কিভাবে মোটা হবো-মোটা হওয়ার ২০ টি উপায়
কিভাবে মোটা হবো তাহলে রেগুলার কাজু বাদাম, কিসমিস ,পিনাট বাটার এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার ডিম ,দুধ অবশ্যই খাবেন। তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় গুলো জানতে পোস্টটি সম্পূর্ণ পরুন আশা করি আপনি উপকৃত হবেন।
অল্প সময়ের মধ্যে দ্রুত মোটা হতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আমি নিশ্চিত আপনি যদি আজকের এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়েন এবং নিচের উপায় গুলো অনুসরণ করেন তাহলে আপনি সহজেই দ্রুত মোটা হতে পারবেন কারণ মোটা হওয়ার সমস্ত উপায় নিয়ে আমরা খুঁটিনাটি আজকের এই পোস্টটি আলোচনা করতে চলেছি। চলুন তাহলে আর দেরি না করে এবার আমরা ঝটপট জেনে আসি কিভাবে মোটা হবো এবং ৭ দিনে মোটা হওয়ার উপায় গুলো।
কিভাবে মোটা হবো-মোটা হওয়ার ২০ টি উপায় : ভূমিকা
অতিরিক্ত মোটা হলে দেখতে যেমন খারাপ লাগে তেমনি অতিরিক্ত পাতলা হলেও দেখতে বিশ্রী লাগে।সাথেই নানা লোকের নানান প্রকার বাজে মন্তব্য করে সাথে বন্ধু-বান্ধব থেকে শুরু করে পরিবার পর্যন্ত নানান কটু কথা শুনাতে ছাড়ে না।এই অবস্থায় আমাদের ওজন বৃদ্ধি করা কিন্তু খুবই জরুরী। আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সুবিধার্থে মোটা হওয়ার বৃষ্টি উপায় নিয়ে এসেছি এই উপায় গুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনি দ্রুত অল্প সময় মোটা হতে পারবেন।
আপনি কি জানেন পাতলা হওয়া থেকে মোটা হওয়া বেশি সহজ? মুখে বললেই এবং একটি পোস্ট পড়ে কিন্তু কখনো পাতলা হওয়া সম্ভব নয় তবে মোটা হওয়া কিন্তু খুবই সহজ মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে আপনার ডেইলি খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করতে হবে ডেইলি খাদ্য তালিকাতে ভিটামিন ও ফ্যাট যুক্ত খাদ্য এড করতে হবে। প্রিয় পাঠক আপনি যদি নিচের এই ২০ টি উপায় শুধুমাত্র দুই সপ্তাহ অনুসরণ করেন তাহলে আপনি ফলাফল আপনার হাতে পেয়ে যাবেন। চলুন তাহলে এবার আর দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে আসি অতিরিক্ত ওজন কম হওয়ার কারণগুলো অর্থাৎ কোন কারণে আমাদের ওজন এতটা কম।
অতিরিক্ত ওজন কম হওয়ার কারণ
রিক্ত ওজন কম হওয়ার কারণ খুঁজছেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতে এসেছেন আমরা আজকের এই পোস্টে অতিরিক্ত ওজন কম হওয়ার কারণগুলো নিয়ে আলোচনা করব। আছে যারা ছোট থেকেই খুব শুকনো পাতলা তবে অনেকেই হঠাৎ করে পাতলা হয়ে যায়। ওজন কমে যাওয়া কোনো রোগ নেয়। রোগের লক্ষণ অথবা উপসর্গ।শুধু যে বড় বড় রোগের কারণেই ওজন কমে যায় তা কিন্তু নয়। অনেকসময় খাওয়া দাওয়ায় অনিয়ম করার কারণে ওজন কমে যায়।
আবার শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধলেও ওজন কমে যায়। তবে আপনার ওজন কেন কমছে সেই বিষয়ে জানতে নিচে দেখুন। আমরা অতিরিক্ত ওজন কমে যাওয়ার সমস্ত কারণগুলো নিচে আলোচনা করেছি।
- বিভিন্ন রোগের কারণে ওজন কমে যায়।
- মানসিক চাপ থাকলেও ওজন ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে
- ডায়বেটিস হলে ওজন কমে যায়
- দীর্ঘদিন থেকে শরীরে যক্ষ্মা , কালাজ্বর থাকলে ওজন কমে যায়।
- খাওয়া দাওয়ার অনিয়ম করলে ওজন কমে যায়
- ওজন হঠাৎ কমে যাওয়ার আর একটি কারণ হলো ক্যান্সার।
হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া কিন্তু মোটেও ভালো না। শরীরের উচ্চতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে সবার নির্দিষ্ট ওজন রয়েছে।সেই ওজন যদি হঠাৎ অতিরিক্ত কমে যায় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
আর খাবারের অনিয়মের কারণেও ওজন কমে যেতে পারে তাই নিয়মিত ঠিকভাবে খাওয়া-দাওয়া করতে হবে।চলুন তাহলে জেনে আসি কোন কোন খাবার খেলে ওজন বাড়ে;
আরো জানুনঃ দৈনিক 1000টাকা ইনকাম করতে চান? ক্লিক করুন
কোন কোন খাবার খেলে ওজন বাড়ে
জানতে চান কোন কোন খাবার খেলে ওজন বাড়ে? প্রিয় পাঠক চাইলে ওজন বৃদ্ধি করা খুবই সহজ আপনাকে শুধু নিজের উপায় গুলো অনুসরণ করতে হবে এবং নিজের খাদ্য তালিকায় একটু পরিবর্তন আনতে হবে নিজের খাদ্য তালিকায় একটু পরিবর্তন আনলে আপনি সহজে অল্প দিনেই আপনার ওজনকে বৃদ্ধি করতে পারবেন সত্যি অতিরিক্ত মোটা হলে যেমন নানান লোকের নানান কটু কথা শোনায় তেমনি অতিরিক্ত পাতলা হলেও বিভিন্ন প্রকার বাজে মন্তব্য শুনতে হয় এইজন্য ওজন নিয়ে চিন্তা বাদ দিন এবং নিজের উপায় গুলো আজ থেকেই অনুসরণ করুন।
নিয়মিত প্রোটিনযুক্ত খাবার খান
শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে প্রোটিনের ভূমিকা অনেক বেশি। প্রোটিন যুক্ত খাবার অর্থাৎ ডিম দুধ। নিয়মিত সকালের রাস্তায় ডিম অথবা দুধ রাখার চেষ্টা করুন এটি আপনার শরীর খুব দ্রুত মোটা হবে।
এছাড়াও যেগুলো শুকনো খাবার আছে অর্থাৎ কাজুবাদাম কিসমিস এগুলোতে প্রচুর পাপ প্রোটিন পাওয়া যায় তাই নিয়মিত সকালে আধা কাপ কিসমিস অথবা কাজুবাদাম খেতে হবে।
বেশি বেশি ড্রাই ফ্রুটস
ড্রাই ফ্রুটস শরীরে ওজন বাড়াতে ওষুধের মতো কাজ করে। ড্রাই ফ্রুটস এ ক্যালোরির পরিমাণ অনেক বেশি থাকে।তাই নিয়মিত ড্রাই ফ্রুটস খাবেন।সকালে উঠে আধা কাপ কিশমিশ ,বাদাম অথবা খেজুর খাবেন।
নিয়মিত নাস্তায় কিসমিস ,খেজুর অথবা বাদাম খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন।আর খাওয়ার অবশ্যই ৩০ মিনিট আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন।
আপনি যদি ৩ বেলা একটু একটু করে ড্রাই ফ্রুটস খান তাহলে আপনি অনেক দ্রুত মোটা হতে পারবেন।
বেশি বেশি শাক সবজি
নিশ্চয়ই জানেন যে, শরীরের জন্য শাকসবজির চেয়ে বেশি ভিটামিন এবং পুষ্টিকর আর কিছুই হয় না। তাই আপনি যদি আপনার ওজন খুব দ্রুত বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন তাহলে অবশ্যই আপনি বেশি বেশি শাকসবজি খাবেন ।
শাকসবজি পাশাপাশি বেশি বেশি কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার খাবেন এতে আপনার ওজন খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পাবে।
পি-নাট বাটার খাবেন
নাস্তায় পি-নাট বাটার খাবেন।পি নাট বাটারে প্রচুর ক্যালরি রয়েছে যা আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
আপনি যদি খুব দ্রুত আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন তাহলে ,নিয়মিত নাস্তায় ব্রেড এর সাথে পিনাট বাটার খাবেন।
ক্যালরিযুক্ত খাবার খান
ক্যালোরি আপনার শরীরে মোটা করতে অনেক বেশি সাহায্য করবে এই জন্য যে খাবারগুলোতে ক্যালোরি পরিমাণ বেশি আপনি সেই সময় খাবার গুলো বেশি করে খাওয়ার চেষ্টা করুন।
আপনার দৈনিক খাবারে যদি ক্যালরি ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম থাকে তাহলে আপনি তার থেকে আরও ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম বাড়িয়ে খান এতে আপনার শরীর খুব দ্রুত মোটা হবে।
আলু খাবেন
আলু যেমন সুস্বাদু তেমনি কার্বোহাইড্রেট এবং কমপ্লেক্স সুগারে ভরপুর একটি উপাদান।রোজ ২ টি সিদ্ধ আলু খাবেন এতে আপনার শরীর খুব দ্রুত গতিতে মোটা হবে।
ভাতের সাদা মার
ভাতের সাদামার শরীরকে অনেকটা মোটা করে তোলে। তাই ভাত রান্না করার সময় মার ফেলে দিবেন না সেটি হালকা নুনের সাথে খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনি খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন।
ফল মূল খেলে ওজন বাড়ে
আপনি নিশ্চয় জানেন কলেজের বেশি পুষ্টিকর এবং উপকারী আর কিছুই নেই এমন কিছু ফল আছে যেগুলো খেলে আপনার ওজন খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাবে
সেগুলো হলো পাকা পেঁপে, কলা ,কাঁঠাল, মিষ্টি আলু ,আম, লিচু ও মিষ্টি কুমড়া। এই ফলগুলো শরীরের ওজন বাড়াতে অনেক বেশি সাহায্য করে আপনি নিয়মিত খাবারে এই ফলগুলো অবশ্যই রাখবেন।
দুধ ও মধু খেলে ওজন বাড়ে রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধে মধু মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাবেন।এতে শরীর মোটা হওয়ার পাশাপাশি শরীরে শক্তি শক্তি যোগায়
কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার
কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার হল ভাত এবং রুটি। চেষ্টা করবেন দৈনিক দুই বেলা ভাত কিংবা রুটি খাওয়ার। সাধারনের তুলনায় একটু বেশি খাবেন।
তবে অতিরিক্ত নয় অতিরিক্ত খেলে আপনি ওজন খুব বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পেতে পারে ।এইজন্য দুই বেলা সাধারনের তুলনায় একটু বেশি পরিমাণে ভাত কিংবা রুটি খাবেন।
আপনি যদি খুব দ্রুত আপনার শরীরকে মোটা করতে চাচ্ছেন তাহলে শুধু খাবার খেলেই তা সম্ভব না,খাবার খাওয়ার পাশাপাশি আপনাকে কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে।সেই টিপস গুলো অনুসরণ করলে
আপনি খুব তাড়াতাড়ি এবং সহজে মোটা হতে পারবেন।
সেই টিপস গুলো এক নজর দেখে আসি;
টেনশনমুক্ত/মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে
সব সমস্যার মূল কারণ হলো মানসিক চাপ / টেনশন।এই মানসিক চাপের কারণে শরীরে হাজারো রোগ বাসা বাঁধে।তাই চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব মানসিক চাপ মুক্ত থাকতে ।
আপনি কি জানেন ?মানসিক চাপের কারণে শরীরের ওজন দিন দিন কমে যায়।তাই আজ থেকে যতটা সম্ভব টেনশন মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান
পর্যাপ্ত পরিমাণের তুলনায় কম ঘুমালে শরীরের ওজন আস্তে আস্তে কমে যায় এবং শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয় চোখের নিচে কালো দাগ হয়ে যায়। তাই শরীরকে ঠিক রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে।
অনেকে রাত জেগে মোবাইল ব্যবহার কিংবা টিভি দেখেন এতে আপনার শরীরের অনেক বেশি ক্ষতি হয়। পাশাপাশি শরীরের ওজন ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে। তাই আজ থেকে পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানোর চেষ্টা করবেন।
তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায়
নিচে তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় দেওয়া হলো,আশা করি এই উপায় গুলো অনুসরণ করলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি মোটা হতে পারবেন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন
- দৈনিক খাবারের পরিমাণ বৃদ্ধি করুন।
- দৈনিক খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিনযুক্ত খাবার কে বেশি প্রাধান্য দিন।
- সকালের নাস্তাই দুধ ডিম খাবেন। দুধ ও ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে।
- নিয়মিত আধা কাপ বাদাম খাবেন । বাদামে রয়েছে প্রচুর ক্যালরি যা আপনাকে মোটা হতে সাহায্য করবে।
- দৈনিক খাবারের সাথে মাখন এবং ঘি ব্যবহার করুন। তাহলে আপনার ওজন খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পাবে।
- নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করুন ঘুম আপনার শরীরের জন্য খুব উপকারী অনেক সময় ঠিক ভাবে ঘুম না হলে শরীরের ওজন কমে যায়।
- খাদ্য তালিকায় চর্বিযুক্ত খাবার যুক্ত করুন অর্থাৎ যে খাবারগুলোতে অতিরিক্ত ক্যালরি রয়েছে। ক্যালরি আপনার শরীরকে মোটা করতে সাহায্য করবে।
- আপনার শরীরে যতটুকু প্রয়োজন তার চেয়ে ৪০০-৫০০ গ্রাম ক্যালরি বেশি খান। এতে আপনার ওজন তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পাবে।
- একটু পরপর খাওয়ার চেষ্টা করুন।
- খাদ্য তালিকায় চকলেট এবং চিজ রাখুন।
- নিয়মিতো বিকালের নাস্তায় পি-নাট বাটার খাবেন
- তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য মানসিক চাপ মুক্ত থাকতে হবে।
তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার অন্যান্য টিপস গুলো
আপনি কি জানেন ওজন কমানোর থেকে ওজন বৃদ্ধি করা খুব সহজ আপনি সামান্য কিছু টিপস অনুসরণ করলেই খুব সহজে আপনি আপনার দেহের ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন।
তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার অন্যান্য টিপস গুলো নিচে দেওয়া হলো;
- নিয়মিত ডায়েট করুন। আর নিয়মিত ডায়েটে এমন কিছু পুষ্টিকর খাবার অ্যাড করুন যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে।
- নিয়মিত খাবার সময়মতো খাবেন।
- দৈনিক নস্তায় পিনাট বাটার এর সাথে ঘি এবং মাখন খাবেন।
- নিয়মিত সকালে কাঁচা মটরশুটি খাবেন ।আপনি কি জানেন কাঁচা মটর শুটি আপনার শরীররের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
- যে কোন খাবার খাবার সময় আস্তে আস্তে চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
- বেশি বেশি শুকনো ফল খাওয়ার চেষ্টা করবেন যে ফলগুলোতে অতিরিক্ত ক্যালরি রয়েছে।
- নিয়মিত সকালে বাদাম শেক খাবেন
আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার ওজন খুব তাড়াতাড়ি
কিভাবে মোটা হবো-মোটা হওয়ার ২০ টি উপায় শেষ কথা :
প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এই পোস্টে কিভাবে মোটা হব এবং মোটা হওয়ার ২০ টি উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি দ্রুত কোন সাইড ইফেক্ট ছাড়াই নিজের শরীরকে মোটা করতে চান সে ক্ষেত্রে উপরের উপায় গুলো অনুসরণ করুন অনেকে আছে যারা শরীরকে মোটা করার জন্য বাজারে বিভিন্ন প্রকার প্রোড াক্ট ব্যবহার করে এই প্রোডাক্ট গুলো আপনার শরীরকে ভেতর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এর জন্য সময় থাকতে এখনই সাবধান হোন
এবং বাজারে ক্ষতিকারক প্রোডাক্ট ব্যবহার করা বাদ দিন আর প্রাকৃতিক উপায়ে যে শরীরকে মোটা করার চেষ্টা করুন। আপনি কি জানেন ওজন কমানোর চেয়ে ওজন বৃদ্ধি করার বেশি সহজ? তাই আপনি যদি দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যেই নিজের ওজনকে দ্রুত বৃদ্ধি করতে চান তাহলে উপরের উপায় গুলো অনুসরণ করুন এই উপায় গুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনি দ্রুত আপনার ওজনকে বৃদ্ধি করতে পারবেন ।
নিয়মিত সকালে এক বাটি বাদাম খেয়ে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায় যে আপনার শরীরকে মোটা করতে সহায়তা করবে। বেশি বেশি ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন এই খাবারগুলো আপনার শরীরকে ফোলাতে সহায়তা করবে আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন মোটা হওয়ার উপায় গুলো এই পোস্টে যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url