তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায় - দ্রুত মাসিক হওয়ার টোটকা

পিরিয়ডের সময় টক খেলে কি হয়?

অনেকেই অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা ভুগছেন। অনিয়মিত ঋতুস্রাবের ফলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই এখন থেকে সতর্ক হোন এবং অনিয়মিত মাসিক দূর করার চেষ্টা করুন।আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব যে তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায় গুলো কি কি এবং দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় কি।

তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায় জানুন এই পোস্টে

১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী মেয়েরা বেশি এই সমস্যায় ভোগেন অর্থাৎ অনিয়মিত মাসিক এই সমস্যাটির বিভিন্ন কারণে হতে পারে আজকে অনিমিত মাসিক হওয়ার কারণ ও দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করবো। আপনার যদি অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা থাকে তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। অনিয়মিত ঋতুস্রাব এর কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন।

পেজ সূচিপত্র

       ভূমিকা       

বাংলাদেশ হাজার নারী রয়েছে যারা অনিমিত ঋতুস্রাবের শিকার কিন্তু সমাজের লুকাছাপের জন্য তারা সমস্যাটি প্রকাশ্যে আনতে পারেন না এতে শরীরে জন্ম নেয় নানান ব্যাধি। অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা যে কোন বয়সই হতে পারে কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে এই সমস্যাটি দেখা দেয়। অনেকেই নিজেদের সম্মান কিংবা লুকাছাপের জন্য কথাটি পরিবারের সাথে কিংবা সমাজে প্রকাশ্যে আনতে পারে না।

আরো পড়ুন: ব্যাবসা করে অল্পবয়সে কোটিপতি হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত 

তাই আজকের এই পোস্টটি তাদের জন্য যারা এই অনিমিত ঋতুস্রাবে সমস্যায় ভুগছেন।কিন্তু অনিয়মিত ঋতুস্রাব কি এবং কেন হয়?

অনিয়মিত ঋতুস্রাব কি

অনিয়মিত ঋতুস্রাব বলতে বোঝায় যাদের মাসিক নিয়মিত হয় না। যাদের প্রতি মাসে দুই থেকে তিন বার মাসিক হয় অথবা তিন - চার মাস পর পর মাসিক হয় এদের বলা হয় অনিয়মিত ঋতুস্রাব এর ফলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা দেয়। তাই এখন থেকে সতর্ক হোন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অনিমিত ঋতুস্রাবের ফলে পেট ফুলে যেতে পারে কিংবা মনেপোজ দেখা দিতে পারে। আবার যদি প্রতিমাসে দুই থেকে তিনবার

ঋতুস্রাব হয় তাহলে অতিরিক্ত ব্লিডিং হওয়ার ফলে শরীরের রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে এতে শরীর দুর্বল হয়ে নানান রোগ বালাই দেখা দিতে পারে। সাধারণ চক্রে মাসিক ২৮ দিন পর পর হয় ২৮ থেকে ৩৪ দিন পর হলেও সেটি সাধারণ মাসিক। কিন্তু যদি ২০ থেকে ২১ দিনের মধ্যে মাসিক হয়  এবং ২ দিনেই সেরে যায় তাহলে সেটি অবশ্যই অনিমিত মাসিক।আবার অনেকের ১ মাস ১৫-২০ দিন পর পর মাসিক হয় এবং

সেটি ৮-৯ দিন অবধি স্থায়ী হয় সেটিও অনিয়মিত মাসিক।এইজন্য এখন থেকে সতর্ক হোন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে অনিমিত ঋতুস্রাব কি এবার চলুন তাহলে জেনে আসি অনিয়মিত ঋতুস্রাব কেন হয়

অনিয়মিত ঋতুস্রাব কেনো হয়

অনিয়মিত ঋতুস্রাব বিভিন্ন কারণে হতে পারে। অনিয়মিত ঋতুর স্টাফ এই সমস্যাটি যে কোন বয়সেই দেখা দিতে পারে তবে যাদের বয়স ১৫ থেকে ৪৫ এর মধ্যে তাদের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যাটি দেখা যায়। আপনার যদি অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা থাকে তাহলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন কারণ এই সমস্যার ফলে আপনার দেহে নানান রোগ বালাই বাসা বাঁধতে পারে

এমনকি মনোপজ এর মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে কেন হয় এই অনিমিত ঋতুস্রাব অনিমিত ঋতুস্রাবের পেছনে কিন্তু নানান কারণ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটি কারণ হলো কিন্তু মানসিক চাপ, অতিরিক্ত শরীর চর্চা, থাইরয়েডের সমস্যা ,পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম ও জরায়ুতে টিউমার। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই কারণগুলোর জন্য অনিয়মিত ঋতুস্রাব দেখা দিতে পারে।

এছাড়াও আমাদের অস্বাভাবিক জীবনযাত্রার কারণে অনিয়মিত ঋতুস্রাব দেখা দিতে পারে। যেমন: অতিরিক্ত মসলাযুক্ত কিংবা তেল যুক্ত খাবার খাওয়া, আবার অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার খাওয়া কিংবা বাইরের ফাস্টফুড অথবা জাঙ্ক ফুড জাতীয় খাবার গ্রহণ করার ফলেও অনিয়মিত ঋতুস্রাবের মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার মধ্যেও যদি এমন অভ্যাস গুলো থাকে তাহলে শরীর সুস্থ রাখতে এখন থেকেই সতর্ক হোন

এবং অভ্যাসগুলো বাদ দিন।সাথেই মানসিক চাপ মুক্ত থাকতে হবে।মানসিক চাপের ফলে অনিয়মিত ঋতুস্রাব দেখা দিতে পারে শুধু অনিয়মিত ঋতুস্রাব ই নয় মানসিক চাপের ফলে শরীরে নানান রোগ বালাই দেখা দিতে পারে।এইজন্য এখন থেকে যতটা সম্ভব মানসিক চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করুন যদিও বর্তমান সময়ে প্রত্যেকের জীবনে কোনো না কোনো কারণে দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ থেকেই থাকে কিন্তু শরীর সুস্থ রাখতে যতটা সম্ভব

মানসিক চাপমুক্ত থাকুন।আশা করছি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে অনিয়মিত ঋতুস্রাব কেন হয় এবং অনিয়মিত ঋতুস্রাব কি।এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি একদিনে মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায়

একদিনে মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায়

অনিয়মিত মাসিক ভুগছেন? অনিয়মিত মাসিকের কারণে পেট ফুলে যাচ্ছে অথবা শরীরে  রক্তস্বল্পতা দেখা দিচ্ছে? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আজকের এই পোস্টে আমরা একদিনে মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করবো। অনিমিত মাসিক হলে শরীরে নানান রোগবালাই বাসা বাঁধে যেমন হঠাৎ ওজন হ্রাস বৃদ্ধি, পেট ফুলে যাওয়া রক্তস্বল্পতা দেখা দেওয়া শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া ,মনপজ এছাড়াও

আরো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে এইজন্য মাসিকের চিকিৎসা করা প্রয়োজন কিন্তু সমাজের জন্য এই সমস্যাগুলো আমরা প্রকাশ্যে আনতে পারি না তাই আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব যে কিভাবে অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা দূর করা যায় মাসিক বলতে বোঝায় যাদের প্রতি মাসে দুই থেকে তিনবার মাসিক হয় কিংবা এক মাস ১৫ দিন অথবা ২০ দিন পর পর মাসিক হয়। কিন্তু সমাজের লুকাছুপের

জন্য অনেকেই এই সমস্যাগুলোকে প্রকাশ্যে আনতে চায় না ফলে শরীরে হাজারো রোগের জন্ম দেয়।আপনি কি জানেন অনিমিত মাসিক কেন হয় প্রত্যেকটি মাসিকের কারণ সাধারণ নয়। অনেক ক্ষেত্রে জরায়ুতে টিউমার অথবা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম এর কারনেও অনিয়মিত মাসিক হতে পারে।এইজন্য এখন থেকে সাবধান হন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আপনার যদি অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা থাকে তাহলে নিচে দেখুন আমরা একদিনে মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি

গরম পানি দিয়ে পেট এ সেক করতে হবে
গরম পানি দিয়ে পেটে সেক করলে দ্রুত মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও মাসিকের সময় অনেকের পেট ব্যথা হয় যদি আপনারও মাসিকের সময় তীব্র পেটব্যথা অনুভূত হয় তাহলে আপনি গরম পানি দিয়ে হালকা সেক করবেন এতে দ্রুত তীব্র ব্যথা থেকে রেহাই পাবেন।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার ফলে মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা আরো বেশি বৃদ্ধি পায় এজন্য আপনারও যদি অনিমিত মাসিকের সমস্যা থাকে তাহলে নিয়মিত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাবেন ভিটামিন সি সমিত খাবার খাওয়ার পরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা বৃদ্ধি হয় এতে মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা আরো বেশি বৃদ্ধি পায়। তবে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার কোনগুলো? ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যেমন জলপাই ,তেতুল, কমলা,আমলকি

মসলা যুক্ত খাবার খেতে হবে
মসলাযুক্ত খাবার অনিয়মিত মাসিক দুর করতে সহায়তা করে অতিরিক্ত মসলাযুক্ত ও লবণযুক্ত খাবার গুলো খেলে অনিয়মিত মাসিক দূর হয়। অনেক রয়েছে যাদের একমাস ১৫-২০ দিন পর পর মাসিক হয় তাদের ক্ষেত্রে এই উপায়টি অনেক বেশি কার্যকরী। আপনারা যদি এমন অনিমিত মাসিকের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আজ থেকে অতিরিক্ত মশলাযুক্ত অথবা লবণযুক্ত খাবার গ্রহণ করবেন এতে খুব দ্রুত আপনি অনিমিত মাসিক থেকে রেহাই পাবেন।

কমলার খোসার জুস বানিয়ে খেতে হবে
কমলালেবুর খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা আপনার অনিমিত মাসিক কে দূর করতে সাহায্য করবেন। এইজন্য কমলালেবুর খোসার রস নিয়মিত খাবেন এতে খুব দ্রুত আপনার অনিমিত ঋতুস্রাব দূর হবে। অনেকেই আছেন যাদের ২-৩ মাস পরপর মাসিক হয় তাদের জন্য কমলালেবুর খোসা সবচেয়ে সেরা হবে।

উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে একদিনে মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায় কি। আপনি যদি উপরোক্ত প্রত্যেকটি টিপস ফলো করেন তাহলে খুব দ্রুত অনিমিত মাসিক থেকে রেহাই পাবেন।এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি প্রাকৃতিক ভাবে মাসিক হওয়ার উপায় অথবা তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায়

তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায়

অনিয়মিত মাসিকে ভুগছেন? দুই থেকে তিন মাস পর পর মাসিক হচ্ছে। দুই থেকে তিন মাস পর পর মাসিক হওয়া কিন্তু মোটেও ভালো না এর পেছনে লুকিয়ে থাকতে পারে বড়ো সর কারণ। আপনি কি জানেন অনিমিত মাসিক কখন হয় যখন নারীদের জরায়ুতে কোন সমস্যা হয় অথবা টিউমারের মত লক্ষণ দেখা দেয় তখন এই মন অনিয়মিত মাসিক দেখা দেয় এজন্য এখন থেকেই সতর্ক হোন এবং অনিয়মিত মাসিকের

প্রতিকার করুন এক সময় পেট ফুলে আসে এবং শরীরে বিষাক্ত রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলের শরীরে দেখা দেয় নানার প্রকার রোগ বালাই সাথে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে আসতে থাকে এদের শরীরে যেন নানান রোগ বাসা বাধে। এইজন্য এখন থেকেই চেষ্টা করুন অনিয়মিত মাসিক দূর করার অনেকেই আছে অনিয়মিত মাসিক দূর করার জন্য হাতুড়ে চিকিৎসকের থেকে নানান ঔষধ সেবন করেন কিন্তু

আপনি কি জানেন এই ওষুধগুলো শরীরের জন্য কত বেশি ক্ষতিকর? বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় 15 বছর থেকে ৪৫ বছরের মেয়েদের এই অনামিকা মাসিকের সমস্যা দেখা দেয় আর যদি কোন ১৫ - ১৮ বছরের মেয়ে অনিয়মিত মাসিকের ঔষধ সেবন করে তাহলে তার শরীরের জরায়ুতে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের ফলে জরায়ুতে ক্যান্সার অব্দি হতে দেখা দিতে পারে। এইজন্য এখন থেকেই

সতর্ক হোন এবং হাতুড়ে চিকিৎসকের থেকে অনিয়মিত মাসিকের ঔষধ সেবন করা বাদ দিন। আপনি যদি অনিয়মিত মাসিক দূর করতে চান তাহলে প্রাকৃতিক উপায় এর মাধ্যমেও এই সমস্যা দূর করতে পারবেন। মাসিক এটি একটি প্রাকৃতিক শরীরবৃত্তিক যার মাধ্যমে প্রতি মাসে নারীদের মাসিক হয় কিন্তু আমাদের অস্বাভাবিক জীবন যাপন কিংবা শরীরের নানান সমস্যার কারণে অনেক সময় অনিয়মিত মাসিক দেখা দেয়

আর যদি সময় মতো এই সমস্যা সমাধান না করা হয় তাহলে শরীরে জন্ম নেয় নানান প্রকার জটিল রোগ। এইজন্য এখন থেকেই চেষ্টা করুন প্রাকৃতিকভাবে অনিয়মিত মাসিক দুর করার।চলুন তাহলে আর দেরি না করে ঝটপট জেনে আসি প্রাকৃতিক ভাবে তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায় কি কি
প্রাকৃতিক ভাবে মাসিক হওয়ার ঘরোয়া উপায় গুলো

মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে
মানুষের শরীরের সবচেয়ে বড় রোগ হলো মানসিক চাপ মানসিক চাপের ফলে শরীরে দেখা দেয় ডানার প্রকার রোগ বালাই অনিয়মিত মাসিক থেকে শুরু করে উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগ এর মত জটিল রোগ তৈরি হয়। যদিও প্রত্যেকের জীবনে কোনো না কোনো বিষয় নিয়ে মানসিক চাপ অথবা দুশ্চিন্তা থাকে কিন্তু চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব মানসিক চাপ মুক্ত থাকার মানসিক চাপের কারণে অনিয়মিত মাসিক দেখা দেয়
পরবর্তী সময়ে অনিয়মিত মাসিক থেকে জরায়ুতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

অতিরিক্ত শরীরচর্চা অথবা জিম
অতিরিক্ত জিম করার ফলেও নিয়মিত মাসিক দেখা দিতে পারে। বর্তমান সময়ে প্রত্যেকেই সুন্দর ও ফিট শরীর চায় যার কারণে নিয়মিত জিম অথবা শরীরচর্চা করে। কিন্তু কোন কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয় তেমনি অতিরিক্ত শরীর চর্চা করলে শরীর ফিট থাকলেও শরীরে দেখা দেয় নানান সমস্যা তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো অনিয়মিত মাসিক। আর অনিয়মিত মাসিক থেকে পরবর্তী সময়ে পেট ফুলে যেতে পারে এবং
জরায়ুতে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে এই জন্য এখন থেকেই সাবধান হন এবং অতিরিক্ত শরীর চর্চা বাদ দিন।

লবণযুক্ত টক সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে
গ্রাম অঞ্চলে গেলেই শোনা যায় যে টক খাবার খেলে নাকি দ্রুত মাসিক হয়। এই কথাটি সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত পূর্ণ না হলেও এটা সত্যি যে ত্বক সমৃদ্ধ লবণযুক্ত খাবার খেলে মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বেড়ে যায় এই জন্য আপনার যদি অনিমিত আসলে সমস্যা থাকে তাহলে নিয়মিত সকালের লবণযুক্ত টক সমৃদ্ধ খাবার গুলো খাবেন।যেমন অতিরিক্ত লবণ যুক্ত বোরইয়ের আচার ,জলপাইয়ের আচার অথবা আমলকির আচার।
এই খাবারগুলো খাবার পরে খুব দ্রুত আপনি অনিয়মিত মাসিক থেকে রেহাই পাবেন।

জটামাংসি গাছের ছাল এর গুড়া খেতে হবে
নারী সংক্রান্ত সমস্ত সমস্যার সমাধান হলো যোটামাংসি গাছের ছাল।এতে রয়েছে হাজারও প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান যা সহজেই প্রাকৃতিক উপায়ে মাসিক হতে সাহায্য করে। আপনার যদি অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা থাকে কিংবা দুই থেকে তিন মাস যাবত মাসিক হয়না তাহলে জটামাংসি গাছের গুঁড়ো এক গ্লাস গরম পানির সাথে গুলিয়ে খেয়ে নিবেন এভাবে এক সপ্তাহ জটামাংসি গাছের ছালের গুড়া খাবেন তাহলে ১০০% আপনার মাসিক এর সমস্যা দূর হবে।

দূর্বা ঘাসের রস পান করতে হবে
আমাদের আশেপাশে মাঠে ও বনে থাকা এই দূর্বা ঘাসের  উপকারীতা এক দুই লাইনে বললে আপনি বুঝতে পারবেন না। দূর আকাশে রয়েছে হাজারো পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন যা নিমিষেই অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা দূর করতে পারে এই জন্য আপনিও যদি অনিমিত সমস্যা ভুগে থাকেন তাহলে নিয়মিত এখন থেকে এক গ্লাস দূর্বা ঘাসের রস পান করবেন এতে আপনি খুব দ্রুত অনিয়মিত ঋতুস্রাব অথবা মাসিক থেকে রেহাই পাবেন।

ওজন হ্রাস বৃদ্ধি 
শরীরের একটি নির্দিষ্ট ভারসাম্য রয়েছে যখন কোন ব্যক্তির শরীরে হঠাৎ ওজন হ্রাস অথবা বৃদ্ধি পায় তখন তার শরীরে নানান কিছু সমস্যা দেখা দেয় তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটি সমস্যা হল হঠাৎ শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া ভিটামিনের ঘাটতি , অনিয়মিত ঋতুস্রাব, হঠাৎ মাথা চক্কর দেওয়া সমস্যা দেখা দিতে পারে। এইজন্য হঠাৎ ওজন গ্রাস অথবা বৃদ্ধি করা যাবে না।

মেথির বীজের পানি পান করতে হবে
মেথির ভিজে রয়েছে হাজারো ভিটামিন ও পুষ্টিগুণ উপাদান নারী সংক্রান্ত সমস্ত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে মেথি। এজন্য আপনার যদি অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা থাকে তাহলে নিয়মিত এক গ্লাস মেথির বীজের পানি পান করবেন। রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস পানির মধ্যে মেথি ভিজিয়ে রাখবেন তারপর সকালে উঠে সেই পানিটি ছেকে খেয়ে নিবেন এতে খুব দ্রুত আপনার অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা দূর হবে।

আদার চা বানিয়ে খেতে হবে
আদাতে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও আন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান যার দ্রুত মাসিক আনতে সাহায্য করে।। আপনি যদি আপনার অনিয়মিত ঋতুস্রাবকে দূর করতে চান তাহলে নিয়মিত সকালে ও বিকালে এক কাপ আদা চা পান করবেন এতে আপনার প্রতি মাসে 28 দিন পর পর মাসিক হবে। কিশোর বয়সের অনিয়মিত মাসিক দেখা দিলে নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এজন্য এখন থেকেই সতর্ক হোন এবং অনিয়মিত মাসিক দূর করুন।

সহবাসের ফলে অনিয়মিত মাসিক দুর হয়
শুনে খুব অবাক লাগলেও সত্যি যে যৌন মিলনের সময় শরীরে নানান হরমোন সৃষ্টি হয় ফলে নিমিষেই অনিয়মিত মাসিক দুর হয়।

তেতুল এর আচার খেতে হবে
তেতুলের আচারে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও খনিজ লবণ যার নিমিষেই মাসিক আন্তে সাহায্য করে। উপরন্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে লবণ জাতীয় দাক সমৃদ্ধ খাবারগুলো অনিয়মিত মাসিক দুর করতে সাহায্য করে। অনেকে রয়েছে যাদের দুই তিন মাস পর পর মাসিক হয় কিশোর বয়সের মেয়েদের জন্য এমন অনিমিত মাসিক কিন্তু মোটেও ভালো না এই জন্য এখন থেকেই সতর্ক হও
আর নিয়মিত তেতুলের আচার খেতে হবে। এতে দ্রুত মাসিক হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।

পেঁপে খেতে হবে
পেটে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন পেপে কাঁচা হল অথবা পাতা দুটি হাজারো ঔষধি গুনাগুন ও ভিটামিনের ভরপুর। আপনি যদি নিয়মিত সকালে পাকা পেঁপে খান তাহলে আপনার মাসিক হওয়া সম্ভাবনা অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে। পাখি যদি আপনার কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা থাকে তাহলে সেই সমস্যা দূর হবে এবং স্কিল অনেক বেশি সুন্দর হবে। এইজন্য শরীরকে সুস্থ রাখতে ও অনিয়মিত মাসিক দূর করতে নিয়মিত সকালে পেঁপে খেতে হবে।

জিরা পানি
গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত যে নিয়মিত জিরা পানি খাওয়ার ফলে মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আপনার যদি অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা থাকে তাহলে নিয়মিত এক থেকে দুই বার জিরা পানি খাবেন এতে আপনার অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা অনেকাংশে কমে যাবে।

লেবু খেতে হবে
লেবুতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও টারটারিক অ্যাসিড যা মাসিক আনতে সহায়তা করে। আপনি যদি নিয়মিত কাঁচা লেবুকে লবণের সাথে মিশিয়ে চিবিয়ে খাবেন তাহলে খুব দ্রুত আপনার মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই টিপসটি ১০০% কার্যকারী আপনার যদি বিশ্বাস না হয় তাহলে আজই ট্রাই করে দেখুন।

মাসিক হওয়ার জন্য ব্যায়াম করতে হবে
দ্রুত মাসিক হওয়ার জন্য ব্যায়াম করা অনেক জরুরী। শুনে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি যে অনেক সময় ব্যায়াম করার ফলেও মাসিক দ্রুত হয়। আপনি লক্ষ্য করবেন যারা কিশোর বয়সী মেয়ে রয়েছেন অর্থাৎ সারাদিন খেলাধুলা করেন তাদের মাসিক কিন্তু নিয়মিত হয়। এইজন্য আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাহলে খুব দ্রুত আপনার মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে মাসিক হওয়ার জন্য ব্যায়াম ওষুধের মত কাজ করে

এর জন্য প্রাকৃতিক উপায়ে মাসিক আনতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন।প্রিয় পাঠক উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে প্রাকৃতিকভাবে মাসিক হওয়ার উপায় কি কি। আপনি যদি উপরে আলোচনা করা এই প্রাকৃতিক উপায় গুলো অনুসরণ করেন তাহলে খুব দ্রুত আপনার মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।এবার চলুন জেনে আসি দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় কি

দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়

আপনার যদি অনিয়মিত মাসিক থাকে তাহলে আপনি উপরোক্ত প্রাকৃতিক উপায় গুলো ট্রাই করতে পারেন প্রাকৃতিক উপায় গুলো ট্রাই করার মাধ্যমে দ্রুত মাসিক হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে তার পরেও যদি আপনার মাসিক না হয় তাহলে আপনি নিম্নোক্ত ওষুধগুলো সেবন করতে পারেন।অপশনাল হারবাল ট্যাবলেট যা দ্রুত মাসিক হতে সাহায্য করে। আপনার যদি অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা থাকে এবং আপনি সেটি দূর করতে চান

তাহলে আপনি অপশনাল হারবাল ট্যাবলেটটি সেবন করতে পারেন সম্পন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন।এছাড়াও আরো রয়েছে নরম্যান ৫এমজি ট্যাবলেট। এই ট্যাবলেটটি সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন ১৮ + বয়সী কিশোরীরা নিশ্চিন্তে এই ওষুধটি সেবন করতে পারে। আমার মতে কিশোরীদের ঔষধ সেবন না করাই ভালো বিশেষ করে মাসিকের ওষুধ। আপনার যদি অনিমিত মাসিকের সমস্যা থাকে তাহলে চেষ্টা করুন প্রাকৃতিক উপায়ে মাসিক আনার।

কারণ  অনিয়মিত মাসিকের ঔষধ সেবন করার ফলে জরায়ুতে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রজননের উদ্দেশ্যে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বস্ফুটন হয় এবং সেটি যখন  ফ্যালিপিয়ম এর সাহায্যে ঠিকভাবে জরায়ুতে পৌঁছাতে পারেনা তখন নারী শরীরে অনিয়মিত মাসিক দেখা দেয় এবং এই ডিম্বস্ফুটন গুলো দীর্ঘদিন যাবত জরায়ুতে থেকে যাওয়ার কারণে জরায়ুতে নানান সমস্যা দেখা দেয় এমনকি জরায়ুতে টিউমার অব্দি হতে পারে।

কিশোর বয়সে জরায়ুতে এমন অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে পরবর্তী সময়ে নারী প্রজননের সমস্যা দেখা দিতে পারে এজন্য এখন থেকেই অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। সমাজের লুকাচূপির কারণে অনেক কিশোরী তাদের অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা প্রকাশ্যে আনতে পারে না কিংবা পরিবারের কাছে বলতে পারেনা যার কারণে হাজার হাজার নারী জরায়ুর অস্বাভাবিকতায় ভুগছেন। রাস্তায় আজকের এই পোস্টে আমরা অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ

এবং প্রতিকার সম্পর্কে আমরা উপরে আলোচনা করেছি। দ্রুত মাসিক হওয়ার প্রাকৃতিক উপায় মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম হলো নিয়মিত পেতে হালকা গরম পানি দিয়ে শেক করা শেখ করার ফলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় ফলে দ্রুত মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়াও দ্রুত মাসিক হওয়ার জন্য 

  1. নিয়মিত এক গ্লাস জিরা পানি পান করতে হবে।
  2. সকালে কাচা অথবা পাকা পেঁপে খেতে হবে।
  3. জটামাংসী গাছের ছালের গুড়ো দিয়ে চা বানিয়ে খেতে হবে।
  4. দূর্বা ঘাসের রস মধু দিয়ে পান করতে হবে।
  5. ধনিয়া গুরার রস পান করতে হবে।
  6. দিনে ২ বার আদা চা পান করতে হবে।
  7. ক্যাফেইন যুক্ত পানিও থেকে এড়িয়ে চলতে হবে।
  8. মেথির বীজের পানি পান করতে হবে।
  9. মানসিক চাপ মুক্ত থাকতে হবে।
  10. লবণ ও মশলা সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।

উপরোক্ত প্রাকৃতিক উপায় গুলো দ্রুত মাসিক হতে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে অনিয়মিত মাসিক সমস্যাটি অনেক বেশি সাধারণ হলেও এর পেছনে লুকিয়ে থাকে বড়সড় রোগ এই জন্য এখন থেকে সাবধান হন এবং অনিয়মিত মাসিকের সমাধান করার চেষ্টা করুন অনিমিত মাসিক এর সমাধান না করলে শরীরের নানান রোগ বালাইয়ের বালাই বাসা বাঁধতে পারে যেমন জরায়ুতে অস্বাভাবিকতা জরায়ুতে টিউমার।

প্রিয় পাঠক এইজন্য এখন থেকেই সতর্ক হোন এবং আপনার যদি অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা থাকে তাহলে উপরোক্ত প্রাকৃতিক উপায় গুলো অনুসরণ করুন প্রাকৃতিক উপায় মাধ্যমে মাসিক আনার চেষ্টা করুন। উপরোক্ত এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় কি।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টে আমরা তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করলাম। আশা করছি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে কিভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে মাসিক আনা যায় আপনি যদি উপরোক্ত প্রত্যেকটি উপায় অনুসরণ করেন তাহলে খুব দ্রুত ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে মাসিক আনতে পারবেন কিশোর বয়সে অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা কিন্তু

অনেক ভয়াবহ হয়ে দাঁড়াতে পারে এর জন্য এখন থেকে সতর্ক হোন এবং বন্ধ মাসিক চালু করার উপায় সম্পর্কে জানুন। কারণ অনিয়মিত মাসিকের ফলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে পেট ফুলে যাওয়া জরায়ুর অস্বাভাবিকতা কিংবা জরায়ুতে টিউমার অব্দি হতে পারে। এইজন্য এখন থেকেই সতর্ক হোন এবং অনিমিত মাসিকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। অনেকেই সমাজের ভয়ে কিংবা লুকাচুপের কারণে

নিজের মাসিকের সমস্যা গুলোকে প্রকাশ্যে আনতে চান না ফলে নিজের শরীরে দীর্ঘদিন যাবত মাসিকের রোগ পুষে রাখেন এতে পরবর্তী সময়ে জটিল রোগ দেখা যায়। যেন এখন থেকে একটু সতর্ক হোন আর আজকের এই পোস্টে আমরা দ্রুত মাসিক হবার ব্যায়াম ও ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি আপনি যদি সেই প্রাকৃতিক উপায় গুলো অনুসরণ করেন তাহলে দ্রুত আপনার মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

চেষ্টা করবেন প্রাকৃতিক উপায়ে মাসিক আনার কারণ কিশোর বয়সে ওষুধ সেবনের ফলে জরায়ুতে সমস্যা দেখা দিতে পারে এই জন্য প্রাকৃতিক উপায় গুলো অনুসরণ করুন আশা করছি আজকের এই পোস্টটি দ্বারা আপনি উপকৃত হয়েছেন আজকের এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি এমন পোস্ট আরো পেতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url