচে দেখুন।
মিথ্যা কথা বলা
রোজা থাকা অবস্থাতে মিথ্যা কথা বললে রোজা ভেঙে যাবে এজন্য আমরা প্রত্যেকে চেষ্টা করবো রোজা থাকা অবস্থায় মিথ্যা কথা না বলার আর শুধু রোজার জন্য নয় বরং সবসময় চেষ্টা করবে মিথ্যা থেকে দূরে থাকার। মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে দেয় মিথ্যা বললে একদিকে যেমন কেউ আপনাকে পছন্দ করবে না আরেকদিকে আল্লাহতালার প্রিয় বান্দা হতে পারবেন না এজন্য এখন থেকে মিথ্যা কথা বলা বাদ দিন। আর হ্যাঁ মিথ্যা কথা কখনোই চাপা থাকে না। অবশ্যই সেটি কিছুদিন পর সবাই জেনে যায়।
ধূমপান কিংবা মদ্যপানে লিপ্ত থাকা
রোজা থাকা অবস্থাতে যদি কেউ ধূমপান অথবা মদ্যপান লিপ্ত হয় তাহলে সেখানেই তার রোজাটি ভেঙ্গে যাবে। যেহেতু ধূমপান ও মদ্যপান এই দুটো জিনিসই হারাম তাই চেষ্টা করবেন এই দুটি জিনিস এড়িয়ে চলার। এছাড়াও ধূমপান ও মদ্যপান এই দুটি জিনিস আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর অতিরিক্ত ধূমপান করার ফলে ক্যান্সার হতে পারে এই জন্য সময় থাকতে সতর্ক হোন এবং ধূমপান ও মদ্যপান থেকে দূরে থাকুন। অনেকেই রয়েছে যারা সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে ধূমপান করে।
কিংবা মদ্যপান করে এতে রোজা হালকা হয়ে যায়। এছাড়াও সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারিতে ধূমপান করলে এটির শরীরের উপর অনেক খারাপ প্রভাব ফেলে। চেষ্টা করবেন ইফতারিতে প্রথমে একটি অথবা দুইটি খেজুর খাওয়ার। সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারিতে খেজুর খেলে শরীরে শক্তি ও এনার্জি যোগায়। এইজন্য এখন থেকে ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস বাদ দিন। এখন থেকে সাবধান না হলে পরবর্তী সময়ে আপনার মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে কারণ ধূমপান আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
অন্য রোজাদার ব্যক্তিকে জোরপূর্বক খাবার খাওয়ানো
অন্য কোন রোজাদার ব্যক্তিকে জোরপূর্বক কোনো কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা করলে এতে আমাদের রোজা ভেঙে যায় আমরা অনেক সময় শয়তানি করে কিংবা বদ অভ্যাসে রোজাদার ব্যক্তিদেরকে জোরপূর্বক খাওয়ানোর চেষ্টা করি এতে আমরা ভাবি তার রোজা ভেঙে যাবে কিন্তু ব্যাপারটি সম্পূর্ণ ভুল এতে আমাদের রোজা ভেঙ্গে যাবে কারণ হাদিসে রয়েছে যখন কোন ব্যক্তিকে অন্য রোযাদার ব্যাক্তিকে জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা করবে এবং তার রোজা ভাঙ্গার চেষ্টা করবে তখন তার রোজা ভেঙে যাবে।
নাকে অথবা কানে ড্রপ অথবা তরল পদার্থ ব্যবহার
রোজা থাকা অবস্থাতেই নাকে অথবা কানের ড্রপ কিংবা তরল পদার্থ ব্যবহার করলে এতে রোজা ভেঙে যায় যেহেতু আমাদের নাকের এবং কানের নালির সাথে গলার নালীর সরাসরি সংযোগ রয়েছে এক্ষেত্রে আপনি যখন কোন তরল পদার্থ আপনার নাকে কিংবা কানে প্রবেশ করাবেন তখন সেটি আপনার গলা পর্যন্ত পৌঁছাবে এই জন্য রোজা থাকা অবস্থাতে কখনোই নাকে অথবা কানে কোন প্রকার তরল পদার্থ ব্যবহার করবেন না। চেষ্টা করবেন ইফতারি কিংবা সাহরির সময় নাকে অথবা কানের তরল পদার্থ ব্যবহার করার।
মুখ ভোরে বমি করা
অনেক সময় দেখা যায় আমরা রোজা থাকা অবস্থাতেই বমি করে ফেলি এই অবস্থায় আমাদের মনে সংশয় থাকে যে রোজা অবস্থায় বমি করলে রোজা হবে? আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেব। একসময় দেখা যায় রোজা থাকা অবস্থাতেই আমাদের বমি হয় এক্ষেত্রে যদি আপনার বমির পরিমাণ অনেক বেশি হয় এবং আপনি যদি মুখ ভোরে বমি করেন তাহলে আপনার রোজাটি ভেঙ্গে যাবে আর যদি বমির পরিমাণ কম হয় সে ক্ষেত্রে দ্রুত কুলি করে ফেলবেন এতে রোজা ভাঙবে না।
আবার অনেক সময় দেখা যায় যে অনেকে ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করার চেষ্টা করে অর্থাৎ রোজা থাকা অবস্থাতে ইচ্ছা করে বমি করে এভাবে যখন আপনি ইচ্ছা করে বমি করবেন তখন আপনার রোজাটি ভেঙ্গে যাবে আর যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে হঠাৎ বমি হয় সে ক্ষেত্রে রোজাটি ভাঙবে না তবে হ্যাঁ এক্ষেত্রে অবশ্যই বমির পরিমাণ এর ওপর এটি নির্ভরশীল। অর্থাৎ আপনি যদি মুখ ভরে বমি করেন তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। আবার আপনি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করার চেষ্টা করেন কিংবা বমি করেন তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।
দাঁত দিয়ে রক্ত বের হওয়া
রোজা থাকা অবস্থাতে দাত দিয়ে রক্ত বের হলে কিংবা হাতে অথবা পায়ে কোথাও ক্ষত সৃষ্টি হলে অনেকে মনে করে রোজা ভেঙে যায় কিন্তু এই ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল কাজ করতে করতে হঠাৎ হাত ও পায়ে ক্ষত হওয়া সাভাবিক। পাবে যদি সেই রক্ত গড়িয়ে পড়ে কিংবা দাঁত দিয়ে রক্ত যদি গড়িয়ে পড়ে এবং রক্তের পরিমাণ যদি থুথুর পরিমাণের চেয়ে বেশি হয় এক্ষেত্রে রোজা ভেঙে যাবে তবে আমার মতে যখনই হাতে অথবা পায়ে কোথাও সৃষ্টি হবে সেই অবস্থায় দ্রুত ক্ষত স্থানটি ধুয়ে সেখানে ব্যান্ডেজ করতে হবে।
আর যদি দাঁত দিয়ে অতিরিক্ত রক্ত বেরোতে শুরু করে সে অবস্থায় দ্রুত কুলি করে ফেলুন। এক্ষেত্রে যদি কেউ ইচ্ছা পূর্বক ভাবে দাঁত দিয়ে রক্ত বের করার চেষ্টা করে তাহলে রোজা ভেঙে যাবে এই জন্য রোজা থাকা অবস্থাতে কখনোই ইচ্ছাকৃতভাবে দা দিয়ে রক্ত বের করবেন না কিংবা হাতে অথবা পায়ে কোথাও ক্ষত সৃষ্টি করবেন না। আর যদি দাঁত দিয়ে রক্তের পরিমাণ অনেক বেশি হয় এবং আপনি রোজা রাখতে অক্ষম হন এই অবস্থায় আমার মতে বিশ্রাম করাই উত্তম হবে।
ব্রাস ব্যাবহার করা
রোজা থাকা অবস্থাতে কখনোই সাধারণ ব্রাশ ব্যবহার করা যাবে না। অর্থাৎ অনেকে রোজা থাকা অবস্থাতে ডেইলি লাইফে দাত পরিষ্কার করার জন্য যে ব্রাশ ব্যবহার করে সেই ব্রাশ রোজা থাকা অবস্থাতে ব্যবহার করা যাবে না। এবং কোন টুথপেস্ট ব্যবহার করা যাবে না। যেহেতু এগুলো গন্ধযুক্ত সে ক্ষেত্রে রোজা থাকা অবস্থাতে এই সমস্ত জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে। তবে ইফতারের আগে এবং সেহরির পড়ে ব্রাশ করে নিতে হবে। তারপর রোজা থাকা অবস্থাতে কখনোই ব্রাশ করা যাবে না এবং টুথপেস্ট ব্যবহার করা যাবে না।
আপনি যদি উপরের এই কারণগুলোকে এড়িয়ে চলতে পারেন তাহলে আশা করছি আপনার রোজা সম্পূর্ণ সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে বর্তমান সময়ে আমরা অনেকে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানি না যার কারণে ছোটখাটো একটু ভুলের জন্যও রোজা ভেঙ্গে যায় তাই চেষ্টা করবেন উপরের এই কারণগুলোকে এগিয়ে চলার আশা করছি প্রিয় পাঠক উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ কি কি সেই সম্পর্কে। এবার চলুন আমরা ঝটপট জেনে আসি 2024 সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে।
2024 সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে
উপরে আমরা এতক্ষণ রোজার ঈদ সম্পর্কে জানলাম যে রোজার ঈদ কবে হবে? রোজার ঈদ কত তারিখে হবে এবং রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ কি কি? এবার আমরা জানতে চলেছি 2024 সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে হবে। যেহেতু পবিত্র রমজান মাস চলছে এক্ষেত্রে আমরা এই বিষয়ে তো নিশ্চিত জানি যে ১২ ই মার্চ থেকে একটি রোজা হবে অর্থাৎ আগামী এপ্রিল মাসের ১০ তারিখে পবিত্র ঈদ উল ফিতর উদযাপিত হবে। এবার প্রশ্ন হল যে তাহলে 2024 সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে?
আমি জানি তোমরা সবাই ঈদ নিয়ে অনেক কৌতুহল। তাই 2024 সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে সেই সম্পর্কে আমরা কিছু তথ্য পেয়েছি। সেই তথ্যটি হলো বিজ্ঞানীদের গবেষণা এবং ধারণা দ্বারা জানা যায় যে পবিত্র কোরবানির ঈদ জুন মাসের ১৬ তারিখে কোরবানির ঈদ উদযাপিত হবে এক্ষেত্রে আরবি মাসের ১০ই জিলহজ হচ্ছে কুরবানীর ঈদ। আমরা প্রত্যেকে জানি পবিত্র ঈদুল ফিতরের উদযাপিত হওয়ার দুই মাস পর পবিত্র কুরবানীর ঈদ হয় এক্ষেত্রে ১০ তারিখে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। তাহলে ২০২৪ সালে বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ ১৬ জুন উদযাপিত হবে।
আরো পড়ুন: সেহরি খাওয়ার পর স্বপ্নদোষ হলে কি রোজা হবে?
এবার প্রশ্ন হল যদি আরবে কোরবানির ঈদ ১৬ই জুন হয় তাহলে বাংলাদেশে 2024 সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে? যদি সৌদি আরবের কোরবানির ঈদ 16ই জুন উদযাপিত হয় তাহলে বাংলাদেশ কোরবানির ঈদ ২০২৪ সালের ১৭ই জুন উদযাপিত হবে। আপনারা প্রত্যেকে নিশ্চিত থাকুন যে এই বছরে ১৭ই জুন কোরবানির ঈদ হতে চলেছে। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন 2024 সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে।
অনেকের মনে ইদ নিয়ে অনেক কৌতুহল থাকে। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে ২০২৪ সালে বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর কবে উদযাপিত হবে। এবং ঈদুল আযহা কবে হবে, সেই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি রমজানের সময়সূচী 2024।
রমজানের সময়সূচী 2024
বিজ্ঞানীদের অনুসারে রোজার রমজান মাসের সময়সূচী সম্পর্কে জানা গেছে। আজকের এই পোস্টে আমরা সেই রমজানের সময়সূচি ২০২৪ সম্পর্কে আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আপনারা প্রত্যেকে নিশ্চয়ই জানেন যে আগামী ১২ই মার্চ প্রথম রোজা হতে চলেছে সেক্ষেত্রে আমাদের ১১ই মার্চ এ সন্ধ্যার পর প্রথম তারাবির নামাজ হবে। তারপর ভোররাতের সাহরী খাবার পর একটি রোজার নিয়ত করতে হবে এভাবে মূলত 12 ই মার্চ প্রথম রোজা শুরু হবে। সে ক্ষেত্রে প্রথম থেকে শেষ রোজার সময়সূচী সম্পর্কে জানতে নিচে দেখুন
রমজানের সময়সূচী 2024 সম্পর্কে জানতে চান? আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আমরা আজকের এই পোষ্টের রমজানের সময়সূচী 2024 তোকে বিস্তারিত আলোচনা করব যেহেতু মার্চ মাসে আমাদের পবিত্র রমজান হতে চলেছে সেক্ষেত্রে আমাদের প্রত্যেকের সময়সূচি সম্পর্কে জানা উচিত। এছাড়াও আমরা আজকের এই পোস্টে ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখে হবে এবং কত তারিখে শেষ হবে সেই সম্পর্কেও আলোচনা করব।
আপনি যদি একজন মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে এই পোষ্টটি আপনার জন্য উপকারী হতে চলেছে। আজকের এই পোস্টে আমরা প্রত্যেকটি বিভাগের রমজান মাসের সময়সূচী 2024 সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই রমজান মাসের ইফতারি ও সেহরীর সময়, ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখে, রমজানের সময়সূচী 2024 সম্পর্কে জানতে আমাদের এই পোস্টটি সম্পন্ন করতে থাকুন। এবং পবিত্র ঈদুল ফিতর কবে উদযাপিত হতে চলেছে সেই সম্পর্কে জানতে নিচে দেখুন।
আপনি কি রমজানের সময়সূচী 2024 সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আমরা রমজানের সময়সূচী জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করে থাকি কিন্তু সঠিক উত্তর কোথাও পাই না। তবে চিন্তার কোন বিষয় নেই আমরা আজকের এই পোস্টের প্রতিটি বিভাগ থেকে শুরু করে প্রতিটি জেলার রমজানের সময়সূচি 2024 সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। পবিত্র রমজান মাসের ফজিলত সম্পর্কে আমরা প্রত্যেকেই জানি।
পবিত্র রমজান মাস এটি হাজারো বরকতের ভরপুর একটি মাস অবশ্যই এটি অন্যান্য মাসে তুলনায় অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং বরকত ময়। পবিত্র রমজান মাসে আমাদের প্রত্যেক মুসলিম ভাইবোনদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। তাই আমাদের উচিত প্রত্যেকের রোজা রাখা আর রমজান মাসে বেশি বেশি আমল করতে হবে কারণ এই মাসটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনি যদি চান তাহলে এই মাসের উছিলাতে আপনার পিছের সমস্ত পাপ গুনাহের খাতাকে মুছে ফেলতে পারবেন।
তাই এখন থেকে এই মাসে বেশি বেশি আমল করতে হবে সূরা পাঠ করতে হবে নামাজ পড়তে হবে রোজা রাখতে হবে সাথেই কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে। রমজান সে আল্লাহ তা'আলা আমাদের মনের সকল আশা-আকাঙ্ক্ষাকে পূর্ণ করেন এই জন্য আমাদের সকলের উচিত এই মাসে বেশি বেশি সূরা পাঠ করা এবং আল্লাহর কাছে দোয়া চাওয়া। আর রমজান মাসে যতটা সম্ভব চেষ্টা করবেন মিথ্যা কথা থেকে বিরত থাকার। মিথ্যা কথা বললে একদিকে যেমন আমাদের রোজা হবে না।
আর একদিকে আল্লাহ তা'আলা আমাদের দোয়া কবুল করবেন না। এইজন্য চেষ্টা করবেন মিথ্যা কথা থেকে বিরত থাকার। মিথ্যা কথা বললে কখনোই আপনার রোজা হবে। আরে হ্যাঁ রমজান মাসের রোজা সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই রমজান মাসের সময়সূচি 2024 সম্পর্কে জানতে হবে। সঠিক সুচি না জানলে রোজা সঠিকভাবে সম্পন্ন হবে না। এইজন্য আমরা আজকের এই পোস্টে আপনাদের জন্য প্রতিটি বিভাগ ও প্রতিটি জেলার রমজানের সময়সূচী 2024 নিয়ে আলোচনা করবো।
১ম রোজা মঙ্গলবার ১২ই মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৫০ AM - ৬ঃ০৯ PM
২য় রোজা বুধবার ১৩ মার্চ হবে।
সময়সূচি ৪ঃ৪৯ AM - ৬ঃ১০ PM
৩য় রোজা বৃহস্পতিবার ১৪ই মার্চ হবে।
সময়সূচি ৪ঃ৪৮ AM - ৬ঃ১০ PM
৪র্থ রোজা শুক্রবার ১৫ই মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৪৭ AM - ৬ঃ১১ PM
৫ম রোজা শনিবার ১৬ই মার্চ হবে।
সময়সূচি ৪ঃ৪৬ AM - ৬ঃ১১ PM
৬ম রোজা রবিবার ১৭ ই মার্চ হবে।
সময়সূচি ৪ঃ৪৫ AM - ৬ঃ১২ PM
৭ম রোজা সোমবার ১৮ মার্চ হবে।
সময়সূচি ৪ঃ৪৪ AM - ৬ঃ১২ PM
৮ম রোজা মঙ্গলবার ১৯ মার্চ হবে।
সময়সূচি ৪ঃ৪৩ AM - ৬ঃ১২ PM
৯ম রোজা বুধবার ২০ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৪২ AM - ৬ঃ১৩ PM
১০ম রোজা বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৪১ AM - ৬ঃ১৩ PM
১১তম রোজা শুক্রবার ২২ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৪০ AM - ৬ঃ১৪ PM
১২ তম রোজা শনিবার ২৩ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩৯ AM - ৬ঃ১৪ PM
১৩ তম রোজা রবিবার ২৪ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩৮ AM - ৬ঃ১৪ PM
১৪ তম রোজা সোমবার ২৫ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩৭ AM - ৬ঃ১৫ PM
১৫ তম রোজা মঙ্গলবার ২৬ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩৬ AM - ৬ঃ১৫ PM
১৬ তম রোজা বুধবার ২৭ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩৫ AM - ৬ঃ১৬ PM
১৭ তম রোজা বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩৪ AM - ৬ঃ১৬ PM
১৮ তম রোজা শুক্রবার ২৯ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩৩ AM - ৬ঃ১৭ PM
১৯ তম রোজা শনিবার ৩০ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩২ AM - ৬ঃ১৭ PM
২০ তম রোজা রবিবার ৩১ মার্চ হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩১ AM - ৬ঃ১৮ PM
২১ তম রোজা সোমবার ১ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৪ঃ৩০ AM - ৬ঃ১৮ PM
২২ তম রোজা মঙ্গলবার ২ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৪ঃ২৯ AM - ৬ঃ২০ PM
২৩ তম রোজা বুধবার ৩ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৪ঃ২৮ AM - ৬ঃ২০ PM
২৪ তম রোজা বৃহস্পতিবার ৪ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৪ঃ২৭ AM - ৬ঃ২১ PM
২৫ তম রোজা শুক্রবার ৫ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৪ঃ২৬ AM - ৬ঃ২১ PM
২৬ তম রোজা শনিবার ৬ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৪ঃ২৫ AM - ৬ঃ২২ PM
২৭ তম রোজা রবিবার ৭ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৪ঃ২৪ AM - ৬ঃ২২ PM
২৮ তম রোজা সোমবার ৮ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৩ঃ২১ AM - ৬ঃ২৩ PM
২৯ তম রোজা মঙ্গল বার ৯ এপ্রিল হবে।
সময় সূচি ৩ঃ২২ AM - ৬ঃ২৩ PM
আরো পড়ুন: বমি করলে কি রোজা ভেঙে যায়? বিস্তারিত জানুন
প্রিয় পাঠক আশা করছি উপরের এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন রমজানের সময়সূচী 2024 সম্পর্কে। ওপরের টেবিল অনুযায়ী দেখা যায় যে ২০২৪ সালের রমজান মাসের প্রথম রোজা হতে চলেছে 12ই মার্চ। প্রথম রোজা ইফতারের সময় ৬:০৯ মিনিট এবং সাহরির শেষ সময় ভোর ০৪:৫০ মিনিট। এভাবে আমরা প্রথম রোজা সাহারি ও ইফতারের সময় থেকে শুরু করে শেষ রোজার ইফতারের সময় গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম আশা করছি ওপরে টেবিলের মাধ্যমে আপনি পরিষ্কার বুঝতে পেরেছেন।
পাঠকদের কিছু প্রশ্ন
ঈদুল ফিতর ২০২৪ কত তারিখে বাংলাদেশ?
দশই মার্চ রবিবার সৌদি আরবে অর্ধচন্দ্রাকীদের চাঁদ দেখা যায় যার ফলে ১১ তারিখে সৌদি আরবের প্রথম রোজা নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের ১২ তারিখ থেকে প্রথম রোজা শুরু হবে। তাহলে বিজ্ঞানীদের ধারণা এবং গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে ২০২৪ সালে বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর ১০ই এপ্রিল উদযাপিত হবে। অর্থাৎ ২০২৪ সালে আমরা মোট ২৯ টি রোজা পাচ্ছি এক্ষেত্রে আমরা চেষ্টা করব প্রত্যেকটির সঠিকভাবে সম্পন্ন করার।
কোরবানি ঈদ ২০২৪ কত তারিখে?
যেহেতু ঈদুল ফিতর এখনো উজ্জীবিত হয়নি সেক্ষেত্রে কোরবানির ঈদের তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা এবং গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে যে পবিত্র কোরবানির ঈদ ২০২৪ সালে সৌদি আরবে ১৬ই জুন উদযাপিত হবে যদি সৌদি আরবের ১৬ জন কোরবানির ঈদ উদযাপিত হয় তাহলে আশা করছি ১৭ই জুন আরবি মাসের ১০ই জিলহজ্জ বাংলাদেশে কোরবানি ঈদ উদযাপিত হবে। আগামী ১৭ই জুন বাংলাদেশে কোরবানি ঈদ উদযাপিত হবে এই বিষয়ে আপনারা নিশ্চিত থাকুন।
২০২৪ সালের প্রথম রোজা কত তারিখে?
২০২৪ সালের ১০ই মার্চ রবিবার সৌদি আরবে প্রত্যেককে অর্ধা চন্দ্রাকৃতির চাঁদ দেখার জন্য আহবান করা হয় এবং 10ই মার্চ রবিবারের সন্ধ্যার পর আকাশে অর্ধচন্দ্রাকৃতি চাঁদ দেখা যায় যার কারণে সৌদি আরবে ১১ই মার্চ প্রথম রোজা পালন করা হয়। তাহলে বাংলাদেশে প্রথম রোজা 12ই মার্চ পালন করা হবে।
২০২৪ সালে কয়টি রোজা হবে?
বিজ্ঞানীদের গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে যে ২০২৪ সালে এই বছরে 29 টি রোজা হবে।
রমজানের সময়সূচী 2024 কথায় পাবো?
প্রিয় পাঠক আপনি কি রমজানের সময়সূচী 2024 খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আমরা আজকের এই পোস্টের রমজানের সময়সূচী ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু খুঁটিনাটি আলোচনা করেছি। তাই আপনি যদি রমজানের সময়সূচী ২০২৪ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এই পোস্টে রমজানের সময়সূচী 2024, ২০২৪ সালের প্রথম রোজা কত তারিখে, কোরবানি ঈদ ২০২৪ কত তারিখে এবং ঈদুল ফিতর ২০২৪ কত তারিখে বাংলাদেশ সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। প্রিয় পাঠক উপরের এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে বাংলাদেশে ২০২৪ সালে পবিত্র ঈদুল ফিতর ১০ই এপ্রিল উদযাপিত হতে চলেছে। আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই ঈদ নিয়ে একটি কৌতুহল থাকে কারণ ঈদের দিনটি সত্যি খুব আনন্দের।
এছাড়াও আজকের এই পোস্টে আমরা ২০২৪ সালে কয়টি রোজা হবে সেই বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বিজ্ঞানীদের ধারণা এবং গবেষণার মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে ২০২৪ সালের বাংলাদেশের ২৯ টি রোজা পালন করা হবে এক্ষেত্রে চেষ্টা করব আমরা প্রত্যেকটি রোজায় সঠিকভাবে সম্পন্ন করার।। প্রতিটি রোজা সুন্দরভাবে সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে রোজা ভাঙার কারণগুলো সম্পর্কে তাই আজকের এই পোস্টে আমরা, রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ কি কি এ বিষয়ে ও আলোচনা করেছি।
রোজা ভঙ্গের প্রথম কারণ হলো মিথ্যা কথা বলা দ্বিতীয় ধূমপান অথবা মদ্যপানে লিপ্ত থাকা তৃতীয়তঃ মুখ ভরে বমি করা। আবার অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে যেয়ে আমাদের হাত অথবা পায়ে ক্ষত সৃষ্টি হয় এক্ষেত্রে রক্তের পরিমাণ যদি অনেক বেশি হয় এবং সেই রক্ত যদি গড়িয়ে পড়ে তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। প্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন রোজা ভঙ্গের কারণ গুলো চেষ্টা করবেন এই কারণগুলোকে এড়িয়ে চলার।
আজকের এই পোস্টে আমরা আরও আলোচনা করেছি কোরবানি ঈদ ২০২৪ কত তারিখে। আমাদের অনেকের মনে ঈদ নিয়ে নানান কৌতুহল থাকে। আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে কোরবানির ঈদের তারিখ শেয়ার করলাম বাংলাদেশে ২০২৪ সালে কোরবানি ঈদ ১৭ তারিখে উদযাপিত হবে। প্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url