মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো (A-Z গাইডলাইন)
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আমরা আজকের এই পোস্টে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব, ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয় এবং মোবাইল দিয়ে কি কি কাজ করা যায়, সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি জানলে অবাক হবেন যে, ফ্রিল্যান্সাররা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রায় প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি যদি তাদের মত মোবাইল দিয়ে কাজ করে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।বর্তমান সময়ের প্রযুক্তি এত বেশি উন্নত হচ্ছে যে এখন সবকিছুই সম্ভব আপনি চাইলে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি আপনি যদি নিচের উপায় গুলো অনুসরণ করে কাজ করেন তাহলে আপনার আগামী দিনগুলো বদলে যাবে। বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা বড় কোন ব্যাপার না। আপনাকে শুধু জানতে হবে কোথায় এবং কিভাবে কাজ করতে হয়। আর ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি কি যোগ্যতার প্রয়োজন? এই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানলে আপনি সহজে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।চলুন জেনে নেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো, মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব এবং মোবাইল দিয়ে কি কি কাজ করা যায়।
পেজ সূচিপত্র
ভূমিকা
কিন্তু এখন আপনি চাইলে হাতে থাকা একটি স্মার্টফোনের মাধ্যমে সহজেই অনলাইন থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারছেন ব্যাপারটি খুব মজার না? মোবাইল দিয়ে কি সত্যিই এতো টাকা ইনকাম করা সম্ভব? হ্যাঁ বন্ধুরা শুনে আজব লাগলেও সত্যি যে মোবাইল ফোন দিয়ে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তবে এসেছে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে কোথায় এবং কিভাবে কাজ করতে হয় কারণ সঠিক পথে সঠিক পদ্ধতিতে কাজ না করলে কিন্তু কখনো ইনকাম হবে না।
তাই আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে শেয়ার করব মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। মোবাইল ফোন দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং শেখা সম্ভব? ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন? এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর আপনারা আজকের এই পোস্টে পেয়ে যাবেন। আজকের এই পোস্টে আমরা মোবাইল দিয়ে কি কি কাজ করা যায়, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব এবং ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয় সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। প্রথমে চলুন আমরা ঝটপট জেনে আসি ফ্রিল্যান্সিং কি।
ফ্রিল্যান্সিং কি
আমরা অনেকেই এই শব্দটি শুনেছি ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং করে নাকি অনেক টাকা পয়সা ইনকাম করা সম্ভব। এগুলা কি আজও সত্যিই? সত্যিই কি ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব? হ্যাঁ বন্ধুরা ফ্রিল্যান্সিং মানে মুক্ত পেশা। অর্থাৎ এই পেশাতে আপনি নিজেই আপনার বস। আমার মতে চাকরি ও ব্যবসা থেকে সবচেয়ে সেরা হল ফ্রিল্যান্সিং। ব্যবসা শুরু করলে মোটা মূলধনের প্রয়োজন কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করতে কোন প্রকার মূলধনের প্রয়োজন নেই।
আবার চাকরি করতে চাইলে সেখানে আপনার ডিগ্রি সার্টিফিকেটের প্রয়োজন সাথে মোটা টাকা ঘুষ। কিন্তু আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে কোন প্রকার যোগ্যতা ও টাকা ছাড়াই মোবাইলের ফোনের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রিয় পাঠক এর সুবিধা অনেক। চাকরি অথবা ব্যবসাতে যেমন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত খাটাখাটনি পরিশ্রম করতে হয় প্রতিদিন সকালে উঠে অফিসে অথবা দোকানে যেতে হয় এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং করলে এটি সম্পূর্ণ আপনার ইচ্ছা স্বাধীন।
অর্থাৎ আপনার যখন ইচ্ছা তখন কাজ করতে পারবেন এখানে আপনার কোন বস নেই আপনি নিজেই আপনার বস। আবার আপনি চাইলে পিকনিকে অথবা বাইরে কোথাও ঘুরতে যেতে পারবেন সেখানে আপনি ল্যাপটপ অথবা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ফ্রি টাইমে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমার মতে ব্যবসা ও চাকরির চেয়ে সবচেয়ে সেরা হল ফ্রিল্যান্সিং। তাই আপনারা যারা অনলাইনে এত সময় নষ্ট করেন তারা এখন থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আগ্রহী হন।
প্রিয় পাঠক আশা করছি ওপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং কি। ফ্রিল্যান্সিং মানে মুক্ত পেশা। ফ্রিল্যান্সিং এর আরো একটি বড় সুবিধা হল এটি আপনি বাসায় বসে করতে পারছেন। অর্থাৎ এই চাকরিটি করার জন্য আপনাকে বাইরে কোথাও যেতে হচ্ছে না। কিংবা নির্দিষ্ট কোন সময়ে কাজ করতে হবে এমনটা নয়। আপনার যখন ইচ্ছা হবে তখন এই কাজটি করতে পারবেন। আশা করছি আপনি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন এবার চলুন আমরা জেনে আসি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা
অনেকের মনে এই প্রশ্নটি থাকে যে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা। আমাদের প্রত্যেকের কাছে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার থাকেনা। কিন্তু এখন প্রত্যেকের কাছে একটি স্মার্ট ফোন রয়েছে এক্ষেত্রে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় নাকি? সাধারণত আমরা মোবাইল ইন্টারনেট, facebook, ব্রাউজার অথবা গেম খেলা কিংবা কথা বলার জন্য ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আপনি চাইলে এখন থেকে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা ইনকাম।
বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি এত বেশি উন্নত হচ্ছে যে আপনি চাইলে ঘরে বসে আপনার হাতে থাকা একটি স্মার্টফোনের সাহায্যে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিমাসে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম। শুনে খুব অবাক হচ্ছেন তাই না? প্রিয় পাঠক আপনি যদি নিচের এই উপায় গুলো অনুসরণ করে কাজ করেন তাহলে আশা করছি আপনিও ভবিষ্যতে মোবাইল ফোন থেকেই প্রতিমাসে প্রায় দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবে। আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে এমন কিছু টিপস শেয়ার করব যার মাধ্যমে আপনারা সহজেই মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক আশা করছি ওপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা। চাইলে মোবাইল ফোন দিও ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায় আপনি যদি জানতে চান মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় তাহলে এই পোস্টটি সম্পন্ন করতে থাকুন কারন আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য উপকারি হতে চলেছে কারণ ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সবকিছু খুঁটিনাটি বিস্তারিত আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে শেয়ার করব।এবার চলুন আমরা জেনে আসি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
ওপরের আলোচনার মাধ্যমে এতক্ষণে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে মোবাইল ফোন দিয়েও সহজে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায় তবে এবার আমরা জানবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। আপনি যদি মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আমরা আজকের এই পোস্টে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে খুঁটিনাটি সবকিছু আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আশা করছি আজকের এই একটি পোস্ট পড়ার পর আপনাকে আর অন্য কোন ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করতে হবে না।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান? ফ্রিল্যান্সিং মানে মুক্ত পেশা এখানে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে যেমন লোগো ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ব্লগিং আর্টিকেল রাইটিং, এসইও অপটিমাইজেশন, কপি অ্যান্ড পেস্ট, ডাটা এন্ট্রি এবং বুক কভার ডিজাইন। মার্কেটপ্লেস এ সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন কাজ হল লোগো ডিজাইন এবং এসিও অপটিমাইজেশন। তবে লোগো ডিজাইন করার জন্য একটি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের প্রয়োজন যেহেতু আমাদের কাছে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার কোনটি নেই।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান? ফ্রিল্যান্সিং মানে মুক্ত পেশা এখানে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে যেমন লোগো ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ব্লগিং আর্টিকেল রাইটিং, এসইও অপটিমাইজেশন, কপি অ্যান্ড পেস্ট, ডাটা এন্ট্রি এবং বুক কভার ডিজাইন। মার্কেটপ্লেস এ সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন কাজ হল লোগো ডিজাইন এবং এসিও অপটিমাইজেশন। তবে লোগো ডিজাইন করার জন্য একটি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের প্রয়োজন যেহেতু আমাদের কাছে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার কোনটি নেই।
সে ক্ষেত্রে আমাদেরকে জানতে হবে যে মোবাইল ফোন দিয়ে কোন কাজ করা যায়। মোবাইল ফোন দিয়ে সহজে ব্লগিং করা সম্ভব, আর্টিকেল লিখা সম্ভব, কপি অ্যান্ড পেস্ট করা সম্ভব এবং ডাটা এন্ট্রি সহ এসইও অপটিমাইজেশন সম্ভব। সবচেয়ে মজার একটি ব্যাপার হল ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার বিশেষ করে যোগ্যতা অথবা দক্ষতার প্রয়োজনীয় অর্থাৎ মনে করুন আপনি যদি কপি এন্ড পেস্ট এর কাজ করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার কোন যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। এখানে আপনার হাতে থাকা একটি মোবাইল ফোনই যথেষ্ট।
মার্কেটপ্লেসে হাজার হাজার ক্লায়েন্ট রয়েছে যারা ডলার দিয়ে কপি এন্ড বেস্ট এর কাজ করিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি যদি চান তাহলে কপি ও পেস্ট এর কাজ করে মার্কেটপ্লেস এ নিজের জায়গা তৈরি করতে পারবেন। আবার ডাটা এন্ট্রি করার জন্য বিশেষ করে দক্ষতার প্রয়োজন নেই আপনি জেনে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি করেও প্রতিমাসের প্রায় ৩০০০০ থেকে ৩৫০০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। তবে শুধুমাত্র এই একটি কাজের মাধ্যমে আপনি মার্কেটপ্লেসে টিকে থাকতে পারবে না।
এই জন্য আপনাকে বিশেষ দক্ষতায় পাকাপুক্ত হতে হবে। তার জন্য আপনি চাইলে আপনার আশে পাশের ভালো ইনস্টিটিউট থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স অথবা গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স সম্পন্ন করতে পারেন এক্ষেত্রে আমার মতে সেরা হবে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করেন। কারণ অল্প সময়ের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং করুক সম্পন্ন করার পর আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স এটি একটু সময় সাপেক্ষ।
ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করে আপনি ব্লগিং করতে পারবেন আর্টিকেল লিখতে পারবেন এবং সেই আর্টিকেলগুলোকে বিক্রি করে টাকা মোটা টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগিং করার মাধ্যমে প্রতি মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি ব্লগিং সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান এবং একটি ওয়েবসাইট কিনতে চান তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার কাছে একটি ওয়েবসাইট থাকলে সেখানে দুই থেকে তিন মাস কাজ করার মাধ্যমে আপনি সহজেই টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
আপনি জানলে অবাক হবেন যে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘন্টা কাজ করে আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইট থেকে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েবসাইটে ডলার ইনকাম হয় এবং সেই ডলারগুলো যখন আপনি বাংলা টাকায় কনভার্ট করেন তখন আপনার ইনকামের হার অনেক বেশি হয়। এইজন্য ওয়েবসাইট থেকে আপনি চাইলে প্রতি মাসে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে টাকা ইনকাম আপনার কাজের উপর নির্ভরশীল আপনি যদি বেশি কাজ করেন তাহলে আপনার ইনকাম বেশি হবে।
প্রিয় পাঠক আপনি যদি সুন্দর এবং প্রফেশনাল ওয়েবসাইট বানাতে চান কিংবা কিনতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করুন। ঈদ উপলক্ষে আপনাদের জন্য বিশেষ ছাড় রয়েছে। যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ডের মানুষ ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবে ব্লগিং করার জন্য বিশেষ কোনো দক্ষতা অথবা যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। তবে হ্যাঁ ব্লগিং করার জন্য অবশ্যই আপনার বাংলা লেখা লিখে দক্ষতা অনেক ভালো হতে হবে। আপনার বাংলা লেখালেখির দক্ষতা যদি খুব ভালো হয় তাহলে আপনি সহজে ব্লগিং করে প্রতি মাসে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক আশা করছি ওপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। আমাদের অনেকের ইচ্ছা থেকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার কিন্তু আমরা সঠিক গাইডলাইন অথবা দিক নির্দেশনার অভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারি না। তাই আশা করছি আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন আপনার যদি এ বিষয়ে আরো কোন মতামত অথবা প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই জানাবেন। এবার চলুন আমরা জেনে আসি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব।
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব
ওপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কি কি কাজ করা যায়। এবার আমরা জানবো কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব অর্থাৎ আপনি যদি মার্কেট প্লেসে কাজ করতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম। ফ্রিল্যান্সিং জগতের সবচেয়ে বড় একটি মার্কেটপ্লেস এর নাম হলো ফ্রিল্যান্সার। এক্ষেত্রে যেহেতু আপনি প্রথম প্রথম ফ্রিল্যান্সিং শুরু করছেন এই অবস্থায় ফ্রিল্যান্সারে ক্লাইন্ট পাওয়া খুবই মুশকিল।
এক্ষেত্রে আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো আপনি ফাইভারে অথবা আপওয়ার্কে কাজ শুরু করুন। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এই দুইটি মার্কেটপ্লেস উপযোগী কারণ এখানে হাজার হাজার ক্লায়েন্ট রয়েছে যারা নতুন ফ্রিল্যান্সারদের অপেক্ষায় থাকেন। এই মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনি সহজেই কাজ পেয়ে যাবেন। তবে কাজ করার আগে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব অর্থাৎ ফাইভারে অথবা আপওয়ার্কে কিভাবে একাউন্ট খুলব? নিচে দেওয়া পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করুন।
- প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনের ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করুন।
- সার্চ দিন Fiverr । অথবা নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।
- মার্কেটপ্লেস টি ওপেন হওয়ার পর যেহেতু আমাদের কোন অ্যাকাউন্ট নেই, সে ক্ষেত্রে ডান সাইডের ওপরের কর্ণারে একটি Join নামক অপসন পেয়ে যাবেন।
- Join নামক অপশনে ক্লিক করার পর নিশ্চয়ই আপনার সামনে এমন একটি পেজ ওপেন হয়েছে।
- আপনার যদি কোন জিমেইল একাউন্ট অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে তার ওপর ক্লিক করে লগইন করতে পারবেন।
- যেকোনো একটি জিমেইল এর উপর ক্লিক করে নিচের কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন।
- তারপর আপনার সামনে একটি নোটিস আসবে যে আপনি কি আপনার এই জিমেইলের মাধ্যমে ফাইভার অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে চান সেখানে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন।
- তারপর একটি ইউজার নেম বেছে নিন তারপর নিচের কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন।
- তারপর আপনার সামনে দুইটি অপশন আসবে buying finance service এবং selling freelance service। সেখানে নিচের অপশনটি selling freelance service এর উপর ক্লিক করে নিচের কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন।
- তারপর আপনার সামনে আরো চারটি অপশন আসবে সেখানে সোলো ফ্রিল্যান্সার অথবা এজেন্সি এমপ্লয়ি নামক অপশন এ ক্লিক করে নিচের কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন।
- তারপর আপনার সামনে আরো একটি অপশন আসবে Whats your freelancing experience। অর্থাৎ আপনার ফ্রিল্যান্সিং এক্সপেরিয়েন্স কেমন সেখানে I am just getting started অথবা freelancing online নামক অপশনের উপর ক্লিক করুন।
- ব্যাস তৈরি হয়ে গেল আপনার ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট এবার এইখানে আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন।
প্রিয় আটক আশা করছি উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলবো। আপনি যদি উপরের স্টেপ বাই স্টেপ নিয়ম গুলো অনুসরণ করেন তাহলে আশা করছি সহজেই একটি ফাইভার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। এইখানে আপনি লক্ষ্য করবেন রেগুলার হাজার হাজার ক্লাইন্টরা বিভিন্ন কাজের জন্য পোস্ট করে থাকে। সেখানে আপনি চাইলে তাদের কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারকে শুরু করতে পারবেন। এবার চলুন আমরা জেনে আসি ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়।
ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়
ওপরের আলোচনার মাধ্যমে আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব তবে এবার আমরা জানবো টাকা কিভাবে তুলতে হয় কারণ ফ্রিল্যান্সিং এ টাকা ইনকাম করতে চাইলে অবশ্যই আমাদেরকে টাকা কিভাবে তুলতে হয় সেই বিষয়েও জানতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা তোলার পদ্ধতি কাজের উপর নির্ভরশীল। ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয় সেই বিষয়ে বিস্তারিত সবকিছু জানতে নিচে দেখুন আমরা ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয় সেই সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
আপনি যদি ফাইভারে অথবা ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসে কাজ করেন সেই তাহলে সেখানে টাকা তোলার জন্য আপনার অবশ্যই একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন। ব্যাংক একাউন্ট থেকে আপনার ফাইভারে অথবা ফ্রিল্যান্সার একাউন্টে এড করতে হবে তাহলে ডলারগুলো সরাসরি আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্টে ট্রান্সফার হবে। এক্ষেত্রে টাকা তোলা প্রথমবার আপনার কাছে একটু ঝামেলা মনে হতে পারে কিন্তু ধীরে ধীরে এটি আপনার কাছে সহজ মনে হবে।
আপনি যদি ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে সেখানেও আপনার একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং পাসপোর্ট এর প্রয়োজন কারণ যেহেতু ডলার ইনকাম করছেন সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন রয়েছে কারণ আপনি ডলার কখনোই আপনার বিকাশে অথবা নগদে পেমেন্ট নিতে পারবেন না। এক্ষেত্রে একটি ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজন রয়েছে, তাই আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে দ্রুত একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ফেলুন।
আরো পড়ুন: ADD দেখে টাকা আয় করতে চাচ্ছেন? ক্লিক করুন
প্রিয় পাঠক আশা করছি উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়। প্রথম অবস্থায় এটি আপনার কাছে জটিল মনে হলেও ধীরে ধীরে পেমেন্ট পদ্ধতিটি আপনার কাছে সহজ মনে হবে। আশা করছি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন আজকের এই পোস্টে আমরা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আলোচনা করলাম আপনার যদি আরো কোন প্রশ্ন অথবা মতামত থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন।
পাঠকদের কিছু প্রশ্ন
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব?
ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট নিয়ে চিন্তিত? ভাবছেন কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আমরা আজকের এই পোস্টে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট খুলতে হয় কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে হয় এবং মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা সম্ভব নাকি সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।
মোবাইল দিয়ে কি কি কাজ করা যায়?
২০২৪ সালে প্রযুক্তি এত বেশি উন্নত হচ্ছে যে এখন আর কোন কিছুই অসম্ভব নয় মোবাইল দিয়ে সবকিছুই করা সম্ভব আগের যুগের ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার ছাড়া অনলাইনে টাকা ইনকাম করার কথা কল্পনাও করা সম্ভব ছিল না কিন্তু এখন তা বাস্তবেও সম্ভব আপনি চাইলে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ব্লগিং করতে পারবেন, ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন, ইউটিউবার হতে পারবেন, ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন, এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।
এক কথায় মোবাইল ফোন দিয়ে এখন সবকিছুই সম্ভব তাই আপনার কাছে যদি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার না থাকে তাহলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি জানতে চান মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে হয় তাহলে এই পোস্টটি সম্পন্ন করতে থাকুন আমরা আজকের এই পোস্টে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা তুলব এবং কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো সে সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়?
ফ্রিল্যান্সিং এ টাকা তুলতে চান তাহলে আপনার প্রথমেই প্রয়োজন একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের আপনার কাছে যদি একটি ব্যাংক একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি সহজেই ফিন্যান্স থেকে টাকা তুলতে পারবেন। যেহেতু মার্কেট প্লেস থেকে ডলার ইনকাম হয় সেক্ষেত্রে ডলার বিকাশে অথবা নগদ একাউন্টে পেমেন্ট নেওয়া সম্ভব নয় এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন একটি ব্যাংক একাউন্টের।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম কিভাবে করবো?
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আমরা আজকের এই পোস্টে মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে হয়, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট খুলতে হয় এবং কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা তুলতে হয়, সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত সবকিছু আলোচনা করেছি। তাই আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন। এছাড়াও আপনি যদি মোবাইল ফোন থেকে গেম খেলে, অ্যাড দেখে অথবা ছোটখাটো কিছু কুইজের উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটের earn money online ক্যাটাগরিটি ঘুরে আসুন। সেখানে ইনকামের হাজারো উপায় রয়েছে।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এই পোস্টে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো, ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয় এবং মোবাইল দিয়ে কি কি কাজ করা যায় সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে, মোবাইল ফোন দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায়? কারণ আমাদের প্রত্যেকের কাছেই তো আর ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার নেই এক্ষেত্রে কি আমরা আমাদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারব?
অবশ্যই বর্তমান সময় প্রযুক্তি এত বেশি উন্নত হচ্ছে, আমরা চাইলে সবকিছুই পারবো। আপনার হাতে যদি একটি স্মার্ট ফোন থাকে, তাহলে আপনি সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আরও একটি মজার বিষয় হল ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আমাদের বিশেষ কোন দক্ষতার যোগ্যতা অথবা কলেজের ডিগ্রীর প্রয়োজন নেই এখানে আপনার হাতে দেখা একটি স্মার্টফোনই যথেষ্ট। হাতে থাকা স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট কানেকশন অথবা ওয়াইফাই কানেকশনের সাহায্যে সহজেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও আজকের এই পোস্টে করলাম যে মোবাইল ফোন দিয়ে কি কি কাজ করা সম্ভব। মোবাইল ফোন দিয়ে সবকিছুই সম্ভব আপনি চাইলে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ব্লগিং করতে পারবেন, আর্টিকেল লিখতে পারবেন, এসিও অপটিমাইজ করতে পারবেন, ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন, টি সার্ট এডিটিং করতে পারবেন এবং কপি ও পেস্টের কাজও করতে পারবেন। অর্থাৎ এক কথায় বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সবকিছুই সম্ভব। প্রিয় পাঠক আশা করছি, আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন,
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে হয় এবং মোবাইল ফোন দিয়ে কি কি কাজ করা সম্ভব। আজকের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি অনলাইনে ইনকামের আরো উপায় খোঁজেন তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটে ঘুরে দেখুন আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত অনলাইনে ইনকামের বিভিন্ন উপায় শেয়ার করে থাকি। আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url