এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪ - ১০০% সহ A+
এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪ খুঁজছো? তাহলে তুমি সঠিক জায়গাতে এসেছ। আমরা আজকের এই পোস্টে এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪ এবং ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় সাথেই অল্প পড়ে ভালো রেজাল্ট করার উপায় গুলো তোমাদের সাথে শেয়ার করব। যেহেতু তোমাদের এসএসসি পরীক্ষা চলছে তাই হাতে বেশি সময় নেই। এই জন্য দ্রুত নিচের সাজেশন গুলো দেখে পড়া শুরু করো।
তুমি কি এসএসসি পরীক্ষার্থী? রসায়ন নিয়ে চিন্তিত? রসায়ন সাবজেক্টে সত্যি খুবই মজার। অনেকের কাছে কঠিন লাগে তো আবার অনেকের কাছে পানির মত সহজ। কিন্তু তুমি যদি আজকের এই পোষ্টটি সম্পন্ন পড়ো তাহলে আমি তোমায় কথা দিচ্ছি আজকের পর থেকে রসায়ন তোমার প্রিয় সাবজেক্ট হয়ে দাঁড়াবে। চলো তাহলে আর দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে আসি এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪ এবং ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় গুলো।
পেজ সূচিপত্র
ভূমিকা
রসায়ন সাবজেক্টটি তোমার কাছে কেমন লাগে? আমার কাছে কিন্তু অনেক মজার লাগে। এই সাবজেক্টটি একটু বুঝে পড়লে সত্যিই খুব মজার। তবে যেহেতু তোমাদের এসএসসি পরীক্ষা চলছে হাতে বেশি সময় নেই। আর রসায়নে প্রায় ১২ টি অধ্যায় রয়েছে এতগুলো অধ্যায় তিন চার দিনের শেষ করা তো সম্ভব নয় তাই না? আর রসায়ন সাবজেক্ট তো বাংলার মতো নয়, যে শুধু রিডিং পড়ে গেলেই হয়ে যাবে। রসায়নের প্রত্যেকটি চ্যাপ্টার বুঝে বুঝে পড়তে হয় এখানে মুখস্ত বিদ্যার কোন জায়গা নেই। তবে প্রিয় শিক্ষার্থী চিন্তার কোন বিষয় নেই।
আরো পড়ুন: প্রতিদিন কিভাবে 10 ঘন্টা পড়া যায়?
আজকের এই পোস্টটি আমরা তোমাদের সাথে আলোচনা করব যে তোমাদের এসএসসি পরীক্ষা দেয় কোন চ্যাপ্টার থেকে বেশি প্রশ্ন হবে। এর মধ্যে পরীক্ষাতে ৫ টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে সে ক্ষেত্রে বেশি চ্যাপ্টার পড়ার কোন প্রয়োজন নেই। হাতে গোনা পাঁচ-ছয়টা চ্যাপ্টার পড়লেই তুমি অনায়াসে পরীক্ষাতে ৭-৮টি সৃজনশীল প্রশ্ন কমন পেয়ে যাবে। আর হ্যাঁ বহুনির্বাচনি প্রশ্নের জন্য বোর্ড বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো দেখলেই হবে। তাহলে চলো এবার আর দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে আসি এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪।
এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪
ssc তে a+ পেতে চাও? এসএসসি পরীক্ষা তে এ প্লাস পাওয়া কিন্তু খুব বড় কঠিন কোন বিষয় নেই তোমরা যদি একটু চেষ্টা করো একটু পরিশ্রম করো তাহলে কিন্তু সহজে এসএসসিতে এ প্লাস অর্জন করতে পারবে। কিন্তু হাতে তো বেশি সময় নেই তাই না? এই সময় রসায়নের ১২ টি অধ্যায় ভালোভাবে পড়াও সম্ভব নয় তাই তুমি যদি অল্প পরে ভালো রেজাল্ট করতে চাও তাহলে এই পোস্টটি তোমার কাজে আসবে। তোমাদের রসায়ন পরীক্ষাতে প্রশ্ন আসবে ৮ টি।
তার মধ্যে থেকে যেকোনো ৫ টি সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। আর পাঁচটি সৃজনশীল প্রশ্নের জন্য তোমাকে বারটি অধ্যায় পড়ার কোন প্রয়োজন নেই তুমি যদি নিজের সাজেশন অনুযায়ী প্রত্যেকটি অধ্যায় খুঁটিয়ে ভালোভাবে পড়ো তাহলে আমি তোমাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি তোমার রসায়ন পরীক্ষাতে এ প্লাস আসবেই। এ প্লাস পাওয়ার জন্য কিন্তু সারাদিন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করতে হবে না। তুমি যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে পড়াশোনা করো তাহলে সহজে অল্প পড়ে পরীক্ষা তো ভালো রেজাল্ট অর্জন করতে পারবে। তাহলে এবার আমরা ঝটপট জেনে আসি এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪।
- রসায়নের ধারণা*
- পদার্থের অবস্থা***
- পদার্থের গঠন**
- পর্যায় সারণী***
- রাসায়নিক গঠন***
- মৌলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা***
- রাসায়নিক বিক্রিয়া**
- রসায়ন ও শক্তি অ্যাসিড - খারক সমতা**
- খনিজ সম্পদ - ধাতু অধাতু***
- খনিজ সম্পদ - জীবাশ্ম**
- আমাদের জীবনে রসায়ন*
রসায়নের ধারণা
প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা এই অধ্যায়টি থেকে প্রশ্ন আসা সম্ভাবনা খুবই কম। তবে হ্যাঁ এই অধ্যায় থেকে কোন প্রকার সৃজনশীল না হলেও বহুনির্বাচনী প্রশ্ন কিন্তু আসবে এই জন্য ভালোভাবে বোর্ড বই থেকে প্রথমে রিডিং পড়ে নিতে হবে। তবে যেহেতু আমাদের হাতে সময় কম তাই এই কোথায় কি বাদ দিয়ে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় গুলোর উপর বেশি নজর দিতে হবে। তবে সময় পেলে একবার রসায়নের ধারণা অধ্যায়টি বোর্ড বই থেকে সম্পূর্ণ রিডিং পড়ে নিবে।
পদার্থের গঠন
পদার্থের গঠন এই অধ্যায়টি একটু গুরুত্বপূর্ণ আছে এই অধ্যায় থেকে একটি সৃজনশীল প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে এজন্য এই অধ্যায়টি খুব ভালোভাবে দেখতে হবে তবে হ্যাঁ এই অধ্যায়টি অন্য অধ্যায়ের সাথে মিলিয়ে প্রশ্ন আসতে পারে যেমন রসায়নের ধারণা থেকে ক ও খ প্রশ্ন আসলো তারপর পদার্থের গঠন থেকে গ ও ঘ প্রশ্ন আসলো। এভাবে এই দুইটি অধ্যায় মিলে একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গত বছর এই অধ্যায় থেকে সেভাবে কোন প্রশ্ন আসেনি এই জন্য এই বছরে এই অধ্যায় থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভবনা অনেকটা রয়েছে।
পর্যায় সারণী
অধ্যায়টি খুব খুব খুব বেশি ইম্পর্টেন্ট। এইজন্য এই অধ্যায়টি যদি আমাদেরকে পড়তেই হবে। পর্যায় সারণী থেকে দুইটি সৃজনশীল আসবে। তুমি যদি অল্প পড়ে পরীক্ষা তে এ প্লাস পেতে চাও সে ক্ষেত্রে তোমাকে তো এই অধ্যায়টি পড়তেই হবে। এই জন্য প্রথমে পর্যায় সারণী অধ্যায়টি বোর্ড বই থেকে রিডিং পড়ে নিবে। তারপর গাইড বই থেকে সমস্ত বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো দেখে নিবে তারপর বোর্ড প্রশ্ন পড়বে বোর্ড প্রশ্ন গুলোই মূলত মেইন তুমি যদি প্রশ্ন না পড়ো , তাহলে কিন্তু তুমি কখনোই ভালো রেজাল্ট করতে পারবেনা এজন্য সব থেকে বেশি তোমাকে নজর দিতে হবে বোর্ড কোয়েশ্চেন গুলোর উপর।
রাসায়নিক গঠন
রাসায়নিক গঠনে এই অধ্যায়টিও খুব ইম্পরট্যান্ট। এই জন্য এই অধ্যায়টিও তোমাকে পড়তে হবে। তবে এই অধ্যায়টি থেকে মিলিয়ে প্রশ্ন আসতে পারে অর্থাৎ এই অধ্যায়টির সাথে অন্য অধ্যায়ের প্রশ্ন মিলিয়ে আসতে পারে। তবে রাসায়নিক গঠন থেকে একটি সৃজনশীল প্রশ্ন পরীক্ষাতে দেখতে পাবে। এইজন্য এই অধ্যায়টিও খুব ভালোভাবে পড়তে হবে প্রথমে বোর্ড বই পড়ে নিবে তারপর গাইড বই থেকে বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো দেখবে তারপর সবশেষে বোর্ড প্রশ্ন পড়বে। বোর্ড প্রশ্ন পড়া শেষে তোমাকে আর অন্য কিছু পড়তে হবে না। কারণ শুধুমাত্র বোর্ড প্রশ্ন পড়লেই তোমার প্রায় ৮০% পড়া কভার হয়ে যাবে।
মৌলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা
এই অধ্যায়টিও খুব গুরুত্বপূর্ণ এই বিশেষ করে মৌলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা থেকে প্রচুর বহুনির্বাচনের প্রশ্ন আসবে এই জন্য প্রত্যেকটি মৌলের নাম এবং প্রত্যেকটি মৌলের সংকেত তোমাকে ভালোভাবে মুখস্ত করতে হবে। মৌলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা থেকে প্রচুর বহুনির্বাচনী প্রশ্ন আসবে এজন্য প্রথমে ভালোভাবে মৌলের সংকেত গুলো মুখস্থ করবে। তারপর বোর্ড প্রশ্ন পড়বে বোর্ড প্রশ্নতে যেসব বহু নির্বাচনী প্রশ্নগুলো দেওয়া আছে সেই বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো প্রত্যেকটি খুটিয়ে মুখস্ত করবে। তারপর মুখস্থ শেষে পড়া গুলো লিখবে এতে তুমি যা পড়েছ এগুলো দীর্ঘ সময় পর্যন্ত তোমার ব্রেইনে থাকবে।
রাসায়নিক বিক্রিয়া ও রসায়ন ও শক্তি এসিড
এই দুইটি অধ্যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তুমি যদি পরীক্ষাতে অল্প পড়ে এ প্লাস পেতে চাও, সে ক্ষেত্রে এই দুইটি অধ্যায় তোমাকে পড়তেই হবে। কারণ এই দুইটি অধ্যায় থেকে দুইটি সৃজনশীল আসবেই। মূলত এই দুইটি অধ্যায় থেকে মিলিয়ে প্রশ্ন আসবে অর্থাৎ রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকে গ নাম্বারে একটি বিক্রিয়া করে দেখাতে বলবে তারপর মনে করো ঘ প্রশ্নে রসায়ন ও শক্তি এসিড থেকে একটি প্রশ্ন আসবে। এভাবে দুইটি অধ্যায় থেকে মিলিয়ে প্রশ্ন আসবে তবে এই দুইটি অধ্যায় থেকে তুমি দুইটি সৃজনশীল প্রশ্ন এই বিষয়ে তুমি নিশ্চিত থাকো।
সাথেই রাসায়নিক বিক্রিয়া ও রসায়ন ও শক্তি এসিড অধ্যায় থেকে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন আসবে। এবার তুমি প্রশ্নতে ছোট ছোট বিক্রিয়া করে দেখাতে বলবে। এই জন্য প্রত্যেকটি বিক্রিয়া ভালোভাবে দেখে নিবে। আর প্রচুর বোর্ড প্রশ্ন গুলো পড়বে। মূলত বোর্ড প্রশ্ন গুলো থেকেই পরীক্ষাতে প্রশ্ন হবে। এক্ষেত্রে তুমি চাইলে একটি প্রশ্ন ব্যাংক বই কিনে নিতে পারো। কারণ প্রশ্ন ব্যাংক বইয়ে তোমাদের জন্য সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে বিগত 10 বছরের সমস্ত বোর্ড প্রশ্ন দেওয়া রয়েছে এক্ষেত্রে তোমাকে এক্সট্রা ভাবে খোঁজাখুঁজির প্রয়োজন হবে না।
খনিজ সম্পদ - ধাতু অধাতু
খনিজ সম্পদ - ধাতু অধাতু এই অধ্যায়টি থেকে একটি সৃজনশীল প্রশ্ন আসবে। অধ্যায়টিও খুব গুরুত্বপূর্ণ। মূলত রসায়নের ২-৩ টি অধ্যায় বাদ দিয়ে প্রত্যেকটি অধ্যায়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। এইজন্য ৯ম থেকে ১০ম শ্রেণীতে প্রত্যেকটি অধ্যায় খুব ভালোভাবে তোমাকে পড়তে হবে। এখন যদি তুমি এই অধ্যায় গুলো খুব ভালোভাবে পড়ে রাখ তাহলে পরবর্তী সময়ে কলেজে উঠে তোমার পড়ার চাপ কমবে কারণ পরবর্তী সময়ে তুমি যখন কলেজে উঠবে তখন এই অধ্যায় গুলো অনেক বড় বড় আকারে থাকবে এবং তখন পড়ার চাপও অনেক থাকবে।
এইজন্য খনিজ সম্পদ - ধাতু অধাতু এই অধ্যায়টিও খুব ভালোভাবে পড়ে রাখলে বিশেষ করে বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো দেখবে কারন এই অধ্যায় থেকে প্রচুর বহুনির্বাচনের প্রশ্ন আসবে আর প্রশ্নতে বিক্রিয়া করে দেখাতে বলবে যে পণ্যটি ধাতু নাকি অধাতু। আর সৃজনশীল গ ও ঘ প্রশ্নেও বিভিন্ন বিক্রিয়া করে দেখাতে বলবে যে পদার্থটি ধাতু নাকি অধাতু বিক্রিয়ার মাধ্যমে বোঝাও। এজন্য তোমাকে এই অধ্যায়টি খুব ভালোভাবে পড়তে হবে আর প্রত্যেকটি বিক্রিয়া করা জানতে হবে।
খনিজ সম্পদ - জীবাশ্ম
এই অধ্যায়টি খুবই সহজ আমার মতই রসায়ন সাবজেক্টের সবচেয়ে সহজ অধ্যায়ের মধ্যে একটি হল খনিজ সম্পদ - জীবাশ্ম। অধ্যায়টি একটু বড় হলেও তুমি যদি মনোযোগ সহকারে প্রথমে বোর্ড বইয়ের রিডিং বলে নাও তাহলে বুঝতে পারবে এই অধ্যায়টি কতটা সহজ। এই অধ্যায় থেকে একটি সৃজনশীল প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে এজন্য এই অধ্যায়টিও তোমাকে ভালোভাবে পড়তে হবে। রসায়নের প্রত্যেকটি অধ্যায় খুব গুরুত্বপূর্ণ এই জন্য পরীক্ষাতে এ প্লাস পেতে চাইলে মনোযোগ সহকারে প্রত্যেকটি অধ্যায় তোমাকে পড়তে হবে।
আমাদের জীবনে রসায়ন
আমাদের জীবনের রসায়ন এই অধ্যায়টি থেকে সৃজনশীল প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা খুবই কম। জন্য তোমরা চাইলে এই অধ্যায়টি বাদ দিতে পারো তবে এই অধ্যায়টি বাদ দিয়ে তোমাকে উপরের অধ্যায় গুলো খুব ভালোভাবে পড়তে হবে উপরের অধ্যায় গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ তুমি যদি পরীক্ষাতে অল্প করেই ভালো ফলাফল করতে চাও তাহলে নিচে দেখতে পারো এসএসসি ফাইনাল সাজেশন A+। এছাড়াও ওপরের এত আলোচনার মাধ্যমে এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪ সম্পর্কে তুমি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছো।
আমরা আজকের এই পোস্টে তোমাদের সুবিধার্থে রসায়ন সাবজেক্টের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় নিয়ে আলোচনা করব তোমরা যারা এসএসসি পরীক্ষা দিতে যাচ্ছ তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ রসায়নের ১২ টি অধ্যায়ের মধ্যে দুই থেকে তিনটি অধ্যায় বাদ দিয়ে প্রত্যেকটি অধ্যায় খুব বেশি ইম্পর্টেন্ট তবে পরীক্ষার দুই তিন দিন আগে এতগুলো অধ্যায় শেষ করা খুবই কষ্টকর এই জন্য কোন অধ্যায়গুলো থেকে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসবে সে সম্পর্কে নিচে জেনে নাও আর অল্প করে কিভাবে এ প্লাস পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে জানতে নিচের এসএসসি ফাইনাল সাজেশন A+
এসএসসি ফাইনাল সাজেশন A+
প্রিয় শিক্ষার্থী ওপরের এত আলোচনার মাধ্যমে তুমি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছো যে রসায়ন সাবজেক্ট এর দুই থেকে তিনটি অধ্যায় বাদ দিয়ে প্রত্যেকটি অধ্যায় খুব বেশি ইম্পর্টেন্ট এই জন্য পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করতে চাইলে আমাদেরকে প্রত্যেকটি অধ্যায়ই ভালোভাবে ফুটিয়ে পড়তে হবে তবে পরীক্ষার দুই তিন দিন আগে এতগুলো অধ্যায় শেষ করে বারবার রিভিশন দেওয়া তো সম্ভব নয় যেহেতু আমাদেরকে পরীক্ষাতে ৮ টি সৃজনশীল প্রশ্নের মধ্যে যে কোন ৫ টি সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
তাই ৫ টি প্রশ্নের জন্য ১২ টি অধ্যায় পড়ার কোন প্রয়োজন নেই। আজকের এই পোস্টে আমরা তোমাদের সাথে এমন একটি টিপস শেয়ার করবো যার মাধ্যমে তোমরা রসায়ন পরীক্ষাতে অল্প পরেই এ প্লাস অর্জন করতে পারবে। রসায়ন পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়ার জন্য তোমাকে বেশি কিছু করতে হবে না শুধু নিজের এসএসসি ফাইনাল সাজেশন A+ দেখতে হবে। চলো তাহলে এবার আর দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে আসি এসএসসি ফাইনাল সাজেশন A+ সম্পর্কে।
- পদার্থের অবস্থা***
- পর্যায় সারণী***
- মৌলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা***
- রাসায়নিক বিক্রিয়া**
- খনিজ সম্পদ - ধাতু অধাতু***
আমাদের হাতে সময় খুবই কম। তাই এই সময় এতগুলো অধ্যায়ের পড়া এবং বারবার রিভিশন দেওয়া সম্ভব নয়। এসএসসি রসায়ন পরীক্ষা আগামী পাঁচ তারিখে হবে। তাহলে আমরা হাতে সময় পাচ্ছি ৩ থেকে ৪ দিন। এই তিন চার দিনের মধ্যে এই পাঁচটি অধ্যায় তোমাকে খুব ভালোভাবে পড়তে হবে। কোন একটি প্রশ্ন বাদ দেওয়া যাবে না প্রত্যেকটি অধ্যায় বোর্ড বই থেকে শুরু করে বোর্ড প্রশ্ন পর্যন্ত খুঁটিয়ে পড়তে হবে। যেহেতু 12 টি অধ্যায় থেকে আমরা পাঁচটি অধ্যায় থেকে বেছে নিয়েছি।
তাই এই পাঁচটি অধ্যায় তোমাকে খুটিয়ে পড়তেই হবে। তুমি যদি এই পাঁচটি অধ্যায় খুব ভালোভাবে পড়ো তাহলে এই পাঁচটি অধ্যায় থেকে পরীক্ষাতে অনায়াসে ৬-৭ সৃজনশীল প্রশ্ন কমন পেয়ে যাবে। পদার্থের অবস্থা থেকে ১-২ অবশ্যই কমেন্ট পেয়ে যাবে তারপর পর্যায় সারণী খুবই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এই অধ্যায় প্রতিটি মৌল ও সারনি তোমাকে মুখস্ত করতে হবে কারন এই অধ্যায় থেকে একদিকে যেমন বহু নিরাবচনী প্রশ্ন হবে। আরেকদিকে সৃজনশীল প্রশ্ন আসবে।
এইজন্য পর্যায় সারণী অধ্যায়টি খুব ভালোভাবে পড়তে হবে তারপর মৌলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা। মৌলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা থেকে দুইটি সৃজনশীল প্রশ্ন আসবে। এই জন্য এই অধ্যায়টি খুব ভালোভাবে পড়তে হবে তারপর রয়েছে রাসায়নিক বিক্রিয়া। এই অধ্যায়টি খুব খুব খুব বেশি ইম্পর্টেন্ট। দার্শনিক বিক্রিয়া থেকে তোমরা পরীক্ষা তে তিনটি সৃজনশীল প্রশ্ন পেয়ে যাবে। তবে রসায়ন পরীক্ষাতে প্রতিটি অধ্যায় থেকে মিলিয়ে প্রশ্ন হবে মনে করো ক ও খ প্রশ্ন পর্যায় সারণী থেকে আসবে।
তারপর গ ও ঘ প্রশ্নতে রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকে একটি বিক্রিয়া করে দেখাতে বলবে এবং সেই বিক্রিয়ার মাধ্যমে দেখাতে বলবে যে পদার্থটি ধাতু নাকি অধাতু। পরীক্ষাতে এভাবে মিলিয়ে মিলিয়ে প্রশ্ন আসবে অর্থাৎ যে কোন একটি অধ্যায় থেকে একটি পার্সোনাল সৃজনশীল প্রশ্ন তোমরা পাবে না। এইজন্য আমি আবারও বলছি, পরীক্ষাতে ভালোভাবে পাস করতে চাইলে এবং প্লাস পেতে চাইলে উপরের এই পাঁচটি অধ্যায় খুব ভালোভাবে খুঁটিয়ে পড়তে হবে।
প্রিয় শিক্ষার্থী আশা করছি ওপরের এত আলোচনার মাধ্যমে এসএসসি ফাইনাল সাজেশন A+ সম্পর্কে তুমি বুঝতে পেরেছ। তুমি যদি এই পাঁচটি অধ্যায় ভালোভাবে ফুটিয়ে করো তাহলে তোমাকে আর অন্যান্য অধ্যায়গুলো পড়তে হবে না তবে হ্যাঁ বহুনির্বাচনি প্রশ্নের জন্য প্রত্যেকটি অধ্যায় একবার বোর্ড বইয়ের রিডিং পড়ে নিবে আর গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকে কালার পেনের সাহায্যে মার্ক করে রাখবে। উপরের উপায় গুলো অনুসরণ করলে আমি তোমাকে নিশ্চয়তা দিচ্ছি তুমি A+ পাবেই। এবার চলো তাহলে আমরা জেনে আসি ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় গুলো।
ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায়
ssc তে golden a+ পেতে চাও? তাহলে তুমি সঠিক জায়গাতে এসেছ আমরা আজকের এই পোস্টে এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪ সম্পর্কে আলোচনা করলাম। আরো শেয়ার করলাম যে কোন কোন অধ্যায়গুলো থেকে আগামী পাঁচ তারিখের রাসায়নিক পরীক্ষা তো প্রশ্ন হবে। এভাবে আমরা প্রতিনিয়ত এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য এই ওয়েবসাইটে রেগুলার সাজেশন দিয়ে থাকি তুমি যদি ssc তে goldem a+ পেতে চাও তাহলে এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করবা।
আর নিয়মিত সাজেশন গুলো চেক করবে এবং সেই সাজেশন অনুযায়ী পড়া শুরু করবা। তাহলেই তুমি ssc তে a+ পাবা। তবে হ্যাঁ শুধু আমার ওয়েবসাইটের পোস্ট গুলো দেখলেই যে তুমি এসএসসিতে এ প্লাস পাবা ব্যাপারটা কিন্তু একদম নয় তোমাকে অবশ্যই আমাদের দেওয়া টিপস গুলো অনুসরণ করতে হবে প্রিয় শিক্ষার্থী সারাদিন শুধু গাধার মতো পড়লেই কখনো এ প্লাস পাওয়া যায় না তোমাকে অবশ্যই সঠিক নিয়ম জানতে হবে তুমি যদি সঠিক নিয়মে সাজেশন অনুযায়ী পড়াশোনা করো,
তাহলে অল্প পড়েও তুমি পরীক্ষাতে a+ অর্জন করতে পারবা তুমি যদি একটু চেষ্টা করো তাহলেই তুমি তোমার পড়াশুনাতে উন্নতি করতে পারবা।ssc তে golden a+ পেতে চাইলে তোমাকে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে শুধু পড়াশোনা করলেই হবে না পড়াশোনার পাশাপাশি তোমাকে এই নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে, প্রথমে তোমাকে একটি ডেইলি রুটিন তৈরি করতে হবে সেই ডেইলি রুটিনে তুমি কখন কি কাজ কর কখন পড়াশোনা করো সমস্ত বিষয়গুলোকে তালিকাভুক্ত করে ডেইলি রুটিন তৈরি করতে হবে।
তারপর প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন সম্পন্ন করতে হবে আজকের পড়া কালকে পড়বো এমনটা করলে চলবে না। প্রতিটি পড়ার সময় মতো সম্পন্ন করতে হবে আর পড়া শেষে সেটি অবশ্যই খাতায় লিখে প্র্যাকটিস করতে হবে। আরো একটি বিষয় হলো বোর্ড বই গাইড বই পড়ার পাশাপাশি তোমাকে প্রশ্ন ব্যাংক বই পড়তে হবে, রোজ নতুন কিছু শিখতে হবে ভুল থেকে তোমাকে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। নিচে ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় গুলো দেখে নাও
ডেইলি রুটিন
তুমি কি একজন এসএসসি পরীক্ষার্থী? তাহলে তো তোমার হাতে বেশি সময় নেই। কারণ আগামী 5 তারিখের রসায়ন পরীক্ষা হতে চলেছে তার আগে তোমাকে একটি ডেইরি রুটিন তৈরি করতে হবে এবং সেই রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করতে হবে। যখন রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করি তখন প্রতিটি পড়ার সময় মত কমপ্লিট হয় এবং আমরা সেখান থেকে সময় বাঁচিয়ে পরিবারকে সময় দিতে পারি কিংবা যে সময়টি অন্য কোন কাজে লাগাতে পারি।
ডেইলি রুটিন বানানো খুবই জরুরী। যেহেতু আমাদের এসএসসি পরীক্ষা চলছে এই সময় আমাদেরকে একটি টেলি রুটিন তৈরি করতে হবে এবং রুটিনে আমাদের এ দিনের সমস্ত কাজকে তালিকাভুক্ত করতে হবে সাথে রুটিনে আমরা কখন কতগুলো অধ্যায় এবং কোন অধ্যায় গুলো কমপ্লিট করব সে সমস্ত অধ্যায় নিয়ে একটি রুটিন তৈরি করতে হবে। থাক মনে কর তুমি সকালে উঠে দুইটি অধ্যায় যেমন পদার্থের অবস্থা ও পর্যায় সারণী পড়লে তারপর বিকালের সেই পড়া গুলো রিভাইজ দিলে।
তারপর রাতে আরো অন্য দুইটি অধ্যায় পড়লে। এভাবে রুটিন অনুযায়ী পড়লে একদিকে যেমন তোমার সমস্ত পড়া দ্রুত সম্পন্ন হবে আরেকদিকে প্রত্যেকটি পড়ার সময়মতো শেষ হবে। এই জন্য তুমি যদি তোমার এসএসসি পরীক্ষা তে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়ে উত্তীর্ণ হতে চাও তাহলে আজকে একটি ডেইলি রুটিন তৈরি করো এবং সেই রুটিন অনুযায়ী পড়া শুরু করো। এভাবে রুটির অনুযায়ী পড়লে তোমার পড়াশুনাতে দ্রুত উন্নতি হবে।
বোর্ড প্রশ্ন
অল্প পড়ে পরীক্ষাতে গোল্ডেন এ প্লাস পেতে চাও? তাহলে তোমাকে বেশি বেশি বোর্ড প্রশ্ন পড়তে হবে। আমরা বেশিরভাগ সময় যে ভুলটি করি তা হলো আমরা বোর্ড প্রশ্ন পড়ি না বরং প্রথমে বোর্ড বই পড়া শুরু করি তারপর গাইড বই পড়ে শেষ। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল প্রক্রিয়া আমরা যদি গাইড বই না পড়ে এই সময় বোর প্রশ্নগুলো বেশি বেশি পড়ি তাহলে এখান থেকেই আমাদের 80 পার্সেন্ট পড়া কভার হয়ে যাবে। একদিকে আমাদেরকে বেশি পড়তে হবে না আর একদিকে আমরা অল্প পরেই পরীক্ষাতে golden a+ পেয়ে যাব ব্যাপারটি খুব মজার না?
এক্ষেত্রে তুমি চাইলে একটি প্রশ্ন ব্যাংক বই কিনে নিতে পারো কারণ বোর্ড প্রশ্ন গাইডে এখানে সেখানে খুঁজে অনেক সময় নষ্ট হয় । আমাদের হাতে তো বেশি সময় নেই এই জন্য এই সময় আমাদের উচিত একটি প্রশ্ন ব্যাংক বই কিনে নেওয়া। বিগত ১০ বছরের সমস্ত বোর্ডের প্রশ্নগুলো দেওয়া রয়েছে। এক্ষেত্রে আমাদেরকে আর খোঁজা খোজি করতে হবে না। আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই সমস্ত বোর্ড প্রশ্ন পেয়ে যাব। এছাড়াও গাইডের শেষে লক্ষ্য করবা সমস্ত বোর্ড প্রশ্ন গুলো দেওয়া রয়েছে। তুমি চাইলে সেখান থেকেও বোর্ড সেগুলো পড়তে পারো।
পড়া শেষে লিখতে হবে
আমরা কালকে কি পড়েছি অথবা আগের সপ্তাহে কি পড়েছি সেই পড়াটি আমরা এখন আর মনে করতে পারি না এর কারণ হলো আমরা সঠিক পদ্ধতিতে পড়ি না। যার কারণে আমরা দ্রুত পড়াগুলো ভুলে যাই। বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা এই ভুলটি করে। এজন্য এখন থেকে পড়া শেষে সেই পড়াটি না দেখে খাতাতে লিখতে হবে। এতে পড়াটি দীর্ঘদিন যাবত আমাদের মনে থাকবে কিন্তু আমরা অনেকেই এই কাজটি করি না পড়া শেষ হলে আরেকটি বই বের করে পড়া শুরু করি।
কিন্তু এই পদ্ধতিটি সম্পূর্ণ ভুল এভাবে পড়লে আমরা আগে কি পড়েছি, সে পড়াগুলো ভুলে যাই এতে এক দেখে যেমন আমাদের সময় নষ্ট হয় আর একদিকে পড়াশুনাতেও কোনো উন্নতি হয় না। এখন থেকে সব সময় পড়া শেষে সেই পড়াটি না দেখে খাতায় লিখার চেষ্টা করবে যতক্ষণ না পর্যন্ত তুমি না দেখে সম্পূর্ণ খাতাতে লেখা কমপ্লিট করতে পারছো ততক্ষণ পর্যন্ত পড়তে থাকবে। এতে তোমার পড়াশোনায় দ্রুত উন্নতি হবে। সাথেই তুমি অল্প পড়ে পরীক্ষাতে a+ পেয়ে যাবে।
আরো পড়ুন: লুডু খেলে টাকা ইনকাম করতে চান? ক্লিক করুন
প্রিয় শিক্ষার্থী আশা করছি ওপরের এত আলোচনার মাধ্যমে তুমি বুঝতে পেরেছ যে ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় গুলো কি কি। তুমি যদি ওপরের এই উপায় গুলো অনুসরণ করো তাহলে সহজেই এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়ে যাবে পরীক্ষাতে গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়া কিন্তু খুব বড় কোন কঠিন বিষয় না। যদি একটু পরিশ্রম করো এবং চেষ্টা করো তাহলে সহজেই এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়ে যাবে। আশা করছি ওপরের এত আলোচনার মাধ্যমে তুমি বুঝতে পেরেছ যে কিভাবে পড়াশোনা পড়লে পরীক্ষাতে golden a+ পাওয়া যায়।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এই পোস্টে এসএসসি রসায়ন সাজেশন ২০২৪, ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় এবং অল্প পড়ে ভালো রেজাল্ট করার উপায় গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আগামী পাঁচ তারিখে তোমাদের রসায়ন পরীক্ষা হতে চলেছে তাই এই সময় একটি মুহূর্ত নষ্ট করা যাবে না উপরে আমরা যে সাজেশন গুলো দিয়েছি সে সাজেশন অনুসারে এখন থেকেই পড়া শুরু করো আর হ্যাঁ পড়া শুরু করার আগে অবশ্যই একটি ডেইলি রুটিন তৈরি করে নিবা।
তারপর সেই রুটিন অনুসারে পড়া শুরু করবা তাহলে একদিকে তোমার সমস্ত পড়ার সময় মত সম্পন্ন হবে আরেকদিকে পড়াশোনায় উন্নতি হবে। তারাও তুমি যদি অল্প পরেই ভালো রেজাল্ট করতে চাও সে ক্ষেত্রে তোমাকে প্রচুর বোর্ড কোয়েশ্চেন গুলো পড়তে হবে কারণ বোর্ড কোয়েশ্চেন পড়লেই তোমার এখান থেকে প্রায় ৮০ পার্সেন্ট পড়া কভার হয়ে যাবে। আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে তুমি বুঝতে পেরেছ যে, এসএসসি রসায়ন পরীক্ষাতে কোন কোন অধ্যায় থেকে প্রশ্ন আসতে পারে এবং কি কি প্রশ্ন আসতে পারে এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই একটু কমেন্ট করে জানাবে।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url