সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি বিস্তারিত জানুন
সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি? জানতে চান তাহলে এই পোস্টে আপনার জন্য।আমরা আজকের এই পোস্টে সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি অর্থাৎ অপবিত্র অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি এবং মিলনের পর গোসল না করলে কি হয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা জেনে নিন।
আপনি যদি আজকের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পরেন তাহলে আপনি সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি এবং সহবাসের পর কোন কোন কাজগুলো করলে ক্ষতি হয় সে সমস্ত বিষয়ে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই উপকার পেতে পোস্টটি সম্পন্ন দেখতে থাকুন অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস সম্পর্কে আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি।
পোস্ট সূচিপত্র
ভূমিকা
সহবাসের পর সেহেরী খাওয়া যাবে কি
ইসলামে সেহরি খাওয়ার সাথে সহবাসের কোন সম্পর্কে নেই তাই অবশ্যই সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে আপনারা যারা সহবাসের পর সেহরি খাওনের চিনতে পেরেছেন তারা নিঃসন্দেহে খেতে পারেন সহবাসের পর সেহরি খাওয়ার জন্য ফরজ গোসল করা আবশ্যক নয়। ইসলামে রয়েছে সহবাসের পর ফরজ গোসল সম্পূর্ণ না করা অবস্থায় কুরআন শরীফের ছোঁয়া যাবেনা এবং নামাজ আদায় করা যাবে না।তবে সহবাসের সাথে সেহরি খাওয়ার কোন সম্পর্ক নেই যার কারণে আপনারা নিঃসন্দেহে সহবাসের পর রমজান মাসের সেহরি খেতে পারবেন।
সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে।
আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি এবার চলুন আমরা জেনে আসি অপবিত্র অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি।
সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে।
আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি এবার চলুন আমরা জেনে আসি অপবিত্র অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি।
অপবিত্র অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি
আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে অপবিত্র অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি। অথবা সহবাসের পর রোজা রাখা যাবে কি। এ বিষয়ে ইসলাম কি বলে? যদি রাতের বেলায় স্ত্রীর সাথে সহবাস করে এবং অপবিত্র অবস্থায় সেহেরী করে তাহলেও তার রোজা হবে। অনেকের মনে ভুল ধারণা থাকে যে অপবিত্র অবস্থায় অর্থাৎ রাতে সহবাসের পর ফরজ গোসল না করে রোজা রাখা যাবে না এই ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল ।রাতে সহবাসের পর পবিত্র অবস্থাতেও রোজা রাখা যাবে তবে সূর্যাস্তের পর থেকে সূর্য দেবার আগে সময় পর্যন্ত কেউ রোজা থাকা অবস্থায় স্ত্রীর সাথে সহবাস করে তাহলে রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে অপবিত্র অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি আল্লাহ আমাদের সকলকে নেক কাম করার তৌফিক দিন। এবার চলুন তাহলে আমরা জেনে আসি মিলনের পর গোসল না করলে কি হয়।
মিলনের পর গোসল না করলে কি হয়
পবিত্র থাকাও এক মহান গুণ। মুমিন ব্যক্তিরা কখনো অপবিত্র থাকে না তাই মিলনের পর গোসল করা হাদিসে ফরজ করা হয়েছে। আল্লাহ নিজে যেমন পবিত্র তেমনি তাদের বান্দাদের সবসময় পবিত্র থাকতে বলেছেন। আপনারা চেষ্টা করবেন সবসময় পাক পবিত্র থাকার এবং মিলনের পর যত দ্রুত সম্ভব ফরজ গোসল সেরে ফেলার। প্রিয় পাঠক ইসলাম মানে পরিচ্ছন্ন।আমাদের রাসূল (সা) ইরশাদ করেন যে জান্নাতে শুধুমাত্র পাক-পবিত্র বেক্তিরাই প্রবেশ করবে।এইজন্য এখন নিজেকে সবসময় পাক পবিত্র রাখার চেষ্টা করুন এছাড়াও আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব যে মিলনের পর গোসল না করলে কি হয়।যারা মুসলিম ভাই বোন রয়েছে আমাদের জন্য সহবাসের পর ফরজ গোসল করা সুন্নাহ। এইজন্য মিলনের পর যত দ্রুত সম্ভব ফরজ গোসল সেরে ফেলবেন। ছেলেদের স্বপ্নদোষ অথবা সহবাসের পর গোসল না করলে শরীর অপবিত্র থাকে
এইজন্য আমাদের নবী (সা) প্রত্যেকবার সহবাসের পর ফরজ গোসল সম্পন্ন করে নিজেকে পবিত্র করতে বলেছেন। মিলনের পর ফরজ গোসল না করলে কোরআন শরীফে স্পর্শ করা যাবে না এবং নামাজ আদায় করা যাবে না এই জন্য এখন থেকে প্রতিবার সহবাসের পর ফরজ গোসল আদায় করতে হবে।আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে মিলনের পর গোসল না করলে কি হয় এবার চলুন আমরা জেনে আসি সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা জেনে নিন।
সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা জেনে নিন
আমাদের সমাজে নানান কুসংস্কার রয়েছে যে সহবাসের পর ফরজ গোসল আদায় না করে রান্নাঘরের প্রবেশ করা যাবে না, রান্না করা যাবে না, পাতিলে হাত দেওয়া যাবে না।এগুলো শুধুমাত্র কুসংস্কার এগুলোতে কোন প্রকার সততা নেই তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব যে সহবাসের পর গোসল না করে রান্নাবান্না করা যাবে কি এই বিষয়ে ইসলাম কি বলে।সহবাসের সাথে রান্নার কোন সম্পর্ক নেই। সহবাসের পর ফরজ গোসল আদায় না করেও আপনি নিশ্চিন্তে রান্না করতে পারবেন এবং রান্না করে প্রবেশ করতে পারবেন। হাদিসে রয়েছে যে সহবাসের পর ফরজ গোসল আদায় না করে কোন ব্যক্তি কোরআন শরীফে স্পর্শ করতে পারবে না এবং নামাজ আদায় করতে পারবে না কিন্তু হাদিসের সহবাসের সাথে রান্নার কোন কথা উল্লেখ নেই। তাই আপনারা যারা সহবাসের পর রান্না নিয়ে চিন্তিত রয়েছেন তারা নিঃসন্দেহে এবং নিশ্চিন্তে সহবাসের পর রান্না করতে পারেন।
কিন্তু সহবাসের পর ফরজ গোসল আদায় না করা পর্যন্ত শরীর নাপাক এবং অপবিত্র থাকে এজন্য সবসময় চেষ্টা করবেন যত দ্রুত সম্ভব সহবাসের পর ফরজ গোসল আদায় করার। সহবাসের পর ফরজ গোসল করা সুন্নাহ। আপনারা যারা ফরজ গোসল করার নিয়ম সম্পর্কে জানেন না তারা নিচে এক নজর দেখে নিন ফরজ গোসল করার নিয়ম।
ফরজ গোসল করার নিয়ম
ফরজ গোসল করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? এই পোস্টটি আপনার জন্য আমরা আজকের এই পোস্টে ফরজ গোসল করার নিয়ম সম্পর্কে খুঁটিনাটি সবকিছু আলোচনা করব।- ফরজ গোসল করার জন্য প্রথমে আপনাকে মনে মনে নিয়ত করে নিতে হবে।
- তারপর দুই হাতের কব্জি পর্যন্ত তিনবার ধৌত করে নিন।
- এবার ডান হাতে পানি নিন তারপর বাম হাতের সাহায্যে নিজের লজ্জাস্থান এবং আশেপাশের জায়গাগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। এছাড়াও শরীরের আরো যেসব অংশে নাপাকি সেইসব অংশকেও ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।
- তারপর বাম হাতকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন
- এবার ওজু করে নিন তবে পা ধৌত করা যাবে না। তারপর মাথায় তিনবার পানি ঢালুন।
- এবার পুরো শরীর ধোয়ার জন্য প্রথমে ডান কাঁধ থেকে তিনবার পানি ঢালুন তারপর বাম কাধ থেকে তিনবার পানি ঢালুন। এমন ভাবে পারি ঢালুন যেন শরীরের কোন একটি লোমও শুকনো না থাকে।
- এবার সবশেষে ওযুর নিয়মে পায়ে তিনবার পানি ঢালুন।
সহবাস করার পর যে সকল কাজ কখনোই করবেন না
আমরা প্রত্যেকে নিশ্চয়ই জানি যে সহবাস করার পর ফরজ গোসল না করে কোন কাজ করে আমাদের উচিত নয় সহবাস করার পর যত দ্রুত সম্ভব খরচ করছেন সেরে ফেলা উচিত। আপনাদের সুবিধার্থে আজকের এই পোস্টে আমরা আরো খুঁটিনাটি সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করব যে সহবাস করার পর কোন কাজগুলো করা উচিত আর কোন কাজগুলো কখনোই করা উচিত নয়। চলুন তাহলে প্রথমে জেনে আসি সহবাস করার পর যে সকল কাজ কখনোই করবেন না
সহবাস করার পর কখনোই কোরআন শরীফে স্পর্শ করবেন না। কোরআন শরীফ এক পবিত্র কিতাব। সহবাস করার পর আমাদের শরীর অপবিত্র অবস্থায় থাকে এই অবস্থায় কুরআন শরীফকে স্পর্শ করা যাবে না এবং কোরআন শরীফের আশে পাশে যাওয়া যাবে না। আমাদের প্রত্যেক মুমিনগণকে সবসময় পবিত্র থাকতে হবে আল্লাহ পাক পবিত্রতা পছন্দ করেন এই জন্য সবসময় নিজেকে পবিত্র রাখার চেষ্টা করবেন আর অপবিত্র অবস্থায় কখনোই কোরআন শরীফের স্পর্শ করবেন না।
আরো পড়ুন: প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম করুন
সহবাস করার পর কখনোই নামাজ আদায় করা যাবে না। রাতে সহবাস করার পর অনেকেই ভরে আযান দিলে তাড়াহুড়া করে ওযু করেই নামাজ আদায় করে ফেলেন কিন্তু এইগুলো সম্পূর্ণ ভুল। অপবিত্র অবস্থায় নামাজ আদায় করলে নামাজ তো আদায় হবেই না বরং আপনার পাপ হবে। এই জোড়া সহবাস করার পর নামাজ আদায় করার আগে আপনাকে অবশ্যই ফরজ গোসল করে পবিত্র হতে হবে তারপর নামাজ আদায় করতে হবে।
আল্লাহ নিজে যেমন পবিত্র তেমনি আল্লাহ তাদের বান্দাদের পবিত্র থাকতে পছন্দ করেন। নামাজ মানে আল্লাহর আনুগত্য করা আর।অপবিত্র অবস্থায় আল্লাহর আনুগত্য করা যাবে না।সহবাস করার পর এই সকল কাজ কখনোই করবেন না। সহবাস করার পর কোন কাজগুলো করা যাবে জানতে নিচে দেখুন
সহবাস করার পর কোন কাজগুলো করা যাবে
আমাদের সমাজে নানান বিধি নিষেধ রয়েছে সহবাস করার পর রান্নাঘরে প্রবেশ করা যাবে না, রান্নার কাজে যাওয়া যাবে না খাওয়া দাওয়া করা যাবে না কিন্তু এই কথাগুলো সম্পূর্ণ ভুল হাদিসে রয়েছে সহবাস করার পর ফরজ গোসল করার আগে কখনোই কোরআন শরীফে স্পর্শ করা যাবে না এবং নামাজ আদায় করা যাবে না কিন্তু হাদিসে উল্লেখ নেই যে রান্না ঘরে প্রবেশ করা যাবেনা অথবা খাওয়া দাওয়া করা যাবে না
সহবাসের পর খাওয়া দাওয়া করা জায়েজ তবে আমার মতে সহবাস করার পর দ্রুত সম্ভব ফরজ গোসল আসুন না যদি ফরজ গোসল সে অবস্থায় সম্ভব না হয় তাহলে অজু করে নিতে হবে অজু করার পর খাওয়া দাওয়া করতে হবে।অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে সহবাস করার পর রান্না করা যাবে কি? সহবাসের পর অবশ্যই রান্না করা যাবে সহবাসের সাথে রান্নার কোন সম্পর্ক নেই তাই আপনারা নিঃসন্দেহে সহবাসের পর রান্না করতে পারেন তবে চেষ্টা করবেন সহবাসের পর যত দ্রুত সম্ভব ফরজ গোসল আদায় করতে।
সহবাসের পর খাবার খাওয়া যাবে কি?
সহবাস করার পর ফরজ গোসল আদায়ে না করে খাওয়া যাবে? হ্যাঁ সহবাস করার পর খাবার খাওয়া হাদিসে জায়েজ আছে। সহবাস করার পর অনেকের প্রশ্ন থাকে যে খাওয়া দাওয়া করা যাবে কি অথবা সেহরি খাওয়া যাবে গিয়ে তাই তাদের উদ্দেশ্যে আমাদের আজকের এই পোস্টটি সহবাস করার পর নিঃসন্দেহে আপনি খাবার খেতে পারবেন তবে আমার মতে সহবাস করার পর সেই সময় ফরজ গোসল আদায় করার সুযোগ না থাকলে অজু করে নিতে পারেন। ওজু করে খাবার খেতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে সহবাস করার পর কোন কাজগুলো করা যাবে।
পাঠকদের কিছু প্রশ্ন
অপবিত্র অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি ?
হ্যাঁ। অপবিত্র অবস্থায় অর্থাৎ সহবাসের পর রোজা রাখার জায়েজ।
মিলনের পর গোসল না করলে কি হয় ?
মিলনের পর গোসল না করলে কোরআন শরীফে স্পর্শ করা যায় না এবং নামাজ আদায় করা যায় না।
সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা জেনে নিন
সহবাসের পর গোসল না করেই রান্না এবং খাওয়া দাওয়া করা যাবে। রান্না এবং খাওয়া দাওয়ার সাথে সহবাসের কোন সম্পর্ক নেই।
সহবাস করার পর যে সকল কাজ কখনোই করবেন না!
সহবাস করার পর অপবিত্র অবস্থায় কখনোই কোরআন শরীফে স্পর্শ করবেন না এবং নামাজ আদায় করবেন না।
সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি?
আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি? সহবাসের সাথে সেহরির কোন সম্পর্ক নেই আপনি নিঃসন্দেহে সহবাসের পর রমজান মাসে সেহেরি খেতে পারবেন। তবে আমার মতে সেহরি খাওয়ার আগে একবার অজু করে নেওয়া উত্তম হবে।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টে আমরা সহবাসের পর সেহরি খাওয়া যাবে কি সহবাসের পর গোসল না করে রান্না বা খাওয়া যাবে কি ইসলামী ব্যাখ্যা জেনে নিন সহবাস করার পর যে সকল কাজ কখনোই করবেন না এবং অপবিত্র অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি এই সমস্ত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। সমাজে কিছু কুসংস্কার রয়েছে যে সহবাস করার পর অপবিত্র অবস্থায় রান্না ঘরে যাওয়া যাবে না , কোন কিছু খাওয়া যাবে না
কিংবা কোন শুভ কাজে প্রবেশ করা যাবে না। সম্পূর্ণ ভুল ধারণা কারণ সহবাসের সাথে রান্না করা অথবা খাওয়া-দাওয়ার কোন সম্পর্ক নেই সহবাস করার পর অপবিত্র অবস্থায় হাদিসে রয়েছে কুরআন শরীফে স্পর্শ করা যাবে না এবং নামাজ আদায় করা যাবে না তবে সহবাসের পর আপনি চাইলে নিঃসন্দেহে সেহরি খেতে পারবেন এবং রান্না করতে পারবেন। এছাড়াও আজকের এই পোস্টে আমরা সহবাসের পর ফরজ নামাজ আদায়ের নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করলাম
আশা করছি আজকের এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে আজকের এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি এমন পোস্ট আরো পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ঘুরে দেখুন আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্ট রয়েছে আশা করছি আপনার ভালো লাগবে। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url