বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত ঘন্টা ডিফারেন্স
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে জানতে পোস্টটি সম্পন্ন করুন আমরা আজকের এই পোস্টের বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত ঘন্টা ডিফারেন্স বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে বাংলাদেশের ইতালি যেতে কত টাকা লাগে এবং ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি সেই সমস্ত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আজকের এই পোস্টে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে,বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার এবং কম খরচ কিভাবে ইতালি যাওয়া যায় সেই সমস্ত বিষয়ে আমরা খুঁটিনাটি সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করব তাই উপকার পেতে সাথেই থাকুন এবং পোস্টটি দেখতে থাকুন।বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় এবং বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত ঘন্টা ডিফারেন্স জানতে নিচে দেখুন
পেজ সূচিপত্র
ভূমিকা
আপনি কি ইতালি যেতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেকে স্বপ্ন থাকে ইতালি যাওয়ার ইতালি থেকে উচ্চ পড়াশুনা করার আবার অনেকে কাজ করার জন্য যায় আবার কেউ ভ্রমণের জন্য ইতালি যেতে চাই তবে বর্তমান সময়ে ইতালি যাওয়া কিন্তু খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে ইতালিতে কোন আত্মীয়-স্বজন না থাকলে ভিসা পাওয়া অনেক হার্ড। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা সহজ ভাবে ইতালির ভিসা পাওয়ার বিষয় নিয়ে আলোচনা করব
অনেকে ইতালি যেতে চাই কিন্তু ইতালি যেতে কত টাকা লাগে কিংবা ইতালির ভিসা করতে কত টাকা লাগে ইতালির ভিসা কোথা থেকে করতে হয় সে বিষয়ে কিছুই জানে না তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকে ইতালি যাওয়া নিয়ে খুঁটিনাটি সবকিছু আমরা আলোচনা করব।বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত ঘন্টা ডিফারেন্স এবং বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় কি জানতে নিচে দেখুন
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
বর্তমান সময়ে ইতালি যাওয়ার স্বপ্নের মত।কারণ বর্তমান সময়ে ইতালির ভিসা পাওয়া যাচ্ছে না। ইতালিতে কোন আত্মীয় স্বজন থাকে তাহলে ভিসা পাওয়া সহজ হয় আর আত্মীয়-স্বজন না থাকলে ভিসা পাওয়া খুবই কঠিন। তবে চেনা জানা কোন দালাল থাকলে তাদের সাহায্যে ইতালি যাওয়া যায়। ইতালির ভিসা দুই ধরনের হয় একটি সিজনাল ভিসা আরেকটির নাম সিজনাল ভিসা আপনি যদি ইতালিতে ভ্রমণ অথবা উচ্চ পড়াশোনা লাভের জন্য যেতে চান
তাহলে আপনাকে সিজনাল ভিসা নিতে হবে।সিজনাল ভিসাতে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় লক্ষ টাকা খরচ হবে। আর আপনি যদি ইতালিতে কাজ কর্মের জন্য যেতে চান তাহলে আপনাকে নন সিজনাল ভিসা গুলো করতে হবে এক্ষেত্রে আপনার খরচ প্রায় ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা হতে পারে। ইতালিতে কাজে সুযোগ সুবিধা অনেক ইতালির এক টাকা বাংলাদেশে প্রায় ১২০ টাকা সমান।
তাই ইতালিতে কাজ করে খুব সহজেই কোটিপতি হওয়া সম্ভব। তবে ইতালি যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই একটি পাসপোর্ট করতে হবে পাসপোর্ট এর মেয়াদ অবশ্যই ৬ মাস অব্দি হতে হবে। বাংলাদেশের অনেক মানুষ রয়েছে যারা বর্তমান সময়ে ইতালিতে বসবাস করে।চাইলে আপনিও পারবেন আপনি যদি ইতালি যাওয়ার কথা ভাবেন তাহলে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন।নিচে দেখুন বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার
বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চান? তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার। ইতালি দেশটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি এটি উন্নত। ইতালির শিক্ষা ব্যবস্থাও অনেক বেশি উন্নত বাংলাদেশের হাজার হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে যারা ইতালিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য যেতে চাই আপনিও কি বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার কথা ভাবছেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার কাজে আসতে পারে।
আরো পড়ুন : কপি ও পেস্ট করে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করুন
বাংলাদেশ থেকে ইতালির দূরত্ব প্রায় ৭২৯৫ কিলোমিটার।মাইলের দূরত্বে বাংলাদেশ থেকে ইতালি প্রায় 4533 মাইল দূরে অবস্থিত। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার এবার চলুন আমরা জেনে আসি বাংলাদেশ থেকে যেতে কত সময় লাগে।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে
বাংলাদেশ থেকে ইতালির দ্রুত সম্পর্কে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন এবার আপনাকে জানতে হবে যে বাংলাদেশ থেকে ইটালিতে কত সময় লাগে। বর্তমান সময়ে ইতালিতে বাংলাদেশের নাগরিকের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে তাই আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে বাংলাদেশ থেকে তাহলে যেতে কত সময় লাগে। বাংলাদেশ থেকে ইতালি প্রায় ৭২৯৫ দূরত্বে অবস্থিত এবং বাংলাদেশ থেকে ফ্লাইটে ইতালি যেতে সর্বোচ্চ ১২-১৩ ঘন্টা লাগে।
অনেকের স্বপ্ন থাকে ইতালি যাওয়ার। কেউ কেউ উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য ইতালি যায় আবার কেউ ভ্রমণের জন্য, ইতালির সৌন্দর্যতা উপভোগ করার জন্য ইতালি যেতে চাই, তো আবার কেউ কাজকর্মের জন্য ইতালি যেতে চাই। ইতালিতে কাজকর্মের অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে তাই বেশিরভাগ বাংলাদেশী নাগরিকরাই ইতালিতে কাজের জন্য যায়। ইতালির পশ্চিমাংশে অনেক বাংলাদেশী নাগরিক বসবাস করে।
আপনিও কি ইতালি যে কাজ করার কথা ভাবছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য উপকারী হতে পারে। এবার চলুন আমরা জেনে আসি বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত ঘন্টা ডিফারেন্স
বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত ঘন্টা ডিফারেন্স
বাংলাদেশ থেকে ইতালির দূরত্ব ৭২৯৫ কিলোমিটার দূর হলেও বাংলাদেশ থেকে ইতালির সময়ের সেভাবে ডিফারেন্স লক্ষ্য করা যায় না বাংলাদেশ থেকে ইতালি শুধুমাত্র চার ঘন্টা এগিয়ে রয়েছে তবে বিজ্ঞানীরা বলেন যে ২০২৪ সালের পর থেকে বাংলাদেশ থেকে ইতালির ৫ ঘন্টা সময়ের ডিফারেন্স তৈরি হবে। অর্থাৎ সহজ ভাষায় বলি বাংলাদেশের বেলা ১২ ইতালিতে বিকাল ৪ টার সমান। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে ইতালি চার ঘন্টা এগিয়ে রয়েছে সাথেই ইতালির শিক্ষা ব্যবস্থাও বাংলাদেশের তুলনায় অনেক এগিয়ে রয়েছে।
যার কারণে বাংলাদেশের হাজার হাজার শিক্ষার্থীরা ইতালিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য যায়। আবার অনেকেই ইতালির সৌন্দর্যতা উপভোগ করার জন্য ইতালিতে ভ্রমণের জন্য চাই। ইতালি দেশটি দেখতে যেমন সুন্দর ও রোমাঞ্চকর তেমনি শিক্ষা ব্যবস্থাও অনেক বেশি উন্নত আপনি যদি ইতালি যেতে চান তাহলে আপনি চাইলে একজন স্টুডেন্ট হিসেবেও ওখানে যেতে পারেন। স্টুডেন্ট ভিসার সাহায্যে আপনি স্বল্প খরচে ইতালি যেতে পারবেন। এবার চলুন আমরা জেনে আসি বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশের অনেক নাগরিক ইতালি যেতে চাই কিন্তু ইতালি যাওয়া এখন সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার কারণ ইতালির পাসপোর্ট কিংবা ভিসা পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে গেছে। ইত্যাদিতে কোন আত্মীয়-স্বজন থাকলে তাদের সাহায্যে ভিসা নেওয়া যায় আর আত্মীয় স্বজন না থাকলে ভিসা নেওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। এই অবস্থায় চেনা চেনা কোন দালাল থাকলে তাদের সাহায্যে ইতালি যাওয়া যায় তবে এতে অর্থের খরচ অনেক হয়। তবে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চান
তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে বাংলাদেশ থেকে ইদানিং যেতে কত টাকা লাগে। অনেকে আছে যারা ভ্রমণের জন্য, চিকিৎসার জন্য কিংবা উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য ইতালি যায় তাদের ক্ষেত্রে নন সিজনাল ভিসা করতে হবে আর নন সিজনাল ভিসার সাথে ইতালি যেতে সম্পূর্ণ খরচ প্রায় ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা। আর যারা ইতালিতে কাজ কর্মের জন্য যেতে চান তাদের সিজনাল ভিসা করতে হবে।
সিজনের ভিসার ক্ষেত্রে সব মিলিয়ে প্রায় ১২ থেকে ১৩ লক্ষ টাকা খরচ হবে। তবে আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন আর আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসার সাহায্যে ইতালি যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ অনেকাংশে কমে যাবে চলুন ঝটপট জেনে আসি স্টুডেন্ট ভিসায় ইতালিতে কত টাকা লাগে
স্টুডেন্ট ভিসায় ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য ইতালি যেতে চাই কিংবা কাজকর্মের জন্য ইতালি যেতে চাই এক্ষেত্রে আপনারা চাইলে স্টুডেন্ট ভিসার সাহায্যে সহজে কম খরচে ইতালি যেতে পারবেন। আপনার কাছে যদি একটি স্টুডেন্ট ভিসা থাকে তাহলে আপনি সহজেই যে কোন সময় ৩-৪ লক্ষ টাকার মধ্যে ইতালি যেতে পারবেন। বাংলাদেশের হাজার হাজার নাগরিক ইতালিতে বসবাস করেন।
ইতালি সুযোগ-সুবিধা অনেক ইদানিং দেশটির দেখতে যেমন সুন্দর ও রোমাঞ্চকর তেমনি ওইখানকার শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক বেশি উন্নত সাথেই ইতালিতে কাজকর্মের সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি। ইতালিতে অনেকে আছেন যারা কাজকর্ম করে কোটিপতি হয়ে যাচ্ছেন। তাই চাইলে আপনিও স্টুডেন্ট ভিসার সাহায্যে সহজেই তিন থেকে চার লক্ষ টাকার মধ্যে ইতা নিয়ে যেতে পারবেন। স্টুডেন্ট ভিসা করতে কি কি লাগে এবং কিভাবে করতে হয় বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
আরো পড়ুন: স্টুডেন্ট ভিসা কিভাবে করতে হয়
এবার চলুন আমরা জেনে আসি ইতালি ভিসা আবেদন লিংক সম্পর্কে।
ইতালি ভিসা আবেদন লিংক
অনেকেই ইতালি যেতে চান কিন্তু ইতালির ভিসার আবেদন কোথা থেকে করতে হয় সেই বিষয়ে জানেন না তাই ইতালি ভিসা আবেদন করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
লিংক দে ক্লিক করার পর আপনার সামনে ইতালি ভিসা আবেদনের জন্য একটি পেজ ওপেন হবে সেখানে আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন গুলো দিয়ে আবেদন করে ফেলুন।
ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদনের সময়
ইতালি স্পন্সর ভিসা করতে চাচ্ছেন? তাহলে স্পন্সর বিষয়ে আমাদের সময় সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে এবং সঠিক সময় আবেদন করতে হবে। তবে দুঃখের সাথে আপনাকে বলতে হচ্ছে যে ২০২৪ সালে স্পন্সর ভিসার কোন সুযোগ নেই আপনি যদি স্পন্সর ভিসায় আবেদন করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে পরের বছরের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। ২০২৩ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে পহেলা মার্চ অব্দি স্পনসর এর ভিসায় আবেদনের সময় ছিল।
আপনি যদি স্পন্সর ভিসায় আবেদন করতে চান সেক্ষেত্রে ২০২৪ সাল অবধি আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। আশা করছি ইতালির স্পনসর ভিসা ২০২৪ আবেদনের সময় সম্পর্কে আপনি বুঝতে পেরেছেন এবার চলুন আমরা জেনে আসি ইতালি স্পন্সর ভিসার সুবিধা সম্পর্কে।
ইতালি স্পন্সর ভিসার সুবিধা
ইতালির স্পনসর ভিসা অন্যান্য ভিসা তুলনা কিন্তু অনেক আলাদা।ইতালি স্পন্সর ভিসা বলতে বোঝায় কৃষি খাত অথবা রেস্তোরাই কাজ করানোর জন্য জরুরি ভাবে শ্রমিক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা। তবে আপনাকে প্রথমেই বলে রাখি যে ইতালি স্পন্সর ভিসায় ইতালিতে কাজ করার জন্য আপনার মধ্যে অবশ্যই ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে। ইতালি স্পনসর ভিসার সাহায্যে সহজেই ইতালি যেয়ে কাজ করা যায় এবং এটি স্বল্প খরচের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
ইতালি স্পনসর ভিসায় কি কি কাজ পাওয়া যায়
ইতালি স্পনসর ভিসায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রেস্তোরা কিংবা রাস্তা নির্মাণের কাজগুলো পাওয়া যায়। অনেক ক্ষেত্রে কৃষি কাজে পাওয়া যায় তবে যেহেতু কৃষিকাজের জন্য সেখানে আগে থেকেই শ্রমিক নিয়োগ করা থাকে তাই কৃষি কাজ খুব কম পাওয়া যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রেস্তোরায় শ্রমিক নিয়োগ করা হয়। যেমন রেস্তোরাঁ খাবার সার্ভ করার জন্য ওয়েটার এর জন্য শ্রমিক নিয়োগ করা হয়।
ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি
আপনি কি ইতালি একজন শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি।ইতালীতে যেসব কাজের চাহিদা বেশি সেই কাজগুলো করে আপনি সহজে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাই চলুন আমরা ঝটপট জেনে আসি ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি
- ম্যাকানিক্যাল
- ওয়েটার
- কৃষিকাজ
- কন্সট্রাকশন কোম্পানি
- কেয়ারিং ম্যান
- পাইপ ফিফটিং
- রেস্তোরাঁর কাজ
ইতালিতে এ কাজগুলো সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে। তাই ইতালিতে কাজে যাওয়ার আগে যেকোনো একটি কাজ সম্পর্কে ভাল দক্ষতা আপনার মধ্যে থাকতে হবে।ইতালি স্পন্সর ভিসা বেতন কত জানতে নিচে দেখুন
ইতালি স্পন্সর ভিসা বেতন কত
পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোর মধ্যে একটি হল ইতালি। এইখানে অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে যার ফলে বাংলাদেশের হাজারো নাগরিক ইতালিতে কাজ করেন। এছাড়াও ইতালি শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক বেশি উন্নত ইত্যাদি দেখতে যেমন সুন্দর রোমাঞ্চকর তেমনি এখানে রয়েছে হাজারের সুবিধা আপনি যদি শ্রমিক হিসেবে ইতালিতে কাজ করতে চান তাহলে সবার আগে আপনাকে জানতে হবে যে ইতালি স্পন্সার ভিসার বেতন কত।
প্রত্যেকটি কাজের আলাদা আলাদা বেতন। আপনার সুবিধার্থে আপনাকে বলি যে ইতালির সর্বনিম্ন বেতন ১০০০ থেকে ১৫০০ ইউরোপের ডলার। আপনার কাজ যদি ভাল হয় তাহলে আপনি প্রতিমাসের ৪০০০ থেকে ৫০০০ ইউরোপিয়ান ডলার ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৫ লক্ষ ৯০ হাজারের ওপরে।
ইতালিতে সাধারণ ড্রাইভারের বেতন প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকার ওপরে।
ইতালির একটি রেস্তোরাঁ ওয়েটারের প্রতিমাসের বেতন ১ লক্ষ ২০ হাজার।
ইতালির একজন সাধারণ কৃষকের বেতন ৯০০০০ থেকে ১ লক্ষ টাকা।
ইতালির একজন মেকানিক্যাল এর মাসিক বেতন ১৫০০০০ এর কাছাকাছি।
আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে ইতালি স্পন্সর ভিসার বেতন কত ইতালিতে কাজ করে আপনি চাইলে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
পাঠকদের কিছু প্রশ্ন
চেষ্টা করব পাঠকদের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে?
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে প্রায় ১২ ঘন্টা ৪৮ মিনিট লাগে।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় কি?
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে আপনি চাইলে টুরিস্ট ভিসা অথবা স্টুডেন্ট ভিসায় ইতালি যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার?
বাংলাদেশ থেকে ইটালি প্রায় ৭২৯৫ কিলোমিটার বা ৪৫৩৩ মাইল।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত ঘন্টা ডিফারেন্স?
বাংলাদেশ থেকে ইটালি প্রায় ৫ ঘন্টা ডিফারেন্স।
স্টুডেন্ট ভিসায় ইতালি যেতে কত টাকা লাগে?
স্টুডেন্ট ভিসায় ইতালিতে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা যথেষ্ট।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে?
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে সিজনাল ভিসায় ৪-৫ লক্ষ টাকা।আর নিন সিজনাল ভিসায় ১২-১৩ লক্ষ টাকা।
ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৩ আবেদনের সময় ?
ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৩ আবেদনের সময় পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে পহেলা মার্চ অব্দি।
ইতালি স্পন্সর ভিসা বেতন কত?
ইতালী স্পন্সর ভিসা বেতন কাজের উপর নির্ভরশীল।
ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
ইতালিতে ওয়েটার এবং ড্রাইভার এর চাহিদা অনেক বেশি।
ইতালিতে বাংলাদেশিদের বেতন কত?
ইতালিতে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন বেতন ১০০০ ইউরো ডলার থেকে ১৫০০ ইউরো ডলার।
ইতালিতে যেতে কত টাকা লাগে?
ইতালি যেতে প্রায় ১২ থেকে ১৩ লক্ষ টাকা প্রয়োজন।
ইতালিতে সর্বনিম্ন বেতন কত?
ইতালির সর্বনিম্ন বেতন ৮০ হাজার টাকা
ইতালি ভিসা আবেদন লিংক
ইতালি ভিসায় আবেদন করার জন্য লিংক খুজছেন? তাহলে এই পোস্টটি আবারো পড়ুন।
লেখকের শেষ কথা
পাঠক আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করলাম যে বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত ঘন্টা ডিফারেন্স বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় কি এবং ইতালিতে বাংলাদেশীদের বেতন কত। পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত নগরীর মধ্যে একটি হলো ইতালি। বাংলাদেশের হাজার হাজার নাগরিক এই ইতালিতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করে। ইতালিতে কাজ করার হাজারও সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
আপনি জানলে অবাক হবেন যে ইতালি সর্বনিম্ন বেতন ৮০ হাজার থেকে শুরু হয় অর্থাৎ আপনার কাজের দক্ষতা দুটি খুব ভালো হয় তাহলে আপনি প্রতিমাসে ৫ লক্ষ টাকা অব্দি ইনকাম করতে পারবেন। সুযোগ-সুবিধার কারণে বাংলাদেশের বেশিরভাগ নাগরিকরাই ইত্যাদিতে কাজ করতে চান কারন ইতালিতে কাজের চাহিদা অনেক সাথেই কাজের বেতন অনেক বেশি ইতালি দেশটি দেখতে যেমন সুন্দর রোমাঞ্চকর তেমনি এর সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি।
এই পোস্টে আমরা আলোচনা করলাম যে বাংলাদেশ থেকে ইতালির কত ঘন্টা ডিফারেন্স বাংলাদেশ থেকে ইতালি ৪ ঘন্টা ডিফারেন্স তবে ২০২৪ সালের পর থেকে পাঁচ ঘন্টার ডিফারেন্স শুরু হবে আশা করছি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন আজকের এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি এমন পোস্ট পেতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url