ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় - A+ পাওয়ার টিপস
ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় খুঁজছো? তাহলে তুমি সঠিক জায়গাতে এসেছ। আমরা আজকের এই পোস্টে কিভাবে ssc তে a+ পাওয়া যায়, ssc তে ভালো রেজাল্ট করার উপায় এবং ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় গুলো তোমাদের সাথে শেয়ার করব। ssc তে golden a+ পাওয়ার কিন্তু কঠিন কোন বিষয় নয়। তুমি যদি নিচের এই উপায় এবং টিপস গুলা অনুসরণ করো তাহলে সহজেই এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস অর্জন করতে পারবে।
বর্তমান সময় এ প্লাস পাওয়া খুবই সহজ। তোমাকে শুধু সঠিক পদ্ধতিতে পড়াশোনা করতে হবে। তুমি যদি এসএসসি শিক্ষার্থী হয়ে থাকো তাহলে এই পোস্টটি তোমার জন্য। কারণ আমরা আজকে তোমাদের সাথে শেয়ার করব। কিভাবে অল্প পরে ভালো রেজাল্ট করা যায় এবং কিভাবে ssc তে a+ পাওয়া যায়। আমি নিশ্চিত তুমি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ো এবং আমাদের বলা উপায় অনুসারে পড়াশোনা করো, তাহলে ssc তে golden a+ আসবেই।ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় জানতে নিচে দেখো।
পেজ সূচিপত্র
ভূমিকা
ssc পরীক্ষা নিয়ে চিন্তিত? সত্যি এসএসসি পরীক্ষা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই রেজাল্টের ওপর আমাদের সম্পূর্ণ ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। তবে আমরা যদি একটু পরিশ্রম করি একটু বুদ্ধি খাটে পড়াশোনা করি তাহলে কিন্তু সহজেই ssc তে golden a+ পেয়ে যাব এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পাও কিন্তু খুব কঠিন কোন বিষয় নয়। তোমাকে শুধু জানতে হবে কিছু টোটকা অথবা টিপস। আজকের এই পোস্টে আমরা তোমাদের সাথে সেই টোটকা নিয়ে আলোচনা করব। পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার টোটকা।
এছাড়াও তুমি যদি একজন এসএসসি পরীক্ষার্থী হয়ে থাকো তাহলে তোমার জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে তাই মনোযোগ সহকারে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়তে থাকো। বর্তমান সময়ে ত এসএসসি পরীক্ষা চলছে, আমাদের হাতে কিন্তু একদম সময় নেই তাই এখন থেকে একটা মুহূর্ত অযথা নষ্ট করা যাবে না প্রত্যেকটি মুহূর্ত তোমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই সময় নিজের উপায় গুলো অনুসরণ করো এবং সেই উপায় অনুসারে পড়াশোনা করা শুরু করো।
আরো পড়ুন: দিনে ১০ ঘন্টা পড়তে চান? ক্লিক করুন
তুমি যদি নিচের উপায় গুলো অনুসরণ করে পড়াশোনা করো তাহলে আমি তোমাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি তোমার ssc পরীক্ষাতে golden a+ আসবেই। চলো এবার আর দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে আসি সেই ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় গুলো।
ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায়
ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায়। ইতিমধ্যে তুমি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছ যে এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়া কঠিন কোন ব্যাপার নয়। তুমি যদি নিজের উপায় গুলো অনুসরণ করো তাহলে সহজেই অল্প পড়ে ssc তে golden a+ অর্জন করতে পারবে। তুমি যদি এসএসসি পরীক্ষার সাজেশন ২০২৪ পেতে চাও তাহলে এই ওয়েবসাইটে ভিজিট কর এবং শিক্ষা ক্যাটাগরি ক্লিক করে সেখানে সমস্ত সাবজেক্টে সাজেশন দেওয়া রয়েছে।
যেহেতু আমাদের হাতে বেশি সময় নেই তাই আমরা পরীক্ষাতে যে অধ্যায়গুলো থেকে প্রশ্ন আসবে সে অধ্যায়গুলো সম্পর্কে তোমাদের সাথে আলোচনা করেছি তাই সেখান থেকে ঝটপট সাজেশন দেখে পড়া শুরু করো। এবার চলো তাহলে আমরা দ্রুত জেনে আসি ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে।
সাজেশন অনুযায়ী পড়ে a+
ssc তে golden a+ এ জায়গায় তোমাকে অবশ্যই সাজেশন করতে হবে আর সাজেশন অনুযায়ী করতে হবে কারণ পরীক্ষাতে যেহেতু 11 টি সৃজনশীল প্রশ্ন আসে সেখান থেকে ৭ প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় তাই প্রত্যেকটি অধ্যায় না পড়লেও চলে শুধুমাত্র গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এগুলো তোমাকে পড়তে হবে। তার আগে হাতে সময় কম থাকে এই সময় প্রতিটি অধ্যায় পড়া এবং বারবার রিভিশন দেওয়া কোন ভাবেই সম্ভব নয়। এর জন্য তোমাকে সবার আগে সাজেশন খুঁজতে হবে।
এবং সেই সাজেশন অনুযায়ী পড়তে হবে এবং সে পড়াগুলোকে বারবার রিভিশন দিতে হবে যেন পড়াটি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত তোমার ব্রেইনে সংরক্ষণ থাকে। অনেকেই রয়েছে যারা সাজেশন খুঁজে পায় না ফলে প্রত্যেকটি অধ্যায় তাকে পড়তে হয় এটা একদিকে যেমন সময় নষ্ট হয় আর একদিকে ব্রেনের উপরে প্রচুর চাপ পড়ে এবং পরীক্ষাও ভালো হয় না আমার মতে এটি সম্পূর্ণ বোকামি। যেহেতু আমাদেরকে ১১ টি সৃজনশীল প্রশ্নের মধ্যে থেকে সাতটি সৃজনশীল উত্তর দিতে হয় তাই এতগুলো অধ্যায় না পড়ে তুমি চাইলে সাজেশন অনুযায়ী অল্প পড়া বেছে নিতে পারো।
ডেইলি রুটিন অনুযায়ী পড়ে a+
বিশেষ করে পরীক্ষার সময় ডেইলি রুটিন তৈরি করা আবশ্যক। শুধু পরীক্ষার সময়েই নয় সবসময় চেষ্টা করবে নিজের একটি ডেইলি রুটিন তৈরি করার এবং সেই ত্রুটির অনুযায়ী নৃত্যদিনের সম্পন্ন কাজ সম্পন্ন করার রুটিন অনুযায়ী কাজ করলে একদিকে যেমন তোমার সমস্ত কাজ সময়মতো সম্পন্ন হয় আরেকদিকে প্রত্যেকটি কাজ সম্পন্ন করার পর তুমি সেখান থেকে এক্সট্রা টাইম বাঁচাতে পারো এবং সেই টাইম বাঁচিয়ে তুমি অন্য কোন কাজ করতে পারবেন কিংবা পরিবারকে সময় দিতে পারবে।
জন্য আমার মতে ডেইলি রুটিন তৈরি করা খুবই জরুরী আর যখন তোমার পরীক্ষা চলছে এই সময় ডেইলি রুটিন তৈরি করা তো আবশ্যক কারণ তুমি কখন কোন কাজ করবে এবং কখন পড়াশোনা করবে এই সমস্ত বিষয়কে তালিকাভুক্ত করবা এতে প্রত্যেকটি কাজ সম্পন্ন হবে এবং সময়মতো পড়াশোনাও কমপ্লিট হবে। এছাড়াও রুটিনে আর একটি বিষয় তালিকাভুক্ত করবে যে তুমি কোন সময়ে কোন অধ্যায় গুলো কতগুলো চ্যাপ্টার কমপ্লিট করছো, সেই সমস্ত বিষয়গুলো রুটিনের লিখবে।
মনে করো তুমি সকালে দুইটি অধ্যায় কমপ্লিট করলে তারপর বিকালে সেই দুইটি অধ্যায় কে রিভাইজ দিলে। তারপর রাতে আরো দুটি অধ্যায় পড়লে এভাবে রুটিনে তোমার অধ্যায় গুলোকে তালিকাভুক্ত করবে তাহলে তোমার পড়াশোনাতে দ্রুত উন্নতি লক্ষ্য করতে পারবে।
বোর্ড প্রশ্ন পড়ে a+
তুমি যদি অল্প করে পরীক্ষাতে ভালো রেজাল্ট করতে চাও তাহলে তোমাকে অবশ্যই বোর্ড প্রশ্ন করতে হবে বোর্ড প্রশ্ন পড়া আবশ্যক আমরা কিসের বাক শিক্ষার্থীরাই যেই ভুলটা করি তা হল আমরা বোর্ড প্রশ্ন না পড়ে, বোর্ড বই এবং গাইড বই নিয়ে ব্যস্ত থাকি। কিন্তু পরীক্ষাতে বেশিরভাগ প্রশ্নই বোর্ড প্রশ্ন থেকে আসে তুমি যদি শুধুমাত্র বোর্ড প্রশ্নই মন দিয়ে পড়ো তাহলে এখান থেকেই তোমার প্রায় ৮০% পড়া কমপ্লিট হয়ে যাবে। এইজন্য বেশি বেশি এখন থেকে বোর্ড প্রশ্ন পড়তে হবে।
প্রথমে বোর্ড বই নিবেন বোর্ড বই সম্পূর্ণ খুটিয়ে পড়বে কারণ বোর্ড বই থেকে প্রচুর বহুনির্বাচনী প্রশ্ন হয়। তারপর বোর্ড প্রশ্ন পড়া শুরু করবে।গত ২০১৮, ২০১৯,২০২১ও ২০২২ সাল এর প্রত্যেকটি বোর্ডের প্রত্যেকটি প্রশ্ন খুব ভালোভাবে খুঁটিয়ে মুখস্ত করতে হবে একটি প্রশ্ন বাদ দিবে না তাহলে তোমাকে আর এক্সট্রা করে গাইড বই পড়তে হবে না। কারণ পরীক্ষাতে প্রত্যেকটি প্রশ্ন থেকেই করা হয় এই জন্য তোমাকে বেশি বেশি প্রশ্ন করতে হবে তুমি যদি শুধু প্রশ্ন করো তাহলে তোমার এইখান থেকে প্রায় ৮০% পড়া হয়ে যাবে তোমাকে আর এক্সট্রা করে কিছু পড়তে হবে না।
সকালে উঠতে হবে
তুমি যদি পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করতে চাও সে ক্ষেত্রে তোমাকে প্রতিদিন সকালে উঠতে হবে। এছাড়াও সকালে একদিকে যেমন তোমার শরীর সুস্থ থাকবে আরেকদিকে পড়াশুনার উন্নতি হবে। উঠে পড়াশোনা জন্য এক্সট্রা সময় পাওয়া যায়। এছাড়াও সকাল সমিতি পড়াশোনার জন্য সবচেয়ে উত্তম সময় কারণ এই সময় তুমি যা করবে তাই তোমার ব্রেনের সংরক্ষণ থাকবে। এজন্য এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ৫:৩০ থেকে ৫:৪০ মিনিটে উঠার চেষ্টা করবে।
তারপর ফ্রেশ হয়ে চা অথবা কফি খেয়ে পড়তে বসবে এই সময় টি পড়ার জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট সময়। সকালে আমাদের মাথায় কোন চাপ থাকে না কোন চিন্তা থাকে না এই সময় একদিকে যেমন তোমার পড়া দ্রুত হবে আরেকদিকে প্রত্যেকটি পড়া দীর্ঘদিন তোমার ব্রেইনে সংরক্ষণ থাকবে এই জন্য এখন থেকে প্রতিদিন সকালে উঠে পড়ার চেষ্টা করবে।প্রথম অবস্থায় সকালে উঠা একটু কষ্টকর হলেও ধীরে ধীরে এটি আপনার অভ্যাসে পরিণত হতে থাকবে।
বুঝে বুঝে পড়তে হবে
যে কোন পড়া সব সময় বুঝে বুজে পড়ার চেষ্টা করবেন। পড়া বুঝিয়ে বুঝে পড়লে এটি দীর্ঘদিন আমাদের ব্রেনের সংরক্ষণ থাকে সাথেই অল্প সময়ে পড়া সম্পন্ন হয় আর যখন আপনি করে পড়া মুখস্ত করতে যাবেন তখন সেটি যেমন সময় সাপেক্ষ আবার আরেক দিকে মুখস্ত বিদ্যা দ্রুত ভুলে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। আমার মতে বুঝে বুঝে পাড়ায় বুদ্ধিমানের কাজ এই জন্য যে কোন পড়াকে এখন থেকে বুঝে বুঝে পড়ার চেষ্টা করবেন। এমনকি আপনি যখন বাংলা অথবা ইতিহাস পড়বেন সে কাহিনীটা কে বুঝার চেষ্টা করবেন।
যে কাহিনীতে কি বুঝানো হয়েছে কতজন ক্যারেক্টার রয়েছে। এভাবে যদি আপনি বুঝে বুঝে পড়েন তাহলে পড়াটি দ্রুত হবে এবং আপনি দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই পড়াটিকে আপনার ব্রেনের সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন এবং সে পড়াটি পড়ার পর না দেখে খাতায় লিখার চেষ্টা করবেন। বুঝে বুঝে পড়লে পরীক্ষাতে বানিয়েও লেখা যায়।
পড়ার পর খাতায় লিখা
পড়া শেষে সেই সেই পড়াটি সম্পূর্ণ না দেখে খাতায় লেখার চেষ্টা করতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি সম্পূর্ণ না দেখে খাতায় লিখতে পারছেন ততক্ষণ পর্যন্ত সে পড়াতে পড়তে হবে আপনার ব্রেইনে সংরক্ষণ থাকবে। এইজন্য এখন থেকে প্রতিবার পড়া শেষে সেটি খাতায় না দেখে লেখার চেষ্টা করবেন আমরা অনেকেই যে ভুলটি করি তা হল পড়া শেষে আমরা মনে করি, হ্যাঁ আমাদের পড়া মুখস্ত হয়ে গেছে এবং আমরা এটি পারব।
এটি ভেবে আমরা অন্য একটি সাবজেক্ট পড়তে শুরু করি কিন্তু এভাবে পড়লে সে পড়াটি আপনি আর পরবর্তী সময় মনে করতে পারবেন না। এতে আপনার শুধু সময় নষ্ট হবে এইজন্য এখন থেকে পড়ার পর প্রত্যেকটি পড়া না দেখে লেখার চেষ্টা করবেন এতে দীর্ঘদিন পড়াটি আপনার ব্রেইনে সংরক্ষণ থাকবে।
রাত জাগা যাবে না
ভালো ফলাফল অর্জন করতে চাইলে আর স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে চাইলে অবশ্যই রাত জাগা যাবে না। রাত জাগা খুবই খারাপ আমাদের অনেকেরই এখন এই অভ্যাসটি রয়েছে। সময় ছোট ছোট বাচ্চাদের হাতেও স্মার্টফোন দেখা যায়। তারা গভীর রাত পর্যন্ত স্মার্টফোন ব্যবহার করে। আপনি কি জানেন আপনি যত বেশি রাত জাগবেন আপনার স্মৃতিশক্তি তত বেশি ক্ষতি হবে? লক্ষ্য করে দেখুন তো আপনি গত সপ্তাহে কি পড়েছিলেন তা কি এখন আপনার মনে আছে? না নেই তাই তো?
কারণ হলো আমরা অকালে আমাদের স্মৃতিশক্তির ক্ষতি করে ফেলেছি রাত জাগলে স্মৃতিশক্তি ভেতর থেকে ড্যামেজ হয় এবং আমাদের ব্রেনের উপর একটি চাপ পড়ে। এখন থেকে রাত জাগার অভ্যাস বাদ দেন আপনার মধ্যে যদি এমন কোন বদ্ধ পাচ থেকে থাকে এখন থেকে এই অভ্যাসটিকে ত্যাগ করুন। আবার অনেকেই রয়েছে যারা রাত জেগে পড়াশোনা করে। জেগে পড়াশোনা করলে একদিকে যেমন আমাদের চোখের ক্ষতি হয় আমরা অকালে ক্ষীন দৃষ্টি শক্তি শিকার হয়,
তেমন আরেকদিকে এটি আমাদের স্মৃতিশক্তি ক্ষতি করে এর জন্য এখন থেকে চেষ্টা করবেন রাত ১০ থেকে ১১ মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ার। আর সকালে উঠে পড়ার চেষ্টা করবেন সকালে পড়াটা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ হয়। সকালে পড়লে একদিকে যেমন পড়া দ্রুত তাড়াতাড়ি শেষ হয় আবার আরেক দিকে এই পড়াটি দীর্ঘদিন আপনার ব্রেইনে সংরক্ষণ থাকে। এইজন্য এখন থেকেই রাত জাগার অভ্যাস বাদ দিন আর তো ঘুমিয়ে পড়ুন এবং সকালে উঠে পড়াশোনা করার অভ্যাস তৈরি করুন।
নোট তৈরি করতে হবে
প্রত্যেকবার পড়া শেষে একটি নোট তৈরি করবেন অর্থাৎ আপনি আজকে কি কি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলেন কিংবা আপনার কাছে কোন প্রশ্নগুলো গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে সেই প্রশ্নগুলোকে একটি নোটে লিখে রাখবেন। এই নোটটি অন্যান্য খাতার থেকে আলাদা রাখবেন যেন পরীক্ষার আগে আপনি একটি নোটের মাধ্যমে আপনার সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পড়াগুলোকে মাইন্ডে সেট করে নিতে পারেন। আপনি লক্ষ্য করবেন আপনার ক্লাস টোপার এর মনে কি নোট খাতা রয়েছে এবং এই নোট খাতাটি সে কখনো অন্য কারো সাথে শেয়ার করে না।
এর কারণ হলো তার এই নোট খাতাতেই তার এ প্লাসের রহস্য লুকিয়ে রয়েছে। আপনি যদি পরীক্ষাতে গোল্ডেন এ প্লাস পেতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকেও এমন একটি নোট খাতা তৈরি করতে হবে এবং এই নোট খাতাতে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকে লিখে রাখতে হবে যেন পরবর্তী সময়ে পরীক্ষার আগে আপনি একটি নোট খাতা দেখেই সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পড়াগুলো মনে করতে পারেন। হ্যাঁ অবশ্যই এই খাতাটিকে অন্যান্য খাতা থেকে আলাদা রাখবেন যেন ভুল ভবিষ্যতে এটি কখনো হারিয়ে না যায় অথবা নষ্ট না হয়ে যায়।
প্রতিদিনের পড়া কমপ্লিট করা
প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন কমপ্লিট করতে হবে অনেকে রয়েছে যারা আজকের পড়া কালকে পড়ে কালকের পড়া অন্য একদিন পড়ে। তবে পড়লে পড়াশুনাতে কখনোই উন্নতি হবে না সাথেই টিচার শিক্ষকের বকাবকি তো রয়েছেই। এখন থেকে চেষ্টা করবেন প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন কমপ্লিট করতে একটি রুটিন তৈরি করবেন যে রুটিনে আপনি কখন পড়তে বসবেন কখন কাজ করবেন সেই সমস্ত বিষয়কে তালিকাভুক্ত করবেন এবং প্রতিটি পড়া ও কাজ সময় মতো সম্পন্ন করবেন। এতে আপনার প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন কমপ্লিট হবে সাথেই প্রত্যেকটি কাজেও সময় মত সম্পন্ন হবে।
প্রিয় পাঠক পরীক্ষা তে ভালো ফলা ফল অর্জন করতে চাইলে এবং এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পেতে চাইলে উপরের উপায় গুলো অনুসরণ করুন। যেহেতু এসএসসি পরীক্ষা চলছে তাই এখন আমাদের হাতে বেশি সময় নেই এখনকার প্রত্যেকটি মুহূর্ত আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময় একটি মুহূর্তও অযথাই নষ্ট করা যাবে না। সময় নষ্ট না করে উপরের টিপস অনুযায়ী এখন থেকে পড়া শুরু করুন। চেষ্টা করছি ওপরের এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় গুলো কি কি।
আপনি যদি উপরের উপায় অনুসরণ করে পড়া শুরু করেন তাহলে আশা করছি আপনার পড়াশোনায় দ্রুত উন্নতি হবে। বর্তমান সময়ে এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়া কিন্তু খুব বড় কঠিন কোন বিষয় নয় আপনি যদি একটু পরিশ্রম করেন একটু মনোযোগ সহকারে বলেন তাহলে অনায়াসে পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারবেন এছাড়াও আজকের এই পোস্টে পরীক্ষাতে গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়ার টিপসগুলো নিয়ে আলোচনা করলাম আপনি যদি এই টিপস গুলো অনুসরণ করেন তাহলে সহজে পরীক্ষাতে A+ পেয়ে যাবেন।
পাঠকদের কিছু প্রশ্ন
কত ঘন্টা পড়লে a+ আসবে?
আপনি যদি প্রতিদিন দিনে ১০ ঘণ্টা করেন তাহলে আশা করছি আপনার পরীক্ষা থেকে এ প্লাস আসবে। আপনি যদি প্রতিদিন দিনের দশ ঘন্টা উপরে নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করেন তাহলে আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি a+ আসবেই।
কিভাবে ssc তে a+ পাওয়া যায়?
ssc তে a+ পেতে চান তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন আমরা আজকের এই পোস্টে কিভাবে ssc তে a+ পাওয়া যায় বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করেছি আপনি যদি আপনার এসএসসি পরীক্ষায় এ প্লাস পেতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার কাজে আসবে।
ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় কি?
গোল্ডেন এ প্লাস পেতে চাইলে উপরের উপায় গুলো অনুসরণ করুন প্রথমে একটি ডেইলি রুটিন তৈরি করুন এবং সেই রুটিন অনুসারে প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন সম্পন্ন করুন। গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়া কিন্তু খুব বড় কঠিন বিষয় নয় আপনি যদি একটু পরিশ্রম করেন উপরের নিয়ম গুলো অনুসরণ করেন তাহলে সহজে এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস অর্জন করতে পারবেন। পরীক্ষাতে গোল্ডেন এ প্লাস পেতে চাইলে আপনাকে বেশি বেশি বোর্ড প্রশ্ন পড়তে হবে আপনি যদি বেশি বেশি বোর্ড প্রশ্ন করেন তাহলে এখান থেকেই আপনার প্রায় পড়া কভার হয়ে যাবে। আর বেশিরভাগ প্রশ্ন গুলোই পরীক্ষাতে বোর্ড প্রশ্ন থেকে আসে।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এই পোস্টে কিভাবে ssc তে a+ পাওয়া যায় এবং ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় কি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আপনি কি একজন এসএসসি পরীক্ষার্থী? তো এসএসসি পরীক্ষার চলমান অবস্থায় রয়েছে এই সময় আমাদের হাতে পড়ার জন্য বেশি সময় নেই। তাই এখনকার প্রতিটি মুহূর্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মুহূর্ত অযথাই নষ্ট করা যাবে না আপনি যদি পরীক্ষাতে অল্প করে গোল্ডেন এ প্লাস অর্জন করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাকে উপরের উপায় গুলো অনুসরণ করতে হবে।
আগের সময়ে পরীক্ষাতে এ প্লাস পাও কিন্তু খুব কঠিন ব্যাপার ছিল কিন্তু বর্তমান সময়ে অল্প একটু পরিশ্রমে পরীক্ষাটা এ প্লাস পাওয়া যায়। অনেকেই রয়েছে যারা সারাদিন পরিশ্রম করে পড়াশোনা করে কিন্তু ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারে না এর কারণ হলো তারা সঠিক পথে সঠিক পদ্ধতিতে পড়াশোনা করে না। আপনি যদি উপরের এই উপায় গুলো অনুসরণ করে পড়াশোনা করেন তাহলে আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি আপনার পরীক্ষাতে গোল্ডেন এ প্লাস আসবেই।
আশা করছি ওপরের এত আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ssc তে a+ পাওয়া যায় এবং ssc তে golden a+ পাওয়ার উপায় কি। বলছি আপনার কাছে কেমন লাগলো কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে বন্ধু বান্ধবের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
ডিজিটাল লাইফ স্টাইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url