আপনি কি সারোগেসির পদ্ধতি এবং সারোগেসি জায়েজ অথবা হালাল নাকি সেই বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব যে সারোগেসি কিভাবে করা হয় এবং গর্ভ ভাড়া কি জায়েজ নাকি হারাম।
প্রতিমাসে ১২০০০ টাকা ইনকাম
সারোগেসি বলতে একজন নারীর গর্ভে অন্য কোন দম্পত্তির সন্তান ধারণের ক্ষমতাকে বোঝাই। আপনি কি সারোগেসির ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে চান? তাহলে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন। আজকের এই পোস্টে আমরা সারোগেসি কিভাবে করা হয় এবং গর্ভ ভাড়া কি জায়েজ নাকি হারাম এবং সারোগেসি পদ্ধতি খরচ কত সেই সমস্ত সম্পর্কে খুঁটিনাটি সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করব।
সারোগেসি হল একটি জনপ্রিয় কৃত্রিম পদ্ধতি যার মাধ্যমে সহজেই কোনো দম্পত্তির সন্তানকে অন্য একটি নারীর গর্ভে ধারণ করা হয়। কিছুদিন আগে বলিউডের কারণ জহার ও প্রিয়াঙ্কা চোপড়া টিভির পর্দায় কথাটি বলেন যে তার সন্তান সরোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে জন্মগ্রহণ করেছে। শুধু কারণ জহার নয় বলিউডের আরো অনেক নামিদামি সেলিব্রেটি রয়েছেন যারা সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান নিচ্ছেন।
আরো পড়ুন: ফ্রি লটারি খেলে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত
কিন্তু এই সারোগেসি পদ্ধতিতে আসলে কি কেন এই সারোগেসি পদ্ধতি নিয়ে এত সমালোচনা ও বিতর্ক? আপনি যদি সারোগেসি সম্পর্কে সবকিছু খুঁটিনাটি জানতে চান তাহলে নিচে দেখুন আমরা আলোচনা করেছি সারোগেসি মানে কী
সারোগেসি মানে কী
সারোগেসি হল একটি কৃত্রিম চিকিৎসা পদ্ধতি যার মাধ্যমে অন্য কোন দম্পতি অথবা হাজব্যান্ড ও ওয়াইফ এর সন্তানকে অন্য একটি সারোগেট মা এর গর্ভে ধারণ করা। এটি সম্পূর্ণ একটি কৃত্রিম পদ্ধতি।IVF পদ্ধতির মাধ্যমে ওয়াইফ অথবা নারীর দেহ থেকে ডিম্বানু নিয়ে ও হাসবেন্ড অথবা পুরুষের দেহ হতে শুক্রাণু নিয়ে একটি টেস্টটিউব এর মধ্যে সংরক্ষণ করে সেটি সারোগেট নারীর গর্ভাশয়ে
প্রতিস্থাপন করার পদ্ধতি কে বলা হয় সারোগেসি। এই প্রক্রিয়াটি ভারতে অনেক বেশি জনপ্রিয়। বেশিরভাগ দাম্পত্যের মধ্যে এই সন্তান নিয়ে ঝামেলা চলে অনেক মা সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম হয়।তাদের জন্য এই কৃত্রিম সারোগেসি পদ্ধতিটি তৈরি হয়েছে।সারোগেসি এটি একটি ইংলিশ শব্দ এর বাংলা মিনিং হলো যেই বাবা-মা সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম অথবা কোন মায়ের যদি সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে জীবনের ঝুঁকি
আরো পড়ুন: এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
থাকে তখন তারা নিজেদের ডিম্বানু ও শুক্রাণুকে একটি টেস্ট টিউবে সংরক্ষণ করে সেটি অন্য একটি সারগেট নারীর গর্ভাশয় প্রতিস্থাপন করা। এটি মূলত সারোগেসি বাঙ্গালী মিনিং। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে সারোগেসি মানে কী এবং সারোগেসি বাঙ্গালী মিনিং কি। বা চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি সারোগেসি কিভাবে করা হয়।
সারোগেসি কিভাবে করা হয়
উপরোক্ত এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে সারোগেসি কি কিন্তু সারোগেসি কিভাবে করা হয়? এই বিষয়টি আপনি জানেন সারোগেসি একটি কৃত্রিম পদ্ধতি যে পদ্ধতির মাধ্যমে যারা সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম তারাও সন্তানের স্বাদ গ্রহণ করতে পারবে। বেশিরভাগ দম্পতির মধ্যে সন্তান নিয়ে ঝামেলা দেখা যায়। অর্থাৎ যারা সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম তাদের জন্য এই সারোগেসি পদ্ধতিটি তৈরি করা হয়েছে।
অনেক নারীর শরীর দুর্বল হয় ফলে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে জীবনের ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয় তাই তাদের জন্য এই সারোগেসি পদ্ধতিটি তৈরি করা হয় যে নিজেদের ডিম্বানু ও শুক্রাণুকে অন্য একটি সারোগেট মায়ের গর্ভাশয় প্রতিস্থাপন করার মাধ্যমে সন্তানের স্বাদ গ্রহণ করতে পারবে।এভাবে অক্ষণ বাবা মাসারোগেসির মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দেয়।এবার চলুন তাহলে আমরা সারোগেসি পদ্ধতি কি জেনে আসি
সারোগেসি পদ্ধতি কি
সারোগেসি পদ্ধতি মূলত ২ ধরনের হয়
১. পার্শিয়াল সারোগেসি, ২. জেস্টেশনাল সারোগেসি
পার্শিয়াল সারোগেসি
পার্শিয়াল সারোগেসি এই পদ্ধতিতে মায়ের কোন ভূমিকা নেই। এই পদ্ধতিতে বাবার শুক্রাণু ও সারোগেট মায়ের ডিম্বানু দ্বারা সন্তান ধারণ করা হয় কিন্তু যদি বাবার শুক্রানুর পরিমাণ কম হয় কিংবা বন্ধ্যাত্বের জন্য যদি শুক্রাণুর পরিমাণ কম হয় তাহলে বাইরের কোন পুরুষের থেকে তারা শুক্রাণু ডোনারের সাহায্য নিতে পারবে।এছাড়াও পার্শিয়াল সারোগেসি পদ্ধতি তে তারা চাইলে স্প্যাম ব্যাংক থেকে
শুক্রাণু অথবা ডিম্বাণু কিনে নিতে পারবে। এই পদ্ধতিতে শুধু সারোগেট নারীর গর্ভই নয় সারোগেট নারীর ডিম্বাণুও ভাড়া নেওয়া হয়। পার্শিয়াল সারোগেসি পদ্ধতি তে বাচ্চা নিলে বাচ্চার ওপর সারোগেট মায়ের একটি ভূমিকা থেকে যায়। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে পার্শিয়াল সারোগেসি পদ্ধতি কি এবার চলুন জেনে আসি জেস্টেশনাল সারোগেসি পদ্ধতি কি
জেস্টেশনাল সারোগেসি
ভারতের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় পদ্ধতির মধ্যে একটি হলো জেস্টেশনাল সারোগেসি।ভারতে যারা সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম তাদের জেস্টেশনাল সারোগেসির মাধ্যমে সন্তানের জন্ম হয়।এই পদ্ধতির মাধ্যমে সম্পূর্ণ বাবার শুক্রাণু ও মায়ের ডিম্বানুর সাহায্যে একটি ভ্রুণ তৈরি করা হয় সে ভ্রুণটি সারোগেট নারীর গর্ভাশয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়, যার ফলে বাবা-মা সন্তানের স্বাদ গ্রহণ করে এই পদ্ধতির মাধ্যমে
সন্তানের মধ্যে বাবা ও মায়ের জিনগুলো অটুট থাকে।এইজন্য এই পদ্ধতিটি সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত এবং জনপ্রিয়। বর্তমান সময়ে চিকিৎসক রাও জেস্টেশনাল সারোগেসির পরামর্শ দিয়ে থাকেন কারণ এই পদ্ধতিতে সন্তানের ওপর সারোগেট নারীর কোনো জৈবিক ভূমিকা থাকে না।সন্তান সম্পূর্ণ বাবা ও মায়ের ভ্রূণ দ্বারা তৈরী হয়। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন জেস্টেশনাল সারোগেসি পদ্ধতি কি।
এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি যে গর্ভ ভাড়া কি জায়েজ নাকি হারাম
গর্ভ ভাড়া কি জায়েজ
অনেকের মনেই নিশ্চয়ই এই প্রশ্ন টি আসে যে সারোগেসি কি হালাল? ইসলামে গর্ভ ভাড়া সম্পন্ন হারাম।সারোগেসি প্রক্রিয়া ইসলামের বিধি বিধানকে লঙ্ঘন করে। এজন্য সময় থাকতে নিজের ঈমানকে শক্ত করুন এবং এসব হারাম পদ্ধতি থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। মহান আল্লাহ তায়ালা সবার জন্য একটি বিধান তৈরি করে দিয়েছেন জৈবিক চাহিদা পূরণ ও বাচ্চা গ্রহণের একমাত্র পন্থা হলো নিজের বিবাহিত স্ত্রী।
এর বাইরে যদি কোনো পুরুষ অন্য কাউকে কামনা করে অথবা এসব চাহিদা অন্য কোনো নারীর থেকে পূরণ করে তাহলে সে অবশ্যই ইসলাম এবং কুরআন এর বিধি বিধান লঙ্ঘনকারী।ইসলামে নিজের বিবাহিত স্ত্রী ছাড়া অন্য কারোর গর্ভে নিজের সন্তান ধারণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বর্তমান সময়ে বলিউডের অনেক নামিদামি সেলিব্রেটিরা নিজেদের স্বার্থে সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিচ্ছেন।যেটি সম্পূর্ণ হারাম।
আবার অনেকেই দাবি করছে যে যেহেতু সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে কোনো প্রকার শারীরিক সম্পন্ন স্থাপন হয় না তাই সারোগেসি হালাল। কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণই ভুল কারণ আল্লাহ তায়ালা (সূরা আল বাকারা আয়াত ২২৩) এ বলেছেন যে তোমাদের স্ত্রী হচ্ছে তোমাদের ফসল ক্ষেত্র।তোমরা যেভাবে চাও ফসল গমন করা।অর্থাৎ নিজের স্ত্রী বিহীন অন্য কোন নারীর গর্ভে নিজের সন্তানকে ধারণ
করানো যাবে না এটি ইসলামে সম্পূর্ণ হারাম।ইসলামে সারোগেসির মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দেওয়া সম্পূর্ণ হারাম। তাই সময় থাকতে সঠিক পথ বেছে নিন এবং নিজের ঈমানকে ঠিক রাখুন। প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে গর্ভ ভাড়া কি জায়েজ নাকি হারাম। এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি যে সারোগেসি পদ্ধতি খরচ কেমন।
সারোগেসি পদ্ধতি খরচ
প্রিয় পাঠক আপনি কি সারোগেসি পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দিতে আগ্রহী? তাহলে আপনাকে অবশ্যই সারোগেসি পদ্ধতি খরচ সম্পর্কে জানতে হবে। সারোগেসি এটি সম্পূর্ণ একটি কৃত্রিম পদ্ধতি যার মাধ্যমে ডিম্বাণু ও শুক্রাণু এর ভ্রুণ সংরক্ষণ করে কোন সারোগেট মায়ের গর্ভস্থায় প্রতিস্থাপন করে বাচ্চা গর্ভধারণ করা হয়। অনেক নারী রয়েছেন যারা অকাল মনপজের শিকার , শরীর দূর্বল সন্তান ধারণে জীবনের
ঝুকি রয়েছে এবং জরায়ুতে অস্বাভাবিকতার ফলে সন্তান জন্ম দিতে পারছেন না তাদের জন্য এই সারোগেসি পদ্ধতিটি তৈরি করা হয়েছে। তারা এই সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে সহজেই সন্তানের স্বাদ গ্রহণ করতে পারবে। এই পদ্ধতির সবচেয়ে প্রশংসিত একটি ব্যাপার হলো সন্তানের মধ্যে সম্পূর্ণ নিজেদের জিন বইছে। অর্থাৎ সন্তানটি সম্পূর্ণ নিজেদের ডিম্বানু ও শুক্রাণু দ্বারা অন্যের গর্ভ থেকে পৃথিবীতে এসেছে।
কিন্তু এই পদ্ধতিটি ইসলামের জন্য সম্পন্ন হারাম। উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি এসে বুঝতে পেরেছেন যে এই পদ্ধতিটি ইসলামের জন্য কেন হারাম তাহলে চলুন এবার আমরা জেনে আসি সারোগেসি পদ্ধতি খরচ কেমন অর্থাৎ সারোগেসি পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দিতে কেমন খরচ হবে। আপনি যদি সরাসরি কোন চিকিৎসকের সাহায্যে অথবা কোন সেন্টার থেকে সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে
সন্তান জন্ম দিতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা। যা প্রায় অনেক বেশি। আর আপনি যদি আপনার কোন চিনা পরিচিত সারোগেট মা অথবা কোন আত্মীয় স্বজনের থেকে সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে শুধুমাত্র ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা। আমার মতে আপনি যদি সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিতে চান তাহলে আপনার
নিকটবর্তী কোন আত্মীয় সাহায্য নিন।এতে খরচ কম হবে এবং আপনার বাচ্চার সারোগেট মা সবসময় আপনার চোখের সামনেই থাকবে। তবে আপনি যদি একজন মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে সারোগেসি পদ্ধতিটি আপনার জন্য নয়।ইসলামে সারোগেসির মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দেওয়া সম্পূর্ণ হারাম। আশা করছি উপরোক্ত এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে সারোগেসি পদ্ধতি খরচ কেমন।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টে আমরা সারোগেসি কি হালাল নাকি হারাম এবং সারোগেসি কিভাবে করা হয় সেই সম্পর্কে আলোচনা করলাম। সারোগেসি এই পদ্ধতিটি সম্পূর্ণ কৃত্রিম পদ্ধতি যার মাধ্যমে অক্ষম বাবা মা সহজেই সন্তানের স্বাদ গ্রহণ করতে পারছেন। এই পদ্ধতিটি যদিও ভারতে অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তবে বাংলাদেশে এখনো এই পদ্ধতি সম্পর্কে সেভাবে কারোর কোন জানামনা নেই।
সারোগেসি এই পদ্ধতিটি কলকাতায় অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যারা সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম তারা এই পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তানের স্বাদ গ্রহণ করছেন এমনকি শুধু কলকাতায় নয় বলিউডে ও এমন অনেক তারকারা সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে তাদের সন্তানের স্বাদ গ্রহণ করছেন। আজকের এই পোস্টে সারোগেসি কিভাবে করা হয় এবং সারোগেসি পদ্ধতি খরচ সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
সারোগেসি পদ্ধতির খরচ প্রায় ৩০ থেকে ৪০ লক্ষ টাকার কাছাকাছি কিন্তু যদি আপনি আপনার আত্মীয়র স্বজনের সাহায্যে সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান নিতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে শুধুমাত্র ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। এছাড়াও আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি যে সারোগেসি হালাল নাকি হারাম। সারোগেসি এই পদ্ধতিটি ইসলামের বিধি-বিধান কে লংঘন করে যার কারণে
এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হারাম এই জন্য আপনি যদি একজন মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে আমরা আশা করছি আপনি এমন পদ্ধতি থেকে অবশ্যই দূরে থাকবেন এবং নিজের ঈমানকে রক্ষা করবেন। প্রিয় পাঠক আমরা আশা করছি যে আপনি আজকের এই পোস্টটি দ্বারা উপকৃত হয়েছেন এবং আজকের এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি এমন পোস্ট পরবর্তী সময়ে আরও পেতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url