বাসে বমি আসলে করনীয় - যাত্রাপথে বমির ঔষধ

বমি বন্ধের ঔষধ

বাসে উঠলে বমি হয়? কিন্তু কেন? আপনি কি জানেন বাসে বমি আসলে কি করতে হয় বা করনীয় কি যদি না জেনে থাকেন তাহলে পোস্টটি আপনার জন্য আজকের এই পোস্টে যাত্রাপথে বমির ঔষধ এবং বাসে বমি আসলে করনীয় কি সেই সব বিষয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব।

বাসে বমি আসলে করনীয় - যাত্রাপথে বমির ঔষধ

বাসের ঝাকুনি , ডিজেল ও পেট্রোল এর বাজে গন্ধর জন্য বাসে বমি এবং প্রচুর মাথা ব্যথা হয়। বাংলাদেশের প্রায় 80 পার্সেন্ট মানুষেরই এই সমস্যা রয়েছে বাসে অথবা ট্রেনে যাত্রা পথে এমন বমি হয় এবং মাথা ব্যথা করে তবে এমন কেনো হয়?আর বাসে বমি আসলে  করণীয় কি?জানতে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

পেজ সূচিপত্র

   ভূমিকা: বমির সমাধান   

বাসে ,গাড়িতে,ট্রাকে,ট্রেনে অথবা প্লেনে উঠলে বমি হয়?পরিবারের সাথে ট্রেনে অথবা বাসে ভ্রমণ কিন্তু অনেক আনন্দের কিন্তু সমস্যা যদি থাকে মোশন সিকনেস এর তাহলে তো পুরো আনন্দটাই মাটি হয়ে যায়। বাসে ১/২ ঘন্টা কাটানোর পর যেনো বমি আর গা গুলিয়ে আসে।এর কারণ হলো মোশন সিকনেস।মোশন সিকনেসে আক্রান্ত ব্যক্তি শুধু বাসে অথবা ট্রেনেই নয় লিফটে উঠলেও এমন মাথা ব্যাথা ও বমি ভাব দেখা দেয়।

আরো পড়ুন: ইমু ডিলিট করা মেসেজ ফিরিয়ে আনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত 

যারা মোশন সিকনেসে আক্রান্ত ভ্রমণ তাদের জন্য নয়।মোশন সিকনেস যেকোনো কারণে যেকোনো বয়সে হতে পারে।এটি কোনো গুরুতর নয় কিন্তু ব্যাপারটি অস্বস্তিকর। তবে এমন কেন হয়? আপনি ভাবতে পারেন যে আরো মানুষ তো যাই সবারই তো এমন মাথা ব্যথা ও বমি পায় না তাহলে আমারই কেন হয় এমন?এটি কোনো বড় রোগ নয় তো?বাসে উঠলে কেন বমি হয় জানতে নিচে দেখুন

বাসে উঠলে বমি হয় কেন

বাসের তীব্র ঝাকুনি এবং ভেতরের গ্যাস সাথেই বাইরের পেট্রোল এবং ডিজেলের গন্ধের জীবন যেন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে এই অবস্থায় বমি হওয়ার স্বাভাবিক। আপনারও কি এমন বাসে উঠলে বমি হয়? আপনি কি জানেন কেন হয় এই বমি? যদি না জানেন তাহলে আপনাকে বলি এর কারণ হলো মোশন সিকনেস। এটি যদিও কোন গুরুতর রোগ নয় তবুও এটি অনেক অস্বস্তিকর। 

আরো পড়ুন:স্কিন ফর্সা করার জাদুকরী উপায় - ১ মাসে স্কিন করুন

মোশন সিকনেস হল আমাদের শরীরের স্বাভাবিক ভারসাম্য আপনাকে আমি সহজ ভাষায় বোঝায় শরীরের ভারসাম্য যখন আমাদের নষ্ট হয় তখন এমন মোশন সিকনেস দেখা দেয় অর্থাৎ বমি ও মাথা ঘোরে। যখন আপনি বাসে ওঠেন তখন বাসের ঝাঁকুনিতে আপনার ভারসাম্য নষ্ট হয় সাথেই বাসের তীব্র গন্ধে আপনার মাইন্ড ডিস্ট্র্যাক্ট হয় এতে আপনার বমি হয়।বর্তমান সময় বাংলাদেশে এটি অনেক সাধারণ সমস্যা।

কারণ বাংলাদেশের প্রায় 80% মানুষ মোশন সিকনেসে আক্রান্ত। আজকাল প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে এই মোশন সিকনেস এর সমস্যা রয়েছে।যদিও এটি কোন গুরুতর সমস্যা না তবুও আমরা আজকের এই পোস্টে আলোচনা করব কি করলে বাসে বমি বমি ভাব দূর হবে। চলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা জেনে আসি বাসে বমি আসলে করনীয় কি

বাসে বমি আসলে করনীয়

বাসে উঠলে বমি আসে? এজন্য দূরে কোথাও ভ্রমণ করা হয় না? ভ্রমণের কথা শুনলেই ভয় লাগে যে এই বুঝি আবার বমি হবে? পাঠক ভয়ের কোন বিষয় নেই। আজকের এই পোস্টটা আমরা আলোচনা করব যে বাসে বমি আসলে করণীয় কি অর্থাৎ আপনি এমন অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে কিভাবে রেহাই পাবেন কোন গুরুতর রোগ নয় তবুও এটি অনেক অস্বস্তিকর এবং কষ্টকর। ফ্যামিলির সাথে বাসে অথবা ট্রেনে ভ্রমণের মজাটাই আলাদা

কিন্তু সমস্যা যদি মোশন সিকনেসের থাকে তাহলে সেখানে মজাটা মাটি হয়ে যায় কারণ বাসের তীব্র গন্ধ এবং ঝাঁকুনির কারণে প্রচুর বমি হয় এতে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের হয়ে যায় ফলে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশন। তাই এই অবস্থা থেকে কিভাবে রেহাই পাওয়া যায় অর্থাৎ মোশন সিকনেস দূর করার উপায় কি আপনি জানেন? না জেনে থাকেন তাহলে নিচে দেখুন আমরা আলোচনা করেছি বাসায় বমি আসলে কি করতে হবে অর্থাৎ করণীয় কি
  1. জটামানসী গাছের শিকড়
  2. দূর্বা ঘাসের রস পান করতে হবে
  3. ভারী খাবার খেয়ে ভ্রমণে যাওয়া যাবে না
  4. লেবু পানি পানি করতে হবে
  5. খালি পেটে ভ্রমণে যাওয়া যাবেনা
  6. বেশি বেশি স্যালাইন পানি পান করতে হবে
  7. জানালার সচ্ছ বাতাসে বসতে হবে
  8. সামনের ছিটে বসতে হবে
  9. বাসে গান অথবা গজল শুনতে হবে 

জানালার সচ্ছ বাতাসে বসতে হবে

জানালার স্বচ্ছ বাতাস যেমন মনকে প্রশান্তি তাই তেমনি বমি বমি ভাব ও মাথাব্যথা দূর করে। জানালার ধারে বসলে মোশন সিকনেস অনেকটা দূর হবে। বাসের ডিজেল ও পেট্রোলের তীব্র গন্ধ সাথেই বাসের ঝাঁকুনি এতে বাসে যেন জীবনটা পুরো অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে এই অবস্থায় যদি আপনি জানালার ধারে বসেন তাহলে জানালা স্বচ্ছ বাতাসে তীব্র গন্ধ দূর হবে এবং ঝাঁকুনি টাও কম অনুভূত হবে।

সামনের ছিটে বসতে হবে

বাসের সামনের ছিটে বসতে হবে। এতে বাঁশের ঝাঁকনি টা কম অনুভূত হবে। আপনি বাসে যত পিছের ছিটে বসবেন এতে আপনার ঝাকুনি তত বেশি অনুভূত হবে আর পিছের সিট গুলোতে পেট্রোল ও ডিজেলের তীব্র গন্ধ বেশি আসে এজন্য সবসময় চেষ্টা করবেন বাসের সামনের ছিটে বসার এতে ঝাকুনি ও গন্ধ দুটোই কম অনুভূত হবে ফলে বমি ও মাথা ব্যাথা দুর হবে।

বেশি বেশি স্যালাইন পানি পান করতে হবে

বাস অথবা ট্রেন ভ্রমণের সময় ব্যাগে অবশ্যই স্যালাইন পানি নিতে ভুলবেন না। স্যালাইন পানি শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী।এতে আছে হাজারো খনিজ উপাদান ও ভিটামিন।যা শরীরের পানি যোগায়।বাসে উঠলে যখন অতিরিক্ত বমি হয় এতে শরীর থেকে পানি বের হয়ে যায় ফলে স্যালাইন পানি পান করলে সেই পানির ঘাটতিটা পূরণ হয়। সাধারণ পানির চেয়ে স্যালাইন পানি শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী।এইজন্য কোথাও ভ্রমণের সময় একটি স্যালাইনের প্যাকেট এবং এক বোতল পানি অবশ্যই ব্যাগে নিবেন।

লেবু পানি পানি করতে হবে

লেবু পানিতে আছে প্রচুর ভিটামিন সি এবং টারটারিক অ্যাসিড যা বমি রোধ করতে সাহায্য করে এবং মনকে উৎফুল্ল রাখে। বাস ভ্রমণের সময় অবশ্যই লেবু পানি নিতে ভুলবেন না লেবু পানি খাওয়ার ফলে বমি ভাব অনেকটা দূর করা সম্ভব। এছাড়াও লেবুর সুগন্ধে মন উৎফুল্ল হবে বাসের তীব্র গন্ধে মাথা ব্যথা শুরু হয় সেই অবস্থায় লেবু পানি পান করলে আপনার মাথা ব্যথা ও বমি বমি ভাব হালকা কমতে পারে।

খালি পেটে ভ্রমণে যাওয়া যাবেনা

খালি পেটে বাসে উঠলে একে তো পেট খালি এতে এনার্জি ও আসবে না তার ওপর থেকে বাসে তীব্র গন্ধ ও ঝাঁকুনি এতে জীবন প্রায় অতিষ্ট। এজন্য কখনোই ভ্রমনে খালি পেটে যাবেন না। চেষ্টা করবেন নাস্তা অথবা হালকা কিছু খাবার খাওয়ার। এতে শরীরে এনার্জি আসবে এবং মাথা ঘোরা কমবে।

ভারী খাবার খেয়ে ভ্রমণে যাওয়া যাবে না

ভারী খাবার খেয়ে কখনো ভ্রমণে যাবেন না ভারী খাবার খেয়ে ভ্রমণে গেলে বমি হওয়ার আশঙ্কা আরও বেশি বেড়ে যায়। কারণ বাসের ঝাঁকুনিতে পেটে চাপ পড়ে তারপর আবার বাসের ডিজেল ও পেট্রোলের তীব্র গন্ধতে বমি হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি বেড়ে যায় এই জন্য বাসে বেশি বেশি পানি পান করবেন এবং ভারী খাবার থেকে বিরত থাকবেন।

দূর্বা ঘাসের রস পান করতে হবে

দূর্বা ঘাসের রস শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারি।দুর্বা  রসে রয়েছে হাজরো শক্তি ও পুষ্টিগুণ যা বমি রোধ করতে সাহায্য করে এবং মাথাব্যথা দূর করে তাই ভ্রমণে দূর্বা ঘাসের রস নিতে একদম ভুলবেন না।দুর্বা ঘাসের রস পান করলে শরীরে এনার্জি আসে ফলে বমি ভাব দূর হয়।সাথেই মন উৎফুল্ল থাকে।

জটামানসী গাছের শিকড়

জটা মাইনষে গাছের শিকর মস্তিষ্কের জন্য অনেক বেশি উপকারী বিশেষ করে বমি ভাব দূর করে এবং আমাদের মনকে উৎফুল্ল থাকে সাথে বিষন্নতা ও মানসিক চাপ দূর করে। ভ্রমণে যাওয়ার সময় জটামানসী গাছের রস বোতলে সংরক্ষণ করে নিয়ে যাবেন।এতে যখনই আপনার মাথা ব্যথা অথবা বমি বমি অনুভূতি হবে তখনই একটু জট মানসিক গাছের রস খেয়ে নেবেন এতে আপনি খুব দ্রুত রেহাই পাবেন।কারণ জটামানসী গাছের রসে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা বমি বমি ভাব দূর করে এবং মনকে প্রশান্তি দেয়।

বাসে গান অথবা গজল শুনতে হবে 

বাসে চেষ্টা করবেন গান অথবা গজল শোনার এতে আপনার বমি বমি ভাব আমরা দূর হবে কারণ আপনার মন অন্য জায়গায় থাকলে বাসের তীব্র গন্ধ ো ঝাঁকুনি কম অনুভূত হবে। বাসে উঠলে আমাদের মনে একটা ভয় থাকে যে এই বুঝি পাশে উঠবে এবং গন্ধে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠবে এই সময় আপনি যদি বুদ্ধি করে ফোনে গান অথবা গজল চালু করেন এতে আপনার মন গজল অথবা গানের দিকে থাকবে ফলে বাসের ঝাঁকুনি ও তীব্র গন্ধ কম অনুভূত হবে।

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে বাসে উঠলে বমি আসলে করণীয় কি অর্থাৎ কি কি করলে বমি দূর হবে।এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি যাত্রাপথে বমির ঔষধ

যাত্রাপথে বমির ঔষধ কি কি?

মোশন সিকনেস এর সমস্যা রয়েছে অর্থাৎ বাসে অথবা ট্রেনে ভ্রমণ করলেই হঠাৎ বমি ও মাথা ব্যথা শুরু হয় ? আপনি জানেন মোশন সিকনেস দূর করার উপায় কি কি? এই সমস্যা আজকাল প্রায় প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে।এই মোশন  সিকনেসের সমস্যা যদিও কোন গুরুত্ব সমস্যা নয় তবুও এটি কষ্টকর এবং অস্বস্তিকর।মোশন সিকনেস এর জন্য বাইরে দূরে কোথাও ভ্রমণ করা হয় না।ভ্রমণের কথা ভাবলেই

গা যেন ভয়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে যে এই বুঝি আবার বমি শুরু হবে। প্রিয় পাঠক ভয়ের কিছু নেই আজকে আমরা আলোচনা করব যাত্রা পথে বমির ওষুধ নিয়ে অর্থাৎ বমি বন্ধ করার ঔষধ নিয়ে যে ওষুধগুলো সেবন করলে আপনি খুব দ্রুত বমি ও মাথাব্যথা থেকে রেহাই পাবেন তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে আসি যাত্রাপথে কোন ওষুধ গুলো খেলে বমি দূর হয় অর্থাৎ যাত্রাপথে বমির ঔষধ কি কি
ভমিহল 4এমজি ট্যাবলেট
এই ট্যাবলেটটি সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন। এই ট্যাবলেট টি যে কোন প্রকার বমির বিরুদ্ধে কাজ করে ফলে এটা বেটি খাওয়ার পরে কিছুক্ষণের মধ্যেই বমি থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব বাচ্চা থেকে শুরু করে বারোটা অব্দি খেতে পারবে এটা সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন আপনি চাইলে নিঃসন্দেহে এই ট্যাবলেট সেবন করতে পারেন।
এমিসেট 8এমজি ট্যাবলেট
এই ট্যাবলেটটি যে কোন কারণে হওয়া বমি বমি ভাব কে দূর করতে পারে এটা সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন আপনি চাইলে এটি সেবন করতে পারেন।তবে এমিসেট 8এমজি ট্যাবলেট থেকে বাচ্চারা দূরে থাকুন এবং যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তারা এই ট্যাবলেট থেকে বিরত থাকুন।
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে মোশন সিকনেস দূর করার উপায় কি এবং কোন ঔষধ গুলো খেলে যাত্রাপথে বমি বন্ধ হয়।

লেখকের শেষ কথা

আজকের এই পোস্টে আলোচনা করলাম যাত্রা পথে বমি বন্ধের ওষুধ নিয়ে অর্থাৎ কোন ওষুধ খেলে ইমোশন থেকে দূর হবে অথবা বাসে বমি বন্ধ হবে বাসে উঠলে বমি হবার খুব স্বাভাবিক যদিও এটি কোন জটিল রোগ নয়, তবুও এটি অনেক অস্বস্তিকর ও কষ্টকর আর বমি হলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের হয়ে যায় ফলে দেখা দেয় ডিহাইড্রেশন এজন্য উপরের টিপস গুলো অনুসরণ করবেন

তাহলে আপনি খুব দ্রুত মোশন সিকনেস দূর করতে পারবেন। আজকের এই পোস্টে আমরা শেয়ার করলাম যে কোন ওষুধ গুলো খেলে বমি দূর হয় তবে আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো যে আপনি প্রথমে ওষুধ খাবেন না আগে উপরের ঘরোয়া উপায় গুলো অনুসরণ করবেন তারপরও যদি আপনার বমি বমি ভাব হয় তখন আপনি এই ওষুধগুলো সেবন করতে পারবেন।

প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন আশা করছি এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগবে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url