মোটা হবো কিভাবে - ১ মাসে মোটা হওয়ার উপায়

মোটা হওয়ার ২০টি উপায় অতিরিক্ত মোটা হওয়া এবং অতিরিক্ত পাতলা হওয়া দুটি অস্বস্তিকর।তাই আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন। আজ এই পোস্টে মোটা হবো কিভাবে এবং এক মাসে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে খুঁটিনাটি সবকিছু আলোচনা করবো।
মোটা হবো কিভাবে - ১ মাসে মোটা হওয়ার উপায়

১ মাসে মোটা হওয়ার উপায় : ভূমিকা

অনেকে আছেন যারা মোটা হওয়ার জন্য সারাদিন এটা ওটা খেয়ে থাকেন তবুও মোটা হচ্ছেন না। এর কারণ হলো আপনি সঠিক ক্যালরী যুক্ত খাবার গ্রহণ করছেন না। তবে মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে আগে জানতে হবে আপনার ওজন কমে যাওয়ার কারন গুলো। ওজন বিভিন্ন কারণে কমে যায় ,অসুস্থতার কারণে কমে যায় আবার অনেকের খাওয়া-দাওয়ার পরিবর্তনের কারনেও ওজন কমে যায়।তাই আজ আমরা এই পোস্টে আপনার ওজন কমে যাওয়ার কারন এবং তাড়াতাড়ি রোগা শরীরকে মোটা করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ওজন কমে যাওয়ার কারন কি?

হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া কিন্তু মোটেও কোনো ভালো লক্ষণ নয় তবে খাওয়া-দাওয়ার ঘাটতি দেখা দিলেও ওজন কমে যেতে পারে। তাই মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে ভালোভাবে জানতে হবে যে আপনার ওজন ঠিক কোন কারনে কমে যাচ্ছে।
আরো জানুন : ডেইলি ৫০০ টাকা ইনকাম করার সেরা ২০ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত

আপনার যদি দীর্ঘদিন যাবত কালা-জর অথবা যক্ষা থেকে থাকে তাহলে কিন্তু আপনার ওজন কমে যাবে। এইজন্য যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।মানসিক চাপের কারণে ওজন কমে যায়। মানসিক চাপ অথবা স্ট্রেস এই দুইটাই কিন্তু শরীরের জন্য একদম ভালো নয়।অতিরিক্ত মানসিক চাপ থাকলে
মাথা ব্যথা হয়, বমি ভাব দেখা দেয় এবং ওজন কমে যায়। তাই যতটা সম্ভব মানুষের চাপ মুখ দিয়ে থাকার চেষ্টা করুন।হার্টের সমস্যা থাকলে ওজন কমে যায়। দীর্ঘদিন যাবত হার্টের কোন সমস্যা থাকলে আপনার ওজন কমে যাবে।তাই হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া কিন্তু মোটেও কোনো ভালো লক্ষণ নয়।যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো ডায়াবেটিক্স।শরীরে ইনসুলিনের অভাব দেখা দিলে ডায়াবেটিস হয় এর ফলে মানুষের ওজন হঠাৎ করে কমে যায়।
খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম করলেও ওজন কমে যায়। এইজন্য প্রতিদিন সময় মতো পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার গ্রহণ করুন।

আবার হরমোন গুলোতে বিভিন্ন সমস্যার কারণে ওজন কমে যেতে পারে।যেমন:  হাইপারথাইরোয়েডিজম(Hyperthyroidism), হাইপোপিটুইটারিডিজম(Hypopituitarism)এবং অ্যাডিসন রোগ।এছাড়াও ক্যান্সার জাতীয় মারাত্মক রোগ শরীরে বাসা বাঁধলেও ওজন হঠাৎ করেই কমে যেতে পারে।

মনে রাখবেন ক্যান্সার রোগের কিন্তু প্রথম রক্ষন ওজন কমে যাওয়া।তাই আপনার ওজন যদি হঠাৎ করেই কমে যায় তাহলে যত দ্রুত সম্ভব আপনার নিকটবর্তী কোন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

মোটা হবো কিভাবে?মোটা হওয়ার উপায়

অতিরিক্ত মোটা হলে যেমন খারাপ লাগে তেমনি অতিরিক্ত রোগা হলেও কিন্তু দেখতে খারাপ লাগে। অতিরিক্ত রোগা হলে সমাজে যেমন কটু কথা শুনতে হয় তেমনি নিজের কাছেও অসস্তিকর লাগে।তাই আজকের এই পোস্টে মোটা মোটা হওয়ার জাদুকারি কিছু টিপস নিয়ে এসেছি যে টিপসগুলো আপনি অনুসরণ করলে খুব দ্রুত মোটা হতে পারবেন।
চলুন তাহলে আর দেরি না করে সেই টিপস গুলো জেনে আসি;

* মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। কিন্তু ব্যায়াম তো পাতলা হওয়ার জন্য করে তাহলে আমি কেন ব্যায়াম করবো?এর কারণ হলো

এমন কিছু ব্যায়াম আছে যেগুলো আপনার পেশীকে শক্ত এবং মোটা করবে।ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় ফলে পেশী ও হাড় আরো শক্ত হয়।

অনেক ধরনের ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো করলে ওজন খুব দ্রুত কমানো যায় আবার অনেক ধরনের ব্যায়াম আছে যেগুলো করলে আপনার ওজন খুব দ্রুত বৃদ্ধি হবে তাই মোটা হওয়ার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা খুব জরুরী।

* নিয়মিত কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে। কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার আমাদের শরীরে শক্তি যোগায় এবং পেশীকে আরো শক্ত ও মজবুত করে তোলে।

শরীরের সঠিক কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে নিয়মিত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খেতে হবে।আর আমাদের পেশী তৈরিতে প্রোটিন জাতীয় খাবার সাহায্য করে।

পেশী তৈরির পাশাপাশি এটি আপনার শরীরের মেটাবলিজমের হারকে ভালো রাখে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।কিন্তু আপনি কি জানেন কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন জাতীয় খাবার কোনগুলো?

কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন জাতীয় খাবার তালিকা

কার্বোহাইড্রেট 

প্রোটিন 

ব্রকলি 

কাঠাল 

আপেল 

আলু 

খেজুর 

কিসমিস

আঙ্গুর 

লেবু

ব্ল্যাকবেরি 

কলা 

বাঁধাকপি 

কমলা

বাদাম 

পেয়ারা 

ভুট্টা 

টুনা মাছ

মিষ্টি আলু 

ডিম 

এপ্রিকট

অ্যাভোকেডো

ফুলকপি 

অ্যাসপারাগাস 

কলা 

বাঁধাকপি 

পেঁপে 

ব্রকলি 

তরমুজ 

বেকড আলু

কমলা 

পালং শাক

আম 

ভুট্টা

চেরি 

মটরশুঁটি 

জাম্বুরা 

মাশরুম 

কাজু বাদাম

ফুলকপি 

গুর 

হোয়াইট ফিশ 

গম 

তেলাপিয়া 

রুটি 

লবস্টার

টরটিলা কর্ন 

অক্টোপাস 

ডাল  

ম্যাকরেল 

আনারস 

ট্রাউট 

দই

কোড

গরুর দুধ

অ্যাঙ্কোভি 

মসুর ডাল

স্ন্যাপার

মাষকলাই

কুমড়োর বীজ

কাঠ বাদাম

দই

পেস্তা বাদাম

পনীর

কাজু বাদাম

ডাল

ভাত 

কুইনোয়া

* বেশি বেশি ক্যালরি যুক্ত খাবার খাবেন ক্যালরিযুক্ত খাবারগুলো আপনার শরীরকে মোটা করতে সাহায্য করবে। তাই যে খাবারগুলোতে বেশি পরিমাণ ক্যালরি রয়েছে সে খাবারগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন।

বাদামে অনেক ক্যালরি রয়েছে। জন্য বেশি বেশি কাজুবাদাম কাঠবাদাম পেস্তা বাদাম এবং চিনা বাদাম খাবেন। ভালো ফলাফল পেতে নিয়মিত সকালে উঠে আধা কাপ বাদাম খবেন।

নিয়মিত আধা কাপ বাদামের প্রায় ১৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায়। পাশাপাশি দুপুরের খাবারে ফুলকপি কিংবা বাঁধাকপি জাতীয় খাবার খাবেন

তারপর বিকালে কিছু ক্যালোরি জাতীয় খাবার খাবেন।যেমন পিনাট বাটার ঘি অথবা মাখন।

* দৈনিক খাবার পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে। প্রত্যেকটা ব্যক্তির বয়স অনুসারে তাদের খাওয়ার পরিমাণ এর ভিন্নতা রয়েছে। তাই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার গ্রহণ করতে হবে

তার থেকে কম খাবার খেলে আপনার ওজন কমে যেতে পারে। একবারে খেতে না পারলে অল্প নিয়ে একটু পর পর খেতে হবে।সকালে একটু হালকা নাস্তা করতে হবে নাস্তায় আধা কাপ বাদাম

অথবা কিছু ফলমূল খাবেন তারপর দুপুরে একটু বেশি করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন তারপর বিকালে নাস্তা হিসেবে পিনাট বাটারের সঙ্গে পাউরুটি

অথবা ফ্যাট জাতীয় খাবার খাবেন।এই নিয়মগুলো মেনে চললে আপনি খুব দ্রুত সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারবেন।

* একটু পরপর খাওয়ার চেষ্টা করুন। খাবারের অনিও হলে শরীরের ওজন কমে যেতে পারে এর জন্য একবারে খেতে না পারলে অল্প অল্প করে নিয়ে একটু পর পর খেতে হবে।

আর বেশি বেশি ক্যালরিযুক্ত এবং কার্বোহাইড্রেট প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে।তাহলে এই শরীর মোটা হওয়ার পাশাপাশি শরীরে শক্তি আরও বৃদ্ধি হবে।

এইজন্য নিয়মিত খাবারে ভুট্টা, মিষ্টি আলু,দই, মটরশুঁটির রাখবেন। আর এখন তো শীতকাল এখন বাজারে ফুলকপি বাঁধাকপি সিম এগুলো পাওয়া যাবে

এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন পাওয়া যায়।তাই নিয়মিত ফুলকপি বাঁধাকপির তরকারি খাবেন।শাকসবজি চেয়ে বেশি পুষ্টিকর শরীরের জন্য আর কিছুই হয় না

আপনি যদি নিয়মিত শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করেন তাহলে আপনি খুব দ্রুত সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারবেন।

* নিয়মিত ক্রিম কেক , চকলেট এবং চিজ জাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। কি খাবার গুলোতে প্রচুর ফ্যাট রয়েছে যা আপনার শরীরকে দ্রুত মোটা করবে।

তাই নিয়মিত বিকালের নাস্তায় ফ্যাট জাতীয় খাবার রাখুন যেমন:  চকলেট ,ক্রিম কেক ,বাটার ,চিজ।শরীরকে মোটা করার জন্য ফ্যাটি ,কার্বোহাইড্রেট যুক্ত এবং প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে।

ফ্যাটি খাবার গুলো আপনার শরীর মোটা করার পাশাপাশি এই শীতকালে শরীরকে গরম রাখবে এবং শক্তি যোগাবে।

* সুস্বাস্থ্য গঠনের জন্য মানসিক চাপ মুক্ত থাকতে হবে। আমি জানি বর্তমান সময়ে প্রত্যেকের জীবনে বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে।তবে সেই সমস্যা নিয়ে চিন্তা করলে

কিংবা মানসিক চাপে থাকলে সেই সমস্যা সমাধান তো হবেই না বরং আপনি শারীরিক ভাবে অসুস্থ এবং রোগা হয়ে যাবেন। তাই যতটুকু সম্ভব মানসিক চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করুন।

মানসিক চাপ শুধু আপনার শরীরকে রোগা বানায় না বরং আপনার শরীরে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করে। অতিরিক্ত মানসিক চাপের ফলে হার্টের সমস্যা হয়।

অতিরিক্ত মানসিক চাপের ফলে স্কিনে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় যেমন ব্রোনো ,রেস। তাই সুস্বাস্থ্য গঠনের জন্য মানুষের চাপ মুক্ত থাকা অনেক জরুরী।

* নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে ঘুম কম হলে অনেকের ওজন কমে যায় এবং চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে যায়। সারাদিনের ধকল কাজের চাপ দূর করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম অনেক জরুরী।

ঠিকভাবে ঘুম না হলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।যেমন: ওজন কমে যায় ,ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বারে ,হার্টের সমস্যা দেখা দেয়, উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয় এবং হজমের সমস্যাও দেখা দেয়।

শরীরের সারাদিনের ধকল মিটানোর জন্য রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। বর্তমান সময়ে বাচ্চারা রাত জেগে ফোন ,ল্যাপটপ  ব্যবহার করে

এতে তাদের শরীরের ওজন কমে যায় এবং শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।পাশাপাশি তারা তাদের চোখেরো ক্ষতি করছে।

* মোটা হতে চাইলে বেশি বেশি শাকসবজি খেতে হবে শাকসবজিতে ভরপুর কার্বোহাইড্রেট প্রোটিন পাওয়া যায় না তাই দৈনিক খাবারের শাক সবজি রাখবেন শাকসবজির যে উপকারী আর কিছুই নেই।

শাকসবজিতে এত পরিমাণে ভিটামিন আছে যা আপনি অন্য কোন খাবারে পাবেন না তাই নিয়মিত শাকসবজি খাবেন এবং আপনার বাচ্চাদের খাওয়াবেন।

এখনতো শীতকাল বাজারে বাঁধাকপি ফুলকপি পাওয়া যাচ্ছে যা আপনার শরীরের শক্তি যোগায় এবং শরীরকে মোটা করতে সাহায্য করে।

তাই এই শীতকালে দৈনিক খাবারে বাঁধাকপি ফুলকপি এবং আলু রাখবেন। আর একবারে খেতে না পারলে একটু পরপর অল্প অল্প করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

খাওয়া দাওয়ায় ঘাটতি দেখা দিলেও ওজন কমে যায় তাই আপনাকে বেশি বেশি খেতে হবে।শাক সবজি খাওয়ার পাশাপাশি বিকালের নাস্তায় পিনাট বাটার অথবা ঘি ,মাখন জাতীয় খাবার রাখবেন এগুলো আপনার শরীরে ক্যালরির ঘাটতি পূরণ করবে।

* সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে চাইলে বেশি বেশি  ফলমূল খাবেন। কমলা, খেজুর জাম্বুরা, আনারস, পেঁপে, তরমুজ ,আঙ্গুর ,ব্লুবেরি এই ফলগুলোতে ভরপুর কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায়।

কার্বোহাইড্রেট শরীরের জন্য অনেক উপকারী কার্বোহাইড্রেট আমাদের পেশি তৈরি করে পেশীতে শক্তি যোগায় এবং শরীরকে মোটা করে। তাই নিয়মিত এই ফলগুলো খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

* ভাতের সাদা মার শরীরকে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই মোটা করে তোলে। আপনি কি জানেন ভাতের সাদা মার শরীরে ওষুধের মত কাজ করে।ভাতের সাদামার 

শরীরকে মোটা করার পাশাপাশি আপনার চুলের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি করে,স্কিন সুন্দর রাখে,স্কিনে ব্রণ কালচে দাগ দূর করে এবং ডায়রিয়া জাতীয় রোগ দূর করে পাশাপাশি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে থাকলে সেটিও দূর হবে।

তাই আপনার শরীর যদি রোগা এবং পাতলা হয় তাহলে আমি সাজেস্ট করব আপনি নিয়মিত ভাতের সাদামার একটু নুন মিশিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনি খুব দ্রুত মোটা হতে পারবেন।

আপনি যদি উপরোক্ত টিপসগুলো অনুসরণ করেন তাহলে আপনি খুব দ্রুত মোটা হতে পারবেন।অতিরিক্ত মোটা শরীরের পাশাপাশি অতিরিক্ত রোগা শরীরও কিন্তু বেমানান এবং অস্বস্তিকর লাগে।

তাই মোটা হওয়ার জন্য বাইরের ক্ষতিকারক ওষুধ মেডিসিন না খেয়ে বাসায় থেকে আপনি এইসব টিপস গুলো মেনে চললে খুব দ্রুত সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারবেন।

লেখকের শেষ কথা

আজ এই পোস্টে ওজন কেন কমে যায় এবং মোটা হওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম আশা করি এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন আর এমন টিপস আরো পেতে এই পোস্টটি নিয়মিত ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url